google01b5732cb2ec8f39 আর্যবীর आर्यवीर aryaveer

Recent News

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

ভগবান বিষ্ণুকে ধর্ষণ করলো ভগবান শঙ্কর -ভাগবত পুরাণ

ভগবান বিষ্ণুকে ধর্ষণ করলো ভাগবত শঙ্কর -প্রচারে ভাগবত পুরাণ! 



আমাদের পৌরাণিক অশ্লীল কাহিনী সম্পর্কে তো অনেক শুনেছেন কিন্তু আজ যে কাহিনীটি প্রকাশ করবো এমন কাহিনী জীবনেও কখনো  শোনেননি এইটা আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি। এই কাহিনীটি হলো 'ভগবান শঙ্কর করলেন ভগবান বিষ্ণুকে ধর্ষণ' আমার এই কথা শুনে অবাক হলেন কিনা ? সত্যি অবাক হওয়ারই কথা, এই অবাক করা অশ্লীল কাহিনীটি আছে আমাদের শ্রীমদ্ভগবত পুরাণের মধ্যে! আসুন দেখি ভাগবত পুরাণের এই মজার কাহানিটি____

এই কাহিনীটি রয়েছে ভাগবত পুরাণের ৮ স্কন্ধ, ১২ অধ্যায়, ১২ শ্লোক থেকে ৩৩ শ্লোক পর্যন্ত, এই ডেঞ্জারেস কাহিনী একেবারে বাইবেল, কুরআনের কাহিনীকেও হার মানায়! দেখুন____


ডাইরেক্ট ভাগবত পুরাণ থেকে বিস্তারিত ভাবে দেখে নিন 


ভাগবত পুরাণ ৮/১২/১২-১৮ শ্লোক

একসময় শঙ্করজী  বিষ্ণুজীকে বললেন যে - হে প্রভু! আপনি যখন লীলার করার জন্য অবতার গ্রহণ করেন তখন আমি আপনার সেই রূপ দর্শন করি এখন আমি সেই রূপকে দেখতে চাই যে রূপ দ্বারা আপনি দৈত্যদের মোহিত করে দেবতাদের অমৃত খাইয়ে ছিলেন, শঙ্করজীর এই প্রার্থনা শুনে বিষ্ণু রাজি হলেন। 




ভাগবত পুরাণ ৮/১২/১৯-২৫ শ্লোক

বিষ্ণুর সেই মোহিনী রূপ খুবই সুন্দর ছিল, তা দেখে শঙ্করজী সতী এবং তার গুণ কে ভুলে গেলেন এবং কামী হয়ে ওঠেন, একসময় মোহিনী দৌড়াতে শুরু করলেন, তার পিছে  শঙ্করজীও মোহিনীর পিছে পিছে দৌড়াতে শুরু করলেন, পেছনে ভগবান শঙ্করকে দেখতে দেখতে বাতাস দ্বারা মোহিনীর শাড়ি খুলে বিবস্ত্র হয়ে জান, মোহিনীর এক এক অঙ্গ খুবই রুচিকর ছিল, এই দৃশ্য দেখে ভগবান শঙ্করের মন আকৃষ্ট হয়ে যায়, বিষ্ণুর সেই মোহিনী রূপ শঙ্করজীর বিবেক কে হরণ করেন, সেই রূপ দেখে কভগবান শঙ্কর কামুক হয়ে  জান, তিনি সমস্ত লজ্জা ত্যাগ করে মোহিনীর কাছে চলতে থাকেন। 



ভাগবত পুরাণ ৮/১২/২৬-২৭ শ্লোক

মোহিনী জী তো পূর্ব থেকেই বিবস্ত্র ছিল, তাই ভগবান শঙ্করকে নিজের দিকে আসতে দেখে মোহিনী লজ্জিত হন, মোহিনী এক বৃক্ষের আড়ালে গিয়ে লুকিয়ে পড়েন আর হাসতে লাগল ভগবান শঙ্করের স্বভাব দেখে। ভগবান শঙ্করের ইন্দ্রিয় নিজের বশে ছিল না বরং তিনি কামবশে ছিল। মেয়ে হাতির পেছনে  ছেলে হাতির সাদৃশ্যে  তারা দৌড়াতে শুরু করেন। 

এই কাহিনী এখানেই শেষ নয়_____

ভাগবত পুরাণ ৮/১২/২৮-৩২

ইহার পর ভগবান শঙ্কর মোহিনী কে ধরে ফেলেন, আর তাকে দুই হাতে হৃদয় ভরে জড়িয়ে ধরেন , যেভাবে ছেলে হাতি মেয়ে হাতির সাথে আলিঙ্গন করে সেভাবে ভগবান শঙ