আমি শঙ্কর আচার্য কে এই কারণেই শ্রদ্ধা করি কারণ তিনি জৈন মতবাদ কে ধ্বংস করে দিয়েছিল ভারত থেকে। কিন্তু আমি শঙ্কর জীর তৈরি অদ্বৈতবাদের কারণে তার অবশ্যই বিরোধিতা করি কারণ অদ্বৈতবাদ বৈদিক শাস্ত্র বিরোধী মতবাদ, শঙ্কর আচার্যের বেদান্ত দর্শনের ভাষ্য থেকেই এই অদ্বৈতবাদ বা মায়াবাদের উৎপত্তি। এই অদ্বৈতবাদ অনুযায়ী জগৎ মিথ্যা, একমাত্র ব্রহ্ম অর্থাৎ পরমাত্মাই সত্য। এই মতবাদ অনুযায়ী এই জগৎ হলো স্বপ্নের মতো মিথ্যা, রজ্জুতে সর্প আদির মতো। মানে মায়াবাদ অনুযায়ী একমাত্র পরমাত্মা সত্য বাদবাকি সবকিছুই ভ্রম, যেমন স্বপ্ন তে অনেক কিছুই দেখি তারপর জাগ্রত হওয়ার পর যেমন মনে হয় স্বপ্নের দৃশ্য গুলো মিথ্যা ছিল, তারপর রজ্জুতে সর্প অর্থাৎ দড়ি কে যেমন মাঝে মাঝে ভুল করে সাপ ভেবে ফেলি ঠিক এমনই হলো জগৎ মিথ্যা মায়াবাদ অনুযায়ী। হাজারও বছর পর সর্বপ্রথম এই বেদ বিরোধী অদ্বৈতবাদকে খণ্ডন করেন মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী, সত্যার্থ প্রকাশ, ১১ সমুল্লাস এবং ৮ সমুল্লাস।
This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
শঙ্কর আচার্যের অদ্বৈতবাদের খণ্ডন যুক্তি ও শাস্ত্রীয় প্রমাণ দ্বারা
আমি শঙ্কর আচার্য কে এই কারণেই শ্রদ্ধা করি কারণ তিনি জৈন মতবাদ কে ধ্বংস করে দিয়েছিল ভারত থেকে। কিন্তু আমি শঙ্কর জীর তৈরি অদ্বৈতবাদের কারণে তার অবশ্যই বিরোধিতা করি কারণ অদ্বৈতবাদ বৈদিক শাস্ত্র বিরোধী মতবাদ, শঙ্কর আচার্যের বেদান্ত দর্শনের ভাষ্য থেকেই এই অদ্বৈতবাদ বা মায়াবাদের উৎপত্তি। এই অদ্বৈতবাদ অনুযায়ী জগৎ মিথ্যা, একমাত্র ব্রহ্ম অর্থাৎ পরমাত্মাই সত্য। এই মতবাদ অনুযায়ী এই জগৎ হলো স্বপ্নের মতো মিথ্যা, রজ্জুতে সর্প আদির মতো। মানে মায়াবাদ অনুযায়ী একমাত্র পরমাত্মা সত্য বাদবাকি সবকিছুই ভ্রম, যেমন স্বপ্ন তে অনেক কিছুই দেখি তারপর জাগ্রত হওয়ার পর যেমন মনে হয় স্বপ্নের দৃশ্য গুলো মিথ্যা ছিল, তারপর রজ্জুতে সর্প অর্থাৎ দড়ি কে যেমন মাঝে মাঝে ভুল করে সাপ ভেবে ফেলি ঠিক এমনই হলো জগৎ মিথ্যা মায়াবাদ অনুযায়ী। হাজারও বছর পর সর্বপ্রথম এই বেদ বিরোধী অদ্বৈতবাদকে খণ্ডন করেন মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী, সত্যার্থ প্রকাশ, ১১ সমুল্লাস এবং ৮ সমুল্লাস।
৬ উপাঙ্গ বা দর্শন শাস্ত্র PDF ডাউনলোড করুন
হিন্দি-সংস্কৃত সহিত যোগদর্শন, ভাষ্যকার মহর্ষি ব্যাসদেব
👇
ডাউনলোড যোগদর্শন PDF সাইজ 2.4MB
হিন্দি সাংখ্যদর্শন, ভাষ্যকার উদয়বীর শাস্ত্রী
👇
ডাউনলোড সাংখ্যদর্শন PDF সাইজ 14MB
হিন্দি ন্যায়দর্শন, ভাষ্যকার স্বামী দর্শনানন্দজী সরস্বতী
👇
ডাউনলোড ন্যায়দর্শন PDF সাইজ 20MB
হিন্দি ন্যায়দর্শন, ভাষ্যকার উদয়বীর শাস্ত্রী
👇
ডাউনলোড ন্যায়দর্শন PDF সাইজ 49MB
হিন্দি বৈশেষিক দর্শন, ভাষ্যকার উদয়বীর শাস্ত্রী
👇
ডাউনলোড বৈশেষিক দর্শন PDF সাইজ 30MB
হিন্দি বৈশেষিক দর্শন, ভাষ্যকার পণ্ডিত রাজরাম
👇
ডাউনলোড বৈশেষিক দর্শন PDF সাইজ 5.2MB
দেখুন ভাগবত পুরাণে কিভাবে আমাদের যোগীরাজ কৃষ্ণকে কামী লুচ্চা বানানো হয়েছে!
