google01b5732cb2ec8f39 আর্যবীর आर्यवीर aryaveer: পৌরাণিক অশ্লীলতা

Recent News

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Showing posts with label পৌরাণিক অশ্লীলতা. Show all posts
Showing posts with label পৌরাণিক অশ্লীলতা. Show all posts

দেখুন ভাগবত পুরাণে কিভাবে আমাদের যোগীরাজ কৃষ্ণকে কামী লুচ্চা বানানো হয়েছে!

দেখুন ভাগবত পুরাণে কিভাবে আমাদের যোগীরাজ কৃষ্ণকে কামী লুচ্চা বানানো হয়েছে! 



 আমি পূর্বেও বলেছি এবং এখনো বলছি যে যোগীরাজ শ্রীকৃষ্ণের চরিত্রকে খারাপ করার যদি কেউ সংকল্প নিয়ে থাকে তাহলে তারা হলেন পুরাণের ভণ্ড অসভ্য লেখকগণ, শুধু শ্রীকৃষ্ণ নয় যোগীরাজ শিব, মহর্ষি ব্রহ্মা আদি নানান মহাপুরুষদের চরিত্রকে লুচ্চা বানিয়েছে এই সমস্ত পুরাণ কাহিনী, বিশেষ করে শ্রীকৃষ্ণের উজ্জ্বল চরিত্রকে দুশ্চরিত্র করেছে দুটি পুরাণ একটি হলো ভাগবত পুরাণ এবং ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, আজ জানুন এই ভাগবত পুরাণ কাহিনী কৃষ্ণ কে কিরূপ লুচ্চা বানিয়েছে_______

ভাগবত পুরাণ ১০স্কন্ধ, ২৯ অধ্যায়, ৪৩-৪৮ শ্লোক


এখানে বলা হয়েছে যে- কৃষ্ণজী বৃন্দাবনে বিচরণ করতে লাগলেন, গোপীরা কখনো প্রিয়তম কৃষ্ণের গুণের এবং লীলার গান করছেন আর কখনো কৃষ্ণ গোপীদের প্রেম এবং সৌন্দর্যের গান করছেন, ইহার পর কৃষ্ণজী যমুনা নদীর চড়ায় গোপীদের সাথে ক্রীড়া শুরু করতে করলেন, কখনো গোপীদের গায়ের ওপর হাত ছড়িয়ে দিচ্ছেন, আলিঙ্গন করছেন, কখনো গোপীদের হাত টিপে দিচ্ছেন, কখনো গোপীদের স্তন কে স্পর্শ করছেন। এই রূপে বিনোদ করেই চলছেন কৃষ্ণজী এই সমস্ত ক্রিয়ার দ্বারা গোপীদের কামরস, পরম উজ্জ্বল প্রেম ভাব কে উত্তজিত করে ভগবান কৃষ্ণ গোপীদের ক্রীড়ার দ্বারা আনন্দ দিতে থাকেন।


এখানেই শেষ নয় আরও আছে দেখুন___

ভাগবত পুরাণ ১০ স্কন্ধ, ৩৩ অধ্যায়,১৭-১৯ শ্লোক


এখানে বলা হয়েছে যে যেমন ছোটো শিশু তার নিজের ছায়ার সাথে খেলা করে ঠিক এই রূপে রমণকারী ভগবান কৃষ্ণজী কখনো গোপীদের কে জড়িয়ে ধরলেন, কখনো হাত দিয়ে গোপীদের অঙ্গ স্পর্শ করছেন। এইভাবে ব্রজসুন্দরীদের সাথে ক্রীড়া, বিহার করছেন কৃষ্ণজী। কৃষ্ণের এই রাসক্রীড়া দেখে স্বর্গের দেবতারাও মিলনের কামনা হতে মোহিত হয়ে যান।

যে শ্রীকৃষ্ণ গীতার মতো জ্ঞান দিলেন, যে কৃষ্ণ সারাজীবন অধর্মের বিরুদ্ধে লড়ে গেলেন তার বিরুদ্ধে এমন কাহিনী লিখতে কি ওই ভণ্ড লেখকের একটুও লজ্জা করলো না ?
মহর্ষি দয়ানন্দ বলেছিলেন যে কৃষ্ণ একজন আপ্ত পুরুষ অর্থাৎ যে পুরুষ কখনোই কোনো ভুল কাজ করেনি। সেই যোগীরাজ কৃষ্ণের চরিত্র কে দুশ্চরিত্রের ব্যক্তি করেছে যে ভাগবত আদি পুরাণ, সেই সমস্ত পুরাণ কে আজ ধর্ম গ্রন্থ বলা হচ্ছে!