আমি পূর্বেও বলেছি এবং এখনো বলছি যে যোগীরাজ শ্রীকৃষ্ণের চরিত্রকে খারাপ করার যদি কেউ সংকল্প নিয়ে থাকে তাহলে তারা হলেন পুরাণের ভণ্ড অসভ্য লেখকগণ, শুধু শ্রীকৃষ্ণ নয় যোগীরাজ শিব, মহর্ষি ব্রহ্মা আদি নানান মহাপুরুষদের চরিত্রকে লুচ্চা বানিয়েছে এই সমস্ত পুরাণ কাহিনী, বিশেষ করে শ্রীকৃষ্ণের উজ্জ্বল চরিত্রকে দুশ্চরিত্র করেছে দুটি পুরাণ একটি হলো ভাগবত পুরাণ এবং ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, আজ জানুন এই ভাগবত পুরাণ কাহিনী কৃষ্ণ কে কিরূপ লুচ্চা বানিয়েছে_______
গাছের তো জীবাত্মা আছে তবুও আমরা তাকে কেন ভোজন করি ? আসুন জানি এই বিষয়ে
মুসলিম, শৈব, খ্রিস্টান, নাস্তিক আদি মাংসাশী প্রাণীরা শাকাহারিদের বিরুদ্ধে এই কথন ব্যবহার করে থাকে যে "গাছেরও তো আত্মা, প্রাণ আছে তবুও কেন এগুলোকে হত্যা করে খাওয়া হবে গাছেরও তো দুঃখ কষ্ট হয়"। ওদের কথার তাৎপর্য এই দাঁড়ায় যে গরু, ছাগল আদিকে হত্যা করলে যেমন দুঃখ কষ্ট হয় ঠিক তেমনি গাছেরও হয় তাই গরু, ছাগল, উট, মুরগি আদিকে হত্যা করে খাওয়া আর গাছ কে হত্যা করে খাওয়া একই।
গাছের যে প্রাণ, আত্মা আছে ইহা আধুনিকে সর্বপ্রথম তুলে ধরেন আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু, কিন্তু আমাদের শাস্ত্রতে এই বিষয়টি কোটি কোটি বছর আগের থেকেই বর্ণিত ছিল, তা লিখে গেছেন মহর্ষি মনু মহারাজ, মনুস্মৃতি ১২/৯ তে লিখা আছে যে মনুষ্য যখন চুরি, পরস্ত্রীগমন আদি নানান পাপ আচরণ করে, তখন তার বৃক্ষ আদি স্থাবর জন্ম প্রাপ্ত হয়।
আমাদের আর্য সমাজের এক মহান বিদ্বান আচার্য় অগ্নিব্রত নৈষ্টিক জী একটি গ্রন্থ লিখেছেন যার নাম "মাংসাহার" এই গ্রন্থে তিনি শাস্ত্রীয় প্রমাণ এবং নানান বৈজ্ঞানিক কথন - যুক্তি তুলে ধরেছেন প্রমাণ হিসেবে মাংস আহারের বিরুদ্ধে এবং শাক আহারের স্বপক্ষে। তিনি লিখেছেন যে "বৃক্ষের অবশ্যই জীবাত্মা আছে কিন্তু বৃক্ষ মহাসুষুপ্তি( মহান গভীর নিন্দ্রা) অবস্থায় থাকে, ইহার কারণে তার সুখ-দুঃখ অনুভব হয়না, বৈজ্ঞানিক জগদীশ চন্দ্র বসুর প্রয়োগের ফল অনুযায়ী এরূপ বলা যায় যে বৃক্ষকে কাঁটার ফলে উহাতে এক প্রকারের ক্রিয়া হয়, কিন্তু আমাদের মতো সুখ দুঃখের অনুভব হয় না।" গ্রন্থঃ মাংসাহার, পৃষ্ঠা ১৯ । উক্ত বিচার দ্বারা বলা যায় যে ছাগল, গরু আদিকে হত্যা করে খাওয়া আর গাছকে হত্যা করে খাওয়া দুইয়ের বিশাল পার্থক্য। সবচেয়ে জ্ঞানী জীব মনুষ্যের আহারের জন্যই পরমাত্মা গাছ কে অন্যান্য জীব কে ভিন্ন প্রকারের বানিয়েছে।
যোগদর্শন, সমাধিপাদের ২৭ সূত্রের ব্যাখ্যা মহর্ষি ব্যাসদেব কৃত
সূত্রঃ তস্য বাচকঃ প্রণবঃ য়োগ দর্শন/ সমাধিপাদ / সূত্র ২৭
সূত্রার্থঃ ওই ঈশ্বরের বোধক= নাম হলো ওঁ ।
ভাষ্যঃ 'প্রণব' এর বাচ্য হলো ঈশ্বর । প্রণব এবং ঈশ্বরের বাচ্য-বাচক সম্বন্ধ সঙ্কেতকৃত অথবা প্রদীপ এবং তার প্রকাশের সমান অবস্থিত। এই বাচ্য ঈশ্বরের বাচক প্রণবের সাথে সম্বন্ধ প্রথম থেকেই বিদ্যমান। এই সঙ্কেত ঈশ্বরের সাথে বিদ্যমান সম্বন্ধকে কথন করে। যেরূপ পিতা-পুত্রের সম্বন্ধ প্রথম থেকেই বিদ্যমান সঙ্কেত দ্বারা কথন করা হয় যে ইনি হলেন ওনার পিতা, আর ইনি হলেন ওনার পুত্র। ঠিক এই প্রকার ঈশ্বরের দ্বারা অন্য সর্গেও বাচ্যবাচকত্বের শক্তির অপেক্ষায় সঙ্কেত
করা হয়। সদৃশ ব্যবহার পরম্পরার প্রবাহরূপে নিত্য হওয়ার ফলে শব্দ তথা অর্থের বাচ্যবাচক সম্বন্ধ নিত্য, এরূপ আগম (বেদ শাস্ত্র) কে মান্যকারী বিদ্বানগণ কথন করেন।।
ভাষ্যকার মহর্ষি ব্যাসদেব
নানান উপনিষদ ভাষ্য PDF ডাউনলোড করুন
একাদশ উপনিষদ ভাষ্যকার সত্যব্রত সিদ্ধান্তলংকার
হিন্দি
डाउनलोड एकादश उपनिषद PDF
যোগী অরবিন্দ ঘোষের উপনিষদ ভাষ্য
ইংরেজি
DOWNLOAD UPANISHAD PDF
ডাউনলোড করুন নানান বেদ ভাষ্যকারের বেদ ভাষ্য PDF
ঋগ্বেদ ভাষ্যঃ
ভাষ্যকার মহর্ষি দয়ানন্দ ও আর্যমুনি ও ব্রহ্মমুনি
डाउनलोड ऋग्वेद प्रथम मण्डल PDF (महर्षि दयानंद भाष्य)
डाउनलोड ऋग्वेद द्वितीय मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद तृतीय मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद चतुर्थ मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद पंचम मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद षष्ठ मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद सप्तम मण्डल PDF ( १-६० सूः समाप्त)
डाउनलोड ऋग्वेद ७ मंडल PDF (६१-१०४ सुः आर्यमुनी भाः)
८ मंडल नहीं है ❌❌❌❌
डाउनलोड ऋग्वेद ९ मंडल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद १० मंडल (१ भाग) PDF (व्रह्ममुनि भाष्य)
ভাষ্যকার পণ্ডিত হরিশরণ সিদ্ধান্তলঙ্কার
হিন্দিতে ঋগ্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
डाउनलोड ऋग्वेद भाग १ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग २ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ३ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ४ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ५ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ६ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ७ PDF