অনেক পৌরাণিক ভাই এই সমস্ত কাহানি দেখে ত্যানা পেঁচানোর জন্য বলেন -'এই সমস্ত পুরাণ কে মুঘল কালে বিকৃত করা হইয়াছে'। যাহারা এই কথা বলে আমি তাদের বলছি যে -মুঘল কালে মুসলিমরা আপনাদের পুরাণ কে বিকৃত করলো আর আপনার পৌরাণিক সমাজ কি তখন কি আঙ্গুল চুষছিল ? আর আপনারা যদি জানেনই যে পুরাণকে  বিকৃত করা হয়েছে তো আজও কেন এই সমস্ত অশ্লীল কথন কে পুরাণ থেকে বাদ দেননি ? মুখে বলেন পুরান বিকৃত অথচ রেখেই দিয়েছেন সেই সমস্ত অশ্লীল কাহিনীর ইহার দ্বারা স্পষ্ট প্রমান হয় যে মুসলিমরা আপনাদের পুরান বিকৃত করেনি, পূর্বে যেমন পুরাণ কাহিনী লিখিত ছিল ঠিক তেমন ই আছে। পৌরানিকরা যে অশ্লীল ছিল ইহার এক জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো মধ্যপ্রদেশের 'খাজুরাহ মন্দির'।




 আজও যে মন্দির কে রেখে দেওয়া হয়েছে নিরাপত্তায়,  যে মন্দিরের গায়ে পশুর সাথে মনুষ্যের যৌন ক্রিয়ার মূর্তি, নারী পুরুষের যৌন ক্রিয়া, নারী পুরুষের যৌনাঙ্গ নিয়ে নানান অশ্লীল মূর্তি দ্বারা এই মন্দির তৈরি। পৌরাণিক রা যে কতটা অশ্লীল ছিল তার প্রমাণ পাওয়া যায় ইহার দ্বারা , অনেক পৌরাণিক হিন্দু ভাই এই মন্দিরের মূর্তির বিষয়ে ত্যানা পেঁচানোর জন্য বলে থাকেন যে 'এগুলো হলো শিল্প কলা, আর যৌন ক্রিয়া কি খারাপ নাকি! আমাদের পৌরানিকরা আমাদের যৌন বিষয়ে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য এমন মূর্তি তৈরি করে গেছে এগুলোতে খারাপের কিছু নেই' । আমি এই সমস্ত ভাইদের বলতে চাই যে পশুর সাথে যৌনক্রিয়া শিল্প কলা নাকি ? এই সমস্ত মূর্তি যখন আপনাদের কাছে শিল্প কলা মনে হয় খারাপের কিছু নয় তাহলে একটা কাজ করুন খাজুরাহ মন্দিরের ওই সমস্ত ছবি আপনাদের বাড়ির প্রথম দরজার সামনে টাঙ্গিয়ে রাখুন কারণ শিল্প কলা যা আপনাদের গর্ব!







ভগবান বিষ্ণুকে ধর্ষণ করলো ভগবান শঙ্কর -ভাগবত পুরাণ

ভগবান বিষ্ণুকে ধর্ষণ করলো ভাগবত শঙ্কর -প্রচারে ভাগবত পুরাণ! 



আমাদের পৌরাণিক অশ্লীল কাহিনী সম্পর্কে তো অনেক শুনেছেন কিন্তু আজ যে কাহিনীটি প্রকাশ করবো এমন কাহিনী জীবনেও কখনো  শোনেননি এইটা আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি। এই কাহিনীটি হলো 'ভগবান শঙ্কর করলেন ভগবান বিষ্ণুকে ধর্ষণ' আমার এই কথা শুনে অবাক হলেন কিনা ? সত্যি অবাক হওয়ারই কথা, এই অবাক করা অশ্লীল কাহিনীটি আছে আমাদের শ্রীমদ্ভগবত পুরাণের মধ্যে! আসুন দেখি ভাগবত পুরাণের এই মজার কাহানিটি____

এই কাহিনীটি রয়েছে ভাগবত পুরাণের ৮ স্কন্ধ, ১২ অধ্যায়, ১২ শ্লোক থেকে ৩৩ শ্লোক পর্যন্ত, এই ডেঞ্জারেস কাহিনী একেবারে বাইবেল, কুরআনের কাহিনীকেও হার মানায়! দেখুন____


ডাইরেক্ট ভাগবত পুরাণ থেকে বিস্তারিত ভাবে দেখে নিন 


ভাগবত পুরাণ ৮/১২/১২-১৮ শ্লোক

একসময় শঙ্করজী  বিষ্ণুজীকে বললেন যে - হে প্রভু! আপনি যখন লীলার করার জন্য অবতার গ্রহণ করেন তখন আমি আপনার সেই রূপ দর্শন করি এখন আমি সেই রূপকে দেখতে চাই যে রূপ দ্বারা আপনি দৈত্যদের মোহিত করে দেবতাদের অমৃত খাইয়ে ছিলেন, শঙ্করজীর এই প্রার্থনা শুনে বিষ্ণু রাজি হলেন। 




ভাগবত পুরাণ ৮/১২/১৯-২৫ শ্লোক

বিষ্ণুর সেই মোহিনী রূপ খুবই সুন্দর ছিল, তা দেখে শঙ্করজী সতী এবং তার গুণ কে ভুলে গেলেন এবং কামী হয়ে ওঠেন, একসময় মোহিনী দৌড়াতে শুরু করলেন, তার পিছে  শঙ্করজীও মোহিনীর পিছে পিছে দৌড়াতে শুরু করলেন, পেছনে ভগবান শঙ্করকে দেখতে দেখতে বাতাস দ্বারা মোহিনীর শাড়ি খুলে বিবস্ত্র হয়ে জান, মোহিনীর এক এক অঙ্গ খুবই রুচিকর ছিল, এই দৃশ্য দেখে ভগবান শঙ্করের মন আকৃষ্ট হয়ে যায়, বিষ্ণুর সেই মোহিনী রূপ শঙ্করজীর বিবেক কে হরণ করেন, সেই রূপ দেখে কভগবান শঙ্কর কামুক হয়ে  জান, তিনি সমস্ত লজ্জা ত্যাগ করে মোহিনীর কাছে চলতে থাকেন। 



ভাগবত পুরাণ ৮/১২/২৬-২৭ শ্লোক

মোহিনী জী তো পূর্ব থেকেই বিবস্ত্র ছিল, তাই ভগবান শঙ্করকে নিজের দিকে আসতে দেখে মোহিনী লজ্জিত হন, মোহিনী এক বৃক্ষের আড়ালে গিয়ে লুকিয়ে পড়েন আর হাসতে লাগল ভগবান শঙ্করের স্বভাব দেখে। ভগবান শঙ্করের ইন্দ্রিয় নিজের বশে ছিল না বরং তিনি কামবশে ছিল। মেয়ে হাতির পেছনে  ছেলে হাতির সাদৃশ্যে  তারা দৌড়াতে শুরু করেন। 

এই কাহিনী এখানেই শেষ নয়_____

ভাগবত পুরাণ ৮/১২/২৮-৩২

ইহার পর ভগবান শঙ্কর মোহিনী কে ধরে ফেলেন, আর তাকে দুই হাতে হৃদয় ভরে জড়িয়ে ধরেন , যেভাবে ছেলে হাতি মেয়ে হাতির সাথে আলিঙ্গন করে সেভাবে ভগবান শঙ্কর মোহিনী কে জড়িয়ে ধরেন, অনেক চেষ্টার পর মোহিনী শঙ্করের কাছ থেকে ছাড়া পান তারপর পুণরায় দৌড়াতে শুরু করে, ভগবান শঙ্করও সেই মোহিনী রূপধারী বিষ্ণুর পিছে চলতে থাকে, কামুক পুরুষ হাতির পেছনে মহিলা হাতির সমান সে মোহিনীর পিছে দৌড়াতে থাকে। ইহার পর ভগবান শঙ্করের বীর্য বেরিয়ে আসে।  