ভাষ্যকার পণ্ডিত জয়দেব শর্মা
হিন্দিতে ঋগ্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
डाउनलोड ऋग्वेद भाग १ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग २ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ३ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ४ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ५ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ६ PDF
डाउनलोड ऋग्वेद भाग ७ PDF
ভাষ্যকার ধর্মদেব বিদ্যামর্তণ্ডঃ
ইংরেজিতে ঋগ্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
Download Rigved part 1 PDF
Download rigved part 2 PDF
Download rigved part 3 PDF
Download rigved part 4 PDF
Download rigved part 5 PDF
য়জুর্বেদ ভাষ্যঃ
ভাষ্যকার মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী
হিন্দিতে য়জুর্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
डाउनलोड यजुर्वेद(अखंड) PDF
ভাষ্যকার পণ্ডিত হরিশরণ সিদ্ধান্তলঙ্কার
হিন্দিতে য়জুর্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
डाउनलोड यजुर्वेद भाग १ PDF
डाउनलोड यजुर्वेद भाग २ PDF
ভাষ্যকার তুলসী রাম শর্মা
ইংরেজিতে য়জুর্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
DOWNLOAD YAJURVED PDF
ভাষ্যকার দেবী চাঁদ M.A
ইংরেজিতে য়জুর্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
DOWNLOAD YAJURVED PDF
সামবেদ ভাষ্যঃ
ভাষ্যকার তুলসী রাম শর্মা
ইংরেজিতে সামবেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
DOWNLOAD SAMVED PDF
ভাষ্যকার পণ্ডিত হরিশরণ সিদ্ধান্তলঙ্কার
হিন্দিতে সামবেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
डाउनलोड सामवेद प्रथम भाग PDF
डाउनलोड सामवेद द्वितीय भाग PDF
অথর্ববেদ ভাষ্য
ভাষ্যকার পণ্ডিত হরিশরণ সিদ্ধান্তলঙ্কার
হিন্দিতে অথর্ববেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
डाउनलोड अथर्ववेद भाग १ PDF
डाउनलोड अथर्ववेद भाग २ PDF
डाउनलोड अथर्ववेद भाग ३ PDF
মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতীর লিখা গ্রন্থ সমূহের pdf
ঋগ্বেদ ভাষ্য
हिन्दी डाउनलोड ऋग्वेद प्रथम मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद द्वितीय मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद तृतीय मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद चतुर्थ मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद पंचम मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद षष्ठ मण्डल PDF
डाउनलोड ऋग्वेद सप्तम मण्डल PDF
যজুর্বেদ ভাষ্য
हिन्दी डाउनलोड यजुर्वेद भाष्य PDF
সত্যার্থ প্রকাশ
বাংলা ডাউনলোড সত্যার্থ প্রকাশ PDF
हिन्दी डाउनलोड सत्यार्थप्रकाश PDF
English Download satyarth prakash PDF
ঋগ্বেদাদীভাষ্য ভূমিকা
বাংলা ডাউনলোড ঋগ্বেদাদিভাষ্য ভূমিকা PDF প্রথম খণ্ড
ডাউনলোড ঋগ্বেদাদিভাষ্য ভূমিকা PDF দ্বিতীয় খণ্ড
সংস্কারবিধি
বাংলা ডাউনলোড সংস্কারবিধি PDF
हिन्दी डाउनलोड संस्कारविधि PDF
আর্যোদ্দেশ্য রত্নমালা
বাংলা ডাউনলোড আর্যোদ্দেশ্য রত্নমালা PDF
ব্যবহার ভানু
বাংলা ডাউনলোড ব্যবহার ভানু PDF
অথ গোকরুণানিধিঃবাংলা ডাউনলোড PDF
গীতা ৪/৭,৮ শ্লোক অনুযায়ী যদি কেউ বলে যে ঈশ্বরের অবতার হয় তাহলে এই দুই শ্লোক ১০০% মিথ্যা, জানুন বিষয়টি
আজ দেখে নেওয়া যাক গীতা ৪/৭,৮ এই দুই শ্লোকের প্রকৃত তাৎপর্য কি, এই দুই শ্লোকে ভগবান কৃষ্ণ বোঝাতে চেয়েছে যে যখনই ধর্মের গ্লানি ও অধর্মবৃদ্ধি হয় তখনই সাধুদের পরিত্রান ও দুস্কৃতকারীদের বিনাশ করার জন্য তাহাদিগের অর্থাৎ মনুষ্যদিগের আত্মাদিগকে সৃজন করেন অর্থাৎ ন্যায় অন্যায় বুঝার জ্ঞান দান করেন। আর এভাবেই যুগ যুগ ধরে শ্রীকৃষ্ণের মতো কোনো না কোনো মহাবীরের দ্বারা ধর্ম সংস্থাপন হয়েছে বারবার। কিন্তু হিন্দু তথা পৌরাণিক সমাজ এখানে তাৎপর্য খুঁজে পায় যে তাদের ঈশ্বর জন্ম নেয়, গীতা ৪/৭-৮ শ্লোকের তাৎপর্য যদি এমন করা হয় যে যখন ধর্মের গ্লানি হয় তখন ঈশ্বর অবতার নিয়ে অধর্মকে ধ্বংস করে ধর্মের প্রতিষ্ঠা করে, তাহলে গীতার এই দুই শ্লোক ১০০% মিথ্যা, আসুন আলোচনা করি যুক্তি তর্ক দারা____
ভাগবত পুরাণ অনুযায়ী মহাভারতের যুদ্ধের সময় তিনটি অবতার বিদ্যমান শ্রীকৃষ্ণ, ব্যাসদেব, বলরাম। অথচ মহাভারতের যুদ্ধের কয়েকশো বছর পর বারবার ধর্মের গ্লানি হওয়া সত্ত্বেও কোনো অবতারের দেখা নাই! মুসলিম এবং খ্রিস্টানরা প্রায় ১১০০ বছর ধরে অত্যাচার করলো তবুও বিষ্ণুর কোনো অবতারের দেখা নাই! এমন কেন ? আপনাদের ঈশ্বর কি অবতার নিতে ভুলে গেছে ? তাহলে আপনারা যে গীতা ৪/৭,৮ শ্লোক অবতার অর্থে লাগান তা কৃষ্ণ মিথ্যাবাদী নাকি আপনারা পৌরানিকরা মহামূর্খ ? দুইটার মধ্যে একটা অবশ্যই হবে! ঠিক করুন পৌরানিকরা!