জীবনেও কি এমন হাস্যকর অশ্লীল কাহিনী দেখেছেন ? যদি না দেখেন তো দেখেনিন ভাগবত পুরাণের ডেঞ্জারেস কাহিনী,  এইবার এই কাহিনীর মধ্যেই মহা বিজ্ঞানের আবির্ভাব____

ভাগবত পুরাণ ৮/১২/৩৩

ভগবান শঙ্করের সেই বীর্য পৃথিবীতে যেখানে যেখানে পরে সেখানে সেখানে সোনা রুপার গহনা তৈরি হয়ে যায়।


আমাকে কোনো দাদারা বলবেন যে এগুলোকে কোন যুক্তিতে ধর্ম গ্রন্থ বলা হয় ? কি আশ্চর্য্য বিষয়! আর এগুলো যদি ধর্ম গ্রন্থ হয় তাহলে অধর্মের গ্ৰন্থ কেমন হবে ? আর এগুলো কি সাধারণ বিজ্ঞান নাকি মহা বিজ্ঞান ?  অনেক পৌরাণিক ভাই এই সমস্ত কাহিনী দেখে ত্যানা পেঁচানোর জন্য একটা কথা বলে থাকে যে -'এই সমস্ত পুরাণ কে মুঘল কালে বিকৃত করা হইয়াছে'। যারা এমন কথা বলে উক্ত প্রকারের অশ্লীল কাহিনীকে এড়িয়ে যায় আমি তাদের বলছি শুনুন, মুঘল কালে মুসলিমরা আপনাদের পুরাণ কে বিকৃত করলো আর আপনার পূর্ব পুরুষরা তখন কি আঙ্গুল চুষছিল ? আর আপনারা যদি জানেন যে পুরাণ বিকৃত তাহলে আজও কেন এই সমস্ত কাহিনী পুরাণে রেখেই দেওয়া হয়েছে ? বাদ কেন দেওয়া হয়নি ? মুখে বলেন পুরাণ বিকৃত অথচ এমন অশ্লীল কাহিনী রেখেই দিয়েছেন পুরাণের মধ্যে এর দ্বারা প্রমান হয় যে মোল্লারা আপনাদের পুরাণ কে বিকৃত করেনি পূর্বে যেমন ছিল ঠিক তেমনই আছে। নয়তো পুরাণ যদি বিকৃত হতো তাহলে এই সমস্ত বিকৃত পুরাণের বিকৃত অংশকে বাদ দিয়ে শুদ্ধ পুরাণ তৈরি করতো পৌরানিকরা, কিন্তু তা কখনোই করা হয়নি। পৌরানিকগণ যে অশ্লীল ছিল ইহার এক জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো মধ্যপ্রদেশের 'খাজুরাহ মন্দির' যে মন্দির তৈরি হয় মুসলিম নামক প্রাণীরা আমাদের দেশে প্রবেশ করার পূর্বে, এই মন্দিরের গায়ে নানান মূর্তি আছে যেমন- পশুর সাথে মনুষ্যেরন ক্রীড়া করার মূর্তি এবং নারী পুরুষের গুপ্ত অঙ্গ নিয়ে নানান অশ্লীল আকারের মূর্তি আছে এই মন্দিরের গায়ে। কোনো পৌরাণিকরা আবার বলে থাকে যে এই মূর্তি গুলো নাকি শিল্পকলা, তা যারা এই সমস্ত মূর্তিকে শিল্পকলা বলে আমি তাদের বলবো যে, যখন এগুলো শিল্প কলা খারাপের কিছু নয় তাহলে একটা কাজ করুন খাজুরাহ মন্দিরের ওই সমস্ত প্রকারের ছবি(পশুর সাথে মানুষের যৌন ক্রীড়া, নারী পুরুষের গোপনাঙ্গতে মুখ আদি নানান ছবি) গুলো আপনাদের বাড়ির প্রথম দরজার সামনে টাঙ্গিয়ে রাখুন কারণ শিল্প কলা যা আপনাদের গর্ব!