ভারতে এত হারে কৃষ্ণ ভক্ত থাকা সত্ত্বেও ইংরেজ মুসলিমদের অত্যাচার থেকে বাঁচানোর জন্য ঈশ্বরের কোনো অবতারের দেখা নাই! আমাদের পৌরাণিক ভাইরা তবুও অন্ধের মতো বিশ্বাস করে যে অধর্মের সময় তাদের ঈশ্বর অবতার নেয়! এমন মূর্খ কোথায় আছে আর ? পরাধীন ভারতে সর্বপ্রথম স্বরাজের আওয়াজ তুলেছিল মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী, আর এই মহর্ষি দয়ানন্দজীর রাস্তা ধরেই স্বামী শ্রদ্ধানন্দ, লালা লাজপত, বালগঙ্গাধর, রামপ্রসাদ বিসমিল, চন্দ্রশেখর আজাদ, ভগত সিং, শ্যামজী কৃষ্ণ বর্মা, পন্ডিত লেখরাম, লালা হরদয়াল, সাভারকার, সুভাস চন্দ্র আদি নানান বীর তৈরি হয়েছিল, তারপর এই দেশকে স্বাধীন করতে পেরেছিলাম আমরা। আমাদের মহাবীররা লড়েছিল বলেই অধার্মিক ইংরেজদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিলাম। এখন কোনো পৌরাণিকগণ ত্যানা পেঁচানোর জন্য বলতেই পারে যে 'পুরাণ অনুযায়ী কল্কি অবতার আসবে কলিযুগের শেষে কিন্তু এখন নয়'। যাহারা এমন ত্যানা পেঁচানোর জন্য তৈরি থাকে তাদের বলছি যে আপনাদের ঈশ্বর অবতার নেবে কলির শেষে আর কলি যুগ শেষ হবার অনেক আগেই যদি অধর্ম বেড়ে যায় তাহলে কেন আপনাদের অবতার আসবে না ? তাহলে গীতার ওই 'যদা যদা ধর্মস্য' শ্লোক কথন করে আপনারা কেন প্রচার করেন যে যখনই অধর্ম বাড়বে তখনই আপনাদের ঈশ্বর আসবে অবতার হয়ে ? বর্তমানেও তো অধর্মের সংখ্যা বেশি, কারণ সারা বিশ্বে প্রায় মনে করুন ৭০০ কোটির মতো লোক আছে, ইহাদের মধ্যে ভারত এবং বাংলাদেশের পৌরাণিকদের সংখ্যা হলো প্রায় ১২৫ কোটি, তা অধর্মের উত্থান এতো হারে বৃদ্ধি পাওয়া সত্ত্বেও কেন অবতারের দেখা নাই ? এখন আপনাদের ঈশ্বর অবতার নিলেই তো বিশ্বের সমস্ত লোকেরা আপনাদের ঈশ্বর কৃষ্ণের শরণাগত হতো এবং অধর্মের বিনাশ হতো। এই সামান্য বুদ্ধি কি আপনাদের ঈশ্বরের নাই ? এমন যুক্তি পূর্ণ জিজ্ঞাসা কি পৌরানিকদের মনের মধ্যে জাগে ? গীতার ৪/৭,৮ শ্লোকের যে অর্থ করেন তার সাথে বাস্তবের কোনো প্রকার মিল নেই কেন ? তা স্বীকার করুন কৃষ্ণ মিথ্যাবাদী ছিল নাকি আপনারা বৈদিক শাস্ত্র সম্পর্কে মহামূর্খ বলেই কৃষ্ণের ওই কথার(গীতা৪/৭,৮) তাৎপর্য বোঝার ক্ষমতা হয়নি ? উত্তর দিন! মোল্লারা যেমন কুরআনের বাণী দেখিয়ে বলে যে আল্লাহই সব কিছু ঠিক তেমনি এই কৃষ্ণ ভক্তরা গীতার বাণী দেখিয়ে বলবে কৃষ্ণই সব কিছু ।ইহারা না মানে তর্ক না মানে যুক্তি, শুধু মানে মূর্খতা!
বিবেকানন্দের অন্ধ চ্যালাদের কাছে ধর্ম এবং ভারত স্বাধীন হওয়া বিষয়ে কিছু প্রশ্ন!
যে যে ব্যক্তিরা স্বামী বিবেকানন্দের প্রশংসা করতে করতে মুখে ফেনা তুলে ফেলে আমি সেই সমস্ত ব্যক্তিদের কাছে কিছু প্রশ্ন রাখলাম, আমার প্রশ্নের উত্তর গুলো একটু নিয়ে আসবেন দয়া করে________
গীতা অনুযায়ী শ্রীকৃষ্ণের পূজা যারা করে তারা তামসিক ব্যক্তি
প্রশ্নঃ গীতা অনুযায়ী কৃষ্ণের পূজা করা সাত্ত্বিক, রাজসিক নাকি তামসিক ?
উত্তরঃ গীতা অনুযায়ী যারা শ্রীকৃষ্ণের পূজা করে তারা তামসিক ব্যক্তি! কৃষ্ণ একজন মনুষ্য ছিল, গীতা অনুযায়ী প্রমাণও হয় যে কৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল এবং মৃত্যুও হয়েছিল, দেখুন বিষয়টি____
গীতার ৪/৫ শ্লোকে কৃষ্ণজী বলেছে যে তার বহু জন্ম অতীত হয়েছে। এই শ্লোক অনুযায়ী প্রমাণ হয় যে কৃষ্ণজীর জন্ম হয়েছিল, গীতা ২/২৭ শ্লোকে কৃষ্ণজী বলেছে যে যার জন্ম হয় তার মৃত্যু নিশ্চিত এবং যার মৃত্যু হয় তার জন্ম নিশ্চিত। এই শ্লোক স্পষ্ট করে দেয় যে কৃষ্ণজীর জন্ম হয়েছিল এবং মৃত্যুও অবশ্যই হয়েছিল। গীতা ১৭/৪ শ্লোকে কৃষ্ণজী স্পষ্ট ভাবে বলেছে যে ভূত- প্রেতের পূজা করে তামসিক ব্যক্তিগণ । প্রেত অর্থাৎ মৃত্যু হওয়া ব্যক্তির পূজা যারা করে তারা তারা তামসিক, কৃষ্ণজীর মৃত্যু হয়েছিল কাজেই কৃষ্ণের পূজা করা ব্যক্তি সবাই তামসিক পূজারী।
বৈদিক শাস্ত্রে নারী
সৃষ্টির আদি থেকে মাতৃশক্তি
ভগবান বিষ্ণুকে ধর্ষণ করলো ভগবান শঙ্কর -ভাগবত পুরাণ
আমাদের পৌরাণিক অশ্লীল কাহিনী সম্পর্কে তো অনেক শুনেছেন কিন্তু আজ যে কাহিনীটি প্রকাশ করবো এমন কাহিনী জীবনেও কখনো শোনেননি এইটা আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি। এই কাহিনীটি হলো 'ভগবান শঙ্কর করলেন ভগবান বিষ্ণুকে ধর্ষণ' আমার এই কথা শুনে অবাক হলেন কিনা ? সত্যি অবাক হওয়ারই কথা, এই অবাক করা অশ্লীল কাহিনীটি আছে আমাদের শ্রীমদ্ভগবত পুরাণের মধ্যে! আসুন দেখি ভাগবত পুরাণের এই মজার কাহানিটি____
নমস্তে
दैत्यगुरु शुक्राचार्य की शिव के शिश्न से उत्पत्ति
दैत्यगुरु शुक्राचार्य की उत्पत्ति का पौराणिक वृत्तांत
दानवराज अंधकासुर और महादेव के मध्य घोर युद्ध चल रहा था | अन्धक के प्रमुख सेनानी युद्ध में मारे गए पर भार्गव ने अपनी संजीवनी विद्या से उन्हें पुनर्जीवित कर दिया | पुनः जीवित हो कर कुजम्भ आदि दैत्य फिर से युद्ध करने लगे | इस पर नंदी आदि गण महादेव से कहने लगे कि जिन दैत्यों को हम मार गिराते हैं उन्हें दैत्य गुरु संजीवनी विद्या से पुनः जीवित कर देते हैं , ऐसे में हमारे बल पौरुष का क्या महत्व है | यह सुन कर महादेव ने दैत्य गुरु को अपने मुख से निगल कर उदरस्थ कर लिया | उदर में जा कर कवि ने शंकर कि स्तुति आरम्भ कर दी जिस से प्रसन्न हो कर शिव ने उन को बाहर निकलने कि अनुमति दे दी | भार्गव श्रेष्ठ एक दिव्य वर्ष तक महादेव के उदर में ही विचरते रहे पर कोई छोर न मिलने पर पुनः शिव स्तुति करने लगे | बार बार प्रार्थना करने पर भगवान शंकर ने हंस कर कहा कि मेरे उदर में होने के कारण तुम मेरे पुत्र हो गए हो अतः मेरे शिश्न से बाहर आ जाओ | आज से समस्त चराचर जगत में तुम शुक्र के नाम से ही जाने जाओगे | शुक्रत्व पा कर भार्गव भगवान शंकर के शिश्न से निकल आये और दैत्य सेना कि और प्रस्थान कर गए | तब से कवि शुक्राचार्य के नाम से विख्यात हुए |
(शिव पुराण, रूद्र संहिता 2, पंचम युद्ध खंड)
अब देखो पौराणिक विज्ञानं की, एक पुरुष ने दूसरे पुरुष को अपने मुह में रख कर पेट में डाल दिया, और वो पेट में (गर्भ) में १ वर्ष तक रहा, बाद में शिश्न (लिंग) से वीर्य की भाँती शिव ने बाहर निकाल दिया।
ये कौन सा विज्ञानं है ? क्या पुरुषो में गर्भ होता है ?
कोई पुरुष कैसे किसी दूसरे पुरुष को खाकर गर्भ में रखता है ?
क्या शिश्न (लिंग) से कोई पुरुष बाहर आ सकता है ?
क्या कोई पुरुष एक पुरुष को खा लेवे तो वो नरभक्षी न हो ?
ये कैसा अंधकार पौराणिकों ने चलाया है ?
अब देखो, पौराणिक शिव की लीला, एक तो कमजोर, असहाय, बताओ वैसे तो पौराणिक कहते हैं शिव इतना शक्तिशाली की सब कुछ कर सकता है, वही दूसरी और साधारण जीवो से लड़ना पड़ता है, ये कैसा ईश्वर है जो साधारण मनुष्यो, राक्षसो, दानवो पर अपना जीत दिखाकर, वीरता की डींगे भरता है ?
क्या ऐसा भी कोई ईश्वर होता है ? अरे वीरता है तो अपने सामान ईश्वर से लड़ो, लेकिन नहीं जीतेंगे कैसे ? इसलिए साधारण मनुष्यो, दानवो पर जीत दर्ज करके अपनी सर्वशक्तिमत्ता प्रकट करो, क्या ये सर्वशक्तिमत्ता है ?
और देखो, दानव कैसे वीर हुए जो शिव को भी लड़ने को मजबूर कर दिया, एक ईश्वर को स्वयं मनुष्यो से लड़ना पड़ा, वाह रे वाह पौराणिकों तुम तो ईसाई और मुसलमानो के लड़क्कड़ खुदा से भी दो कदम आगे अपने इष्ट को ले गए।
ऐसे काम तो कोई ईश्वर न करता, वो तो लड़ना भी नहीं पड़ता, वैसे ही कर देता है, कर्मो के फल देकर, देखो निराकार ईश्वर इतना सर्वशक्तिमान सिद्ध हुआ, और तुम्हारा साकार इष्ट तो तुच्छ मनुष्यो में ही अपनी शक्ति व्यर्थ किया।
इसलिए वेदों की ओर लौटो |
শ্রীকৃষ্ণকে যদি ঈশ্বর ভাবা হয় তাহলে গীতার শ্লোক স্ববিরোধী এবং ভ্রান্তি পূর্ণ
শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত অর্থাৎ বৈষ্ণব আদিরা গীতার সুবিশাল আকারের মাহাত্ম্য তুলে ধরে বলে যে গীতা শ্রেষ্ঠ, গীতাই সব, বেদের থেকেও নাকি গীতা শ্রেষ্ঠ। এরা এই প্রকারের যারা নিজের বাপকে বাদ দিয়ে কাকুকে শ্রেষ্ঠ বলে, গীতা অনুযায়ীই জানা যায় যে শ্রীকৃষ্ণ একজন যোগী ছিল গীতা ১১/৪,৯ শ্লোক এবং গীতার শেষের দিকে অর্থাৎ ১৮ অধ্যায়ের ৭৫ এবং ৭৮ শ্লোক দেখুন সেখানে সঞ্জয় কৃষ্ণ কে 'যোগেশ্বর' বলে কথন করেছে, আর যোগেশ্বর এর অর্থ যোগেন্দ্র, মহাযোগী, শ্রেষ্ঠযোগী। বেদ, উপনিষদ, দর্শনের জ্ঞান না থাকলে জানা যায়না যে যোগী কিরূপ হয়, এই সমস্ত কৃষ্ণ ভক্তরা বেদানুকূল কোনো শাস্ত্র মানেনা, এরা মানে অশ্লীল পুরাণ কাহিনী আর গীতার কয়েকটা শ্লোক পড়ে কৃষ্ণকে ঈশ্বর ঈশ্বর বলে চেল্লায়, গীতায় কৃষ্ণ যে শ্লোক গুলো যোগ যুক্ত মুক্ত আত্মা হিসাবে নিজেকে ঈশ্বর বলেছে সেই শ্লোক ধরে কৃষ্ণভক্তরা কৃষ্ণকে ঈশ্বর বানিয়ে দেয় আর যে শ্লোক গুলোতে কৃষ্ণ নিজেকে ঈশ্বর হতে ভিন্ন মেনেছে সেই সমস্ত শ্লোকের কোনো ব্যাখ্যা দেওয়ার ক্ষমতা তাদের নাই, কারণ তারা পুরাণ কাহিনী ছাড়া কোনো বৈদিক শাস্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান রাখেনা। আজ শ্রীকৃষ্ণের ওই গাঢ় ভক্তদের একটু দেখিয়ে দেই যে কৃষ্ণকে ঈশ্বর ভাবলে গীতা কেমন স্ববিরোধী এবং ভ্রান্ত পূর্ন হয়। আসুন দেখি__________