নমস্তে


দেখুন কিভাবে ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ শ্রীকৃষ্ণকে লুচ্চা, কামী বানিয়েছে


দেখুন কিভাবে ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ শ্রীকৃষ্ণকে লুচ্চা, কামী বানিয়েছে



বাইবেল, কুরআনে যেমন সহস্র অশ্লীলতা আছে ঠিক তেমনি পুরাণ কাহিনীর ভেতরে অশ্লীল কাহিনীতে ভর্তি, তাই আমি পুরাণ কে 18+ বলেই ডাকি। ঋষি ব্রহ্মা, যোগী মহাদেব, যোগী কৃষ্ণ, নারদ, ইন্দ্র ইত্যাদি মহাপুরুষদের চরিত্রকে কুলষিত করার জন্য যদি কেউ প্রতিজ্ঞা নিয়ে থাকে তাহলে তারা হলো 18+ অশ্লীল পুরাণের লেখকগণ। 18+ পুরাণ কাহিনীর মধ্যে একটি পুরাণ হলো ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ যোগীরাজ কৃষ্ণের চরিত্রকে খারাপ করার জন্য হয়তো প্রতিজ্ঞা নিয়েছিল এই তিন পুরাণের লেখকগণ। সেই পুরাণ গুলো হলো ভাগবত পুরাণ, বিষ্ণু পুরাণ এবং এই ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, আজ আমি এই ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণের অনেক অশ্লীল কাহিনী থেকে কিছু অংশ তুলে ধরছি যার থেকে জানবেন যে কিভাবে আমাদের মহাপুরুষ শ্রীকৃষ্ণকে কামী বানানো হয়েছে, দেখুন_____

ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, কৃষ্ণজন্ম খণ্ড, অধ্যায় ৮৮

গোপীগণ এসে কৃষ্ণকে স্তন এবং শ্রোণী দেখাচ্ছেন! (শ্রোণী বলতে নিতম্বদেশের আসে পাশে যে  অঙ্গ গুলো থাকে যেমন যোনি, মলদ্বার এর পুরো সমষ্টি কে শ্রোণী বলা হয় ) , কোনো গোপিনী কৃষ্ণ কে সেই শ্রোণীতে স্থাপন করেছে , সেই লীলায় এক গোপিনী আর এক গোপিনী কে উলঙ্গ করছে, কৃষ্ণ কে নিয়ে তারা কাম কর্মে লিপ্ত হলো গোপীগণ, কৃষ্ণও লিপ্ত হলো, মনের আনন্দে কোনো গোপীগণ নিত্য করছে, ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কৌতূহল ভাবে গোপিনীদের উলঙ্গ করতে শুরু করলেন , গোপীগণ তাদের কাপড় নিয়ে খেলা করছে। কৃষ্ণ রাধিকাকে বক্ষে জড়িয়ে ধরেন । নবীন সঙ্গমে তার হারায় চেতন, গোপীদের স্তনের ওপর নখ দিয়ে ক্ষত করেন কৃষ্ণ জী, শুধু তাই নয় যোনি ,মলদ্বার ইত্যাদিতেও নখ দিয়ে আঘাত করেছে কৃষ্ণজী আর এই ভাবে লীলা চালিয়ে যাচ্ছে। যে কৃষ্ণ গীতার মতো জ্ঞান দিয়েছে যে গীতার জ্ঞান শ্রবণ করে  অর্জুন নিজের ক্ষাত্র ধর্মকে পালন করার জন্য যুদ্ধ করতে লেগেছিল, সেই কৃষ্ণ এমন লুচ্চামি করবে ?


ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, কৃষ্ণজন্ম খণ্ড, অধ্যায় ২৮