ওপরের দুটি শ্লোক স্ববিরোধী কারণ ওপরের শ্লোকে কৃষ্ণ বলেছে তার অনেক বার জন্ম হয়েছে , কিন্তু দেখুন পরের শ্লোকে কৃষ্ণ বলছে যে আমি জন্ম রহিত অর্থাৎ তার জন্ম হয়না।
গীতা ৯ অধ্যায়, ২৯ শ্লোক
আমি সর্বভূতে সমান ভাবে বিরাজ করি, কেউ আমার প্রিয় নয় ও অপ্রিয়ও নয়।২৯।
গীতা ১৮ অধ্যায়, ৬৫-৬৯ শ্লোক
তুমি আমাতে চিত্ত স্থির কর এবং আমার ভক্ত হও। আমার পুজা কর এবং আমাকে নমস্কার কর। তুমি আমার অত্যন্ত প্রিয়। এই জন্য আমি প্রতিজ্ঞা করছি যে এই ভাবে তুমি আমাকে প্রাপ্ত হবে।৬৫।
পৃথিবীতে মানুষদের মধ্যে তার থেকে অধিক প্রিয়কারি এবং আমার প্রিয় আর কেউ নেই এবং ভবিষ্যতে কখন হবেও না।৬৯।
ওপরের শ্লোকে কৃষ্ণ বলছে তার কাছে কেও প্রিয়ও নয় এবং অপ্রিয়ও নয়। কিন্তু নিম্নের শ্লোকে কৃষ্ণজী অর্জুন কে প্রিয় বলছে এমন কেন ? কৃষ্ণ দুই ধরনের স্ববিরোধী কথা কেন বলছে গীতায় ? আবার নিচের শ্লোকে বলছে তার মতো প্রিয় কেও হবেনা, উত্তর আছে কি কোনো কৃষ্ণভক্তদের ? এখানেই শেষ নয় আরও আছে আসুন_____
গীতা ৭ অধ্যায়, ৬ শ্লোক
হে অর্জুন! সর্বভূত(জড় ও চেতন) এই উভয় প্রকৃতি হতেই উৎপন্ন বলে জানবে এবং আমি সমস্ত জগতের উৎপত্তি এবং প্রলয়রূপ অর্থাৎ সমগ্র জগতের মূল কারণ।৬।
গীতা ১৮ অধ্যায়, ৪৬ শ্লোক
যে পরমেশ্বর হতে সমস্ত প্রাণীর উৎপত্তি হয়েছে, যিনি এই সমগ্র জগৎ পরিব্যাপ্ত আছেন, সেই পরমেশ্বর কে নিজের স্বাভাবিক কর্মের দ্বারা অর্চনা করে মানুষ সিদ্ধি লাভ করে।৪৬।
ওপরের শ্লোকে কৃষ্ণ বলছে যে কৃষ্ণই সমগ্র জগতের মূল কারণ, কিন্তু পরের শ্লোকে কৃষ্ণ স্বয়ং বলছে যে 'যে পরমেশ্বর হতে সমস্ত প্রাণীর উৎপত্তি হয়েছে, যিনি এই সমগ্র জগৎ পরিব্যাপ্ত আছেন'। বলছি গীতায় ঈশ্বর সংখ্যা কয়টা ? আর কৃষ্ণ একবার নিজেই নিজেকে ঈশ্বর বলছে আবার কৃষ্ণ নিজেই ঈশ্বরকে 'যিনি, সেই' বলে কথন করছে, বলছি গীতার শ্লোক এমন উল্টো পাল্টা স্ববিরোধী কেন ?
গীতা ৯ অধ্যায়, ২৮ শ্লোক
এই ভাবে, আমাতে সমস্ত কর্ম অর্পণ দ্বারা সন্ন্যাসযোগে যুক্ত হয়ে তুমি শুভাশুভ ফলরূপ দ্বারা কর্মবন্ধন হতে মুক্ত হবে এবং এ থেকে মুক্ত হয়ে আমাকেই প্রাপ্ত হবে।
গীতা ১৮ অধ্যায়, ৬২ শ্লোক
হে ভারত! তুমি সর্বত্রভাবে সেই পরমেশ্বরই শরনাগত হও। তার কৃপায় তুমি পরমশক্তি এবং সনাতন পরমধাম প্রাপ্ত হয়।৬২।
গীতা ১৩ অধ্যায়, ১৪, ১৫,১৬ শ্লোক
তার সর্বদিকে হস্ত, পদ, চক্ষু, মস্তক, কান ও মুখ, কারণ তিনি সমগ্র জগতকে ব্যাপ্ত করে আবৃত বিরাজিত আছেন।১৪।
তিনি সমস্ত ইন্দ্রিয়ের বিষয় সমূহের জ্ঞাতা হয়েও প্রকৃত পক্ষে ইন্দ্রিয় রহিত এবং অনাসক্ত হয়েও সকলের ধারক ও পোষক, নির্গুণ হয়েও সমস্ত গুণের ভোক্তা।১৫।
চর, অচর অর্থাৎ জঙ্গম ও স্থাবর সর্বভূতের ভেতর ও বাইরে এবং স্থাবর-জঙ্গম রূপেও তিনি বিরাজিত। অতি সূক্ষ্ম হওয়া সত্ত্বেও অবিজ্ঞেয়, তিনি জ্ঞানীর অতি নিকটে এবং অজ্ঞানীর অত্যন্ত দূরে।১৬।
এখানে কৃষ্ণজী নিজেই ঈশ্বরকে 'তার' বলছে কৃষ্ণজী বলছে যে 'তার সর্বদিকে হস্ত, পদ, চক্ষু, মস্তক, কান ও মুখ, কারণ তিনি সমগ্র জগতকে ব্যাপ্ত করে আবৃত বিরাজিত আছেন'
অর্থাৎ ঈশ্বর সমস্ত দিকেই ব্যাপক আছে বলে কৃষ্ণজী এমন বলছে, পৌরানিকরা এই সমস্ত শ্লোক দেখে তো ঈশ্বর যে সাকার বানিয়ে দেবে কিন্তু দেখুন কৃষ্ণ ওপরের শ্লোকে বলেছে যে 'তিনি সমস্ত ইন্দ্রিয়ের বিষয় সমূহের জ্ঞাতা হয়েও প্রকৃত পক্ষে ইন্দ্রিয় রহিত ' এখানে কৃষ্ণজী বলছে যে ঈশ্বর প্রকৃত পক্ষে ইন্দ্রিয় রহিত অর্থাৎ ঈশ্বরের কোনো ইন্দ্রিয় নেই তিনি নিরাকার। তা কৃষ্ণ ভক্তরা উত্তর দিতে পারবে যে কৃষ্ণ যখন নিজেই ঈশ্বর তাহলে এখানে কৃষ্ণ কাকে 'তিনি' বলছে ? গীতা এমন কেন স্ববিরোধী উল্টো পাল্টা ?
নমস্তে
भगवान शंकर ने किया भगवान विष्णु का बलात्कार, प्रचार में भागवत पुराण
पौराणिक भगवान शंकर ने किया भगवान विष्णु का बलात्कार, प्रचार में भागवत पुराण
भाइयो आपको पोस्ट थोड़ा अश्लील लगेगा, मगर क्या करे जो पुराण में सत्य है, लिखा है, वो तो पौराणिकों को मानना पड़ेगा न, सत्य तो यही है की पौराणिकों के देवी देवता कामुक और अश्लील कार्य करने में कभी हिचकते नहीं, शायद यही वजह है की पौराणिक बंधू भी गाली गलौच जैसे असभ्य कार्यो से कभी दूर नहीं रहते, क्योंकि जैसे इनके देवी देवता के कुकर्म पुराणो में भरे हैं, वैसी ही शिक्षा तो पौराणिक ग्रहण करेंगे।
देखिये श्रीमद्भगवतम् पुराण में भगवान शिव ने कैसे दूसरे भगवान विष्णु का बलात्कार कर डाला :
भगवान शंकर ने विष्णु से कहा की हमें वो मोहिनी रूप दिखाए जिसने असुरो से अमृत कलश छीन लिया, तब विष्णु जी ने कहा वो रूप बहुत ही काम उत्पन्न करने वाला है, लेकिन शंकर जी के हठ करने पर विष्णु जी मान गए। (स्कंध ८ अध्याय १२ श्लोक १३-१६)
एक सुंदर उपवन में शंकर जी अपनी पत्नी सती देवी के साथ बैठे थे, इतने में उपवन के चारो और शंकर जी ने निगाहे दौड़ाई तो पता चला एक सुंदरी गेंद को उछाल उछाल कर खेल रही थी,
वो इतनी सुंदरी थी और उसने सुन्दर साडी पहन रखी थी उसकी कमर में करधनी की लड़िया लटक रही हैं (१८)
गेंद के उछलने और लपककर पकड़ने से उसके स्तन और उनपर पड़े हुए हार हिल रहे हैं ऐसा जान पड़ता था मानो इनके भार से उसकी पतली कमर पग पग पर टूटते टूटते बच जाती है वह अपने लाल लाल पल्ल्वो के सामान सुकुमार चरणो से बड़ी कला के साथ ठुमुक ठुमुक कर चल रही थी (१९)
आगे और अश्लीलता है वो मैं नहीं लिख सकता आप स्वयं पढ़ लेवे।
इसके बाद शंकर जी सुद बुद्ध खो बैठे और सती को छोड़ उस स्त्री की और भागे मोहिनी अपनी गेंद के पीछे भागी तो हवा ने उसकी साडी उड़ा दी, मोहिनी निर्वस्त्र हो गयी (२३)
मोहिनी का एक एक अंग बड़ा ही रुचिकर और मनोरम था, जहाँ आँख लग जाती वहीँ रमण करने लगता ऐसे दशा में भगवान शंकर जी उस मोहिनी पर आकृष्ट हो गए, उन्हें लगा मोहिनी भी उनके प्रति आसक्त है (२४)
मोहिनी वस्त्रहीन तो पहले ही हो चुकी थी, शंकर जी को अपनी और आते देख बहुत लज्जित हो गयी वह एक वृक्ष से दूसरे वृक्ष की आड़ में जाकर छिप जाती और हंसने लगती। परन्तु कहीं ठहरती न थी (२६)
भगवान शंकर की इन्द्रियां अपने वश में नहीं रही, वे कामवश हो गए थे, अतः हथिनी के पीछे हाथी की तरह उसके पीछे पीछे दौड़ने लगे (२७)
उन्होंने अत्यंत वेग से उसका पीछा करके पीछे से उका जूड़ा पकड़ लिया और उसकी (मोहिनी) की इच्छा न होने पर भी उसे दोनों भुजाओ में भरकर ह्रदय से लगा लिया (२८)
जैसे हाथी हथनी का आलिंगन करता है, वैसे ही भगवन शंकर ने उसका आलिंगन किया। वह इधर उधर खिसककर छुड़ाने की चेष्टा करने लगी, इस छिना झपटी में उसके सर के बाल बिखर गए (२९)
आगे और भी अश्लीलता है, संकोच वश नहीं लिख सकता, स्वयं पढ़े।
कामुक हथनी के पीछे दौड़ने वाले मंदोमत्त हाथी के सामान वे मोहिनी के पीछे पीछे दौड़ रहे थे, यद्यपि भगवान शंकर का वीर्य अमोघ है, फिर भी मोहिनी की माया से वह स्वखलित हो गया। (३२)
तो भाइयो इस तरह पौराणिक भगवन शंकर ने - दूसरे भगवान विष्णु का बलात्कार अंजाम दिया, अब वीर्य जो स्वखलित हुआ उसका चमत्कार देखिये :
भगवन शंकर का वीर्य पृथ्वी पर जहाँ जहाँ गिरा, वहां वहां सोने चांदी की खाने बन गयी (३३)
मेरे पौराणिक मित्रो, इन झूठी कपोल कल्पित कथाओ के द्वारा हमारे ऋषि मुनियो, महपुरषो का बड़ा अपमान होता है, देखो शंकर जी जैसा महापुरुष कैसा कुकर्म किया की अपनी पत्नी सती को छोड़ एक पुरुष (विष्णु) मोहिनी के साथ बलात्कार किया।
और भी सोचो की वीर्य से सोने चांदी की खाने बन गयी। क्या ऐसा हो सकता है ?
कृपया इन व्यर्थ के पुराणो को त्यागो, अश्लीलता के शिव इनमे कुछ नहीं, आओ महर्षि दयानंद के बताये ऋषि मार्ग पर चलकर पुनः वेद की और लौटे।
इस राष्ट्र को पुनः वास्तविक स्वरुप में लाये, इसलिए लौटो वेदो की और।
यज्ञ विध्वंसक पुराणिक शंकर और लिंगपति अश्लील!
यज्ञ विध्वंसक पुराणिक शंकर और लिंगपति अश्लील !