যোগীরাজ শ্রীকৃষ্ণ গীতায় বলেছেন ১৬ অধ্যায় ২১ শ্লোক- হে অর্জুন! কাম, ক্রোধ এবং লোভ হলো নরকের দরজা, এগুলো কে ত্যাগ করো। যে কৃষ্ণ এমন কথা বলেছে গীতায় যে কাম হলো নরকের দরজা এবং একে এড়িয়ে চলতে বলেছে সেই কৃষ্ণকে এমন এমন কুকর্মে লিপ্ত করেছে এই ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণের লেখক! এই মূর্খ ভণ্ড পুরাণ লেখকগণ তো কৃষ্ণকেই স্ববিরোধী বানিয়ে দিচ্ছে! যে কৃষ্ণ একজন মহাজ্ঞানী ছিলেন, গীতায় তাকে যোগী এবং যোগেশ্বর(মহাযোগী) বলা হয়েছে, সেই কৃষ্ণজীকে এই সমস্ত অশ্লীল পুরাণের লেখক হয় কামী বানিয়ে দিয়েছে, এই ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণকে তো বৈষ্ণবগণ খুবই মেনে চলে, কতটা নিলজ্জ অসভ্য হলে এই সমস্ত অশ্লীল বইকে ধর্ম গ্রন্থ বলা যায় তা ভাবার বিষয়, এগুলোই যদি ধর্ম গ্রন্থ হয় তাহলে অধর্মের গ্রন্থ কেমন হবে ? কিছু আবাল কৃষ্ণ ভক্ত আছে যারা এই সমস্ত কাহিনীকে সত্য বলে মনে করে, আবার আরও কিছু মূর্খ আছে যারা এই অশ্লীল লীলা গুলোকে আধ্যাত্মিক বলে কথন করে। কোনো বৈষ্ণবকে যদি এই অশ্লীলতা গুলো নিয়ে প্রশ্ন করা হয় তাহলে কি উত্তর দেয় জানেন, তাদের উত্তর এই যে "এই সমস্ত লীলা বোঝার ক্ষমতা তোমাদের হয়নি, একমাত্র সদা বৈষ্ণব হলেই এই অধ্যাত্মিক লীলা বুঝতে পারবে"। উক্ত অশ্লীলতার বিরুদ্ধে কিছু বললেই এমন ত্যানা পেঁচিয়ে পালিয়ে যায়, কারণ ভণ্ডের কাছে ভালো কিছু মিলে না। এই অশ্লীল লীলা গুলো লিখেছে সুবিধাবাদী ভণ্ড গোসাইরা এরা নিজেরা কুকর্ম চালাতো আর সেই কুকর্মকে সঠিক প্রমাণ করার শ্রীকৃষ্ণের মতো যোগী আপ্ত পুরুষের গায়ে দাগ লাগাতে ওই সমস্ত ভণ্ডরা একবারও ভাবেনি, এখনো অনেক এমন বৈষ্ণব আছে যারা এমন কথা বলে যে কৃষ্ণ যখন ভগবান হয়ে এমন করতে পারে তাহলে আমরা করলে দোষ কোথায় ? এইভাবেই ভণ্ড গোসাইরা লুচ্চামির বংশ পরম্পরা চালিয়ে যাচ্ছে শ্রীকৃষ্ণের দোহাই দিয়ে।



এই ব্রহ্মবৈবর্ত  পুরাণের মধ্যে যেমন অশ্লীলতাই ভরপুর ঠিক তেমনি মহাবিজ্ঞানেও ভরপুর,দেখুন একটি মহাবিজ্ঞান_____




ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, কৃষ্ণজন্ম খণ্ড, অধ্যায় ৮৮ 


এই অধ্যায় এর শেষের শ্লোক গুলোতে পাবে এই বিজ্ঞান টি আছে যে ব্রহ্মা কামিনীদের শ্রোণী দর্শন করার পর কাম কর্ম করতে করতে ব্রহ্মা জীর বীর্য বেরিয়ে আসে, যার কারণে ব্রহ্মা খুবই লজ্জিত হন, ব্রহ্মা জীর সেই বীর্য ক্ষেপণ করা হয়েছিল ক্ষীরোদ সাগরে সেখান থেকে তৈরি হয় আগুনের , বিষ্ণু তাকে দাহ শক্তি দান করেন, এই বিজ্ঞান টি জেনে নিন যে আগুনের উৎপত্তি কি ভাবে, পরে লিখেছে যে অগ্নি রম্ভার স্তন দর্শন করে কাম কর্মে লিপ্ত হন তারপর অগ্নির বীর্য বেরিয়ে আসে সেই বীর্য প্রদীপ্ত সুবর্ণ উজ্জ্বল রূপে পরিনত হয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক সংস্থা নাসা যদি এই সমস্ত বিজ্ঞানের কাছে পৌঁছাতে চায় তাহলে আরও ১০৮৬৯৭৬৭৮৭৬৯২ বছর চেষ্টা করতে হবে তাদের।



নমস্তে 🙏