यज्ञ को वैदिक वांग्मय में श्रेष्ट कर्म कहा है | लेकिन कोई यज्ञ में निंदनीय अश्लील कर्म करे उसे क्या कहेंगे -
पद्मपुराण सृष्टि खंड अध्याय १७ में एक कथा आती है - " एक समय ब्रह्मा
जी यज्ञ कर रहे थे | शंकर जी यज्ञ शाला में एक हाथ में मानव खोपड़ी ले कर रित्विज्यो के पास आ कर बेठ गये | उनके इस प्रकार निंदनीय वेश को देख वेद पाठी ब्राह्मणों ने उन्हें यज्ञ से जाने को कहा लेकिन वे नही गये तब उन्हें यज्ञ शाला में भोजन करा कर संतुष्ट किया गया |तब कही यह कह कर कि पुष्कर स्नान के लिए जा रहे है वे वहा से चले गये लेकिन कपाल को यज्ञ शाळा में ही छोड़ गये | जब ब्राह्मणों ने कपाल को फेका तो वहा उसकी जगह दूसरा कपाल आ गया इस तरह यह सब १००० बार हुआ और १००० बार नया कपाल आ जाता | फिर ब्रह्मा ने शंकर की स्तुति की तब वहा से सारे कपाल गायब हुए | इसके बाद १ मन्वन्तर के बाद पुन ब्रह्मा ने यज्ञ किया लेकिन इस बार शंकर जी नग्न हो कर हाथ में उपस्थेन्द्रीय (लिंग ) लेकर यज्ञ मंडप में आ गये | वहा उपस्थित लोगो ने उन्हें धिक्कारा घसीटकर बाहर किया और कहा कि स्त्रियों की उपस्थति में तुम्हारा इस प्रकार प्रवेश करना निंदनीय है | इस बात से गुस्सा हो कर शंकर ने ब्राह्मणों को अनेक शाप दिए |
समीक्षा- देखो पोरानिको क्या कोई बतायेगा ये तुम्हारे शंकर जी जहा जाते थे लिंग हाथ में ले कर क्यूँ जाते थे ? मोहिनी के पीछे लिंग ले कर, अनसूया के पास लिंग ले कर और ब्रह्मा के यज्ञ में लिंग ले कर | यदि वे लेकर घूमते हैं
तो तुम लोग उनका अनुपालन किस भय से नही करते हो? इस पौराणिक
विज्ञान का रहस्य दुनिया को भी पता चलने दो | चलो बताओ उपरोक्त दोनों कर्मो से शंकर जी ने यज्ञ का मान बढाया या यज्ञ का नाश किया उसका अपमान किया ? यह सब विचार कर पुराणों को अवश्य त्यागे |
स्वामी विवेकानंद ३१ बीमारियों से पीड़ित थे
स्वामी विवेकानंद ३१ बीमारियों से पीड़ित थे। शायद यही वजह रही कि इस नकली संन्यासी का महज ३९ साल की उम्र में ही कामतमाम हो गया।
मशहूर बांग्ला लेखक शंकर की पुस्तक ‘द मॉन्क एस मैन’ में कहा गया है कि निद्रा, यकृत, गुर्दे, मलेरिया, माइग्रेन, मधुमेह व दिल सहित ३१ बीमारियों से स्वामी विवेकानंद को जूझना पड़ा था। शंकर ने स्वामी विवेकानंद की बीमारियों का उल्लेख संस्कृत के एक श्लोक ‘शरियाम ब्याधिकमंदिरम’ से किया है।
इसका मतलब है कि ‘शरीर बीमारियों का मंदिर होता है।’
इतनी बीमारियों का सामना करने वाले विवेकानंद ने शारीरिक मजबूती पर
जोर दिया था। उन्होंने कहा था कि गीता पढ़ने से अच्छा फुटबॉल खेलना है। विवेकानंद की एक बीमारी उनका निद्रा रोग से ग्रसित होना था। उन्होंने २९
मई, १८९७] को शशिभूषण घोष के नाम लिखे पत्र में कहा था कि मैं अपनी जिंदगी में कभी बिस्तर पर लेटते ही नहीं सो सका।
यह भी पता चला है कि विवेकानंद मधुमेह से भी पीड़ित थे और उस वक्त इस बीमारी की कारगर दवा उपलब्ध नहीं थी। शंकर लिखते हैं कि विवेकानंद ने बीमारियों से निजात पाने के लिए उपचार के कई माध्यमों का सहारा लिया। इसमें एलोपैथिक, होम्योपैथिक और आयुर्वेद की विधाएं शामिल थीं।
लेखक के अनुसार स्वामी विवेकानंद १८९७ में अधिक तनाव और भोजन की कमी के कारण काफी बीमार हो गए थे। उसी दौरान वह पित्त में पथरी और दस्त से भी पीड़ित हुए। कई बीमारियों से लड़ते हुए चार जुलाई १९०२ को विवेकानंद का ३९ साल की उम्र में निधन हो गया। उनके निधन की वजह तीसरी बार दिल का दौरा पड़ना था।
शंकर ने इस बात का भी खुलासा किया कि स्वामी विवेकानंद ने भारत लौटने के लिए अपनी मिस्र की यात्रा में कटौती क्यों की थी। दरअसल विवेकानंद ने मिस्र में घोषणा की थी कि ४ जुलाई को उनका देहांत हो जाएगा। उनका कहना था कि मृत्यु के समय वे भारत में अपने गुरुभाइयों के समीप रहना चाहते हैं।
बहुत लोगों का मानना है कि अधिक मांस मछली खाने से उनकी अतंडियां भी गल गई थीं ज्स कारण इतनी अल्प आयु में उनकी मृत्यु हो गई |
ये एक का नंबर ढोंगी मक्कार और मांसाहारी था|
पौराणिक काहानी मे पुरखे कन्या का रज पीने का विधान है
पौराणिक काहानी मे पुरखे कन्या का रज पीने का विधान है
प्राप्ते तु द्वादशे वर्षे यः कन्यां न प्रयच्छति ।
मासि मासि रजस्तस्याः पिबन्ति पितरः स्वयम् |
(पराशर स्मृति अध्याय ७ श्लोक ७)
अर्थात- बारह वर्ष होने के बाद भी जो कन्या का विवाह नही करता उस कन्या का ‘रज’ उसके पुरखे अर्थात पितर प्रत्येक मास स्वयं पीते हैं |
समीक्षा- पौराणिको के घर के भी विधान बड़े अजीब हैं, भला ये स्वधारस पौराणिक पितरों को क्यूँ पिलाया जा रहा है ? अब किसी पौराणिक कन्या विवाह १२ वर्ष नही होता तो क्या ये माना जाये कि उसका ‘रज’ उसके पुरखे गटकते होंगे ?? पौराणिको होश में आओ ! अपने पितरों को बचाओ, और अपनी कन्यायों का विवाह हर हाल में १२ वर्ष के पहले करो |
आर्य समाजियों की नक़ल छोड़ो | करके दिखाओ अपनी कन्यायों का विवाह १२ वर्ष के पहले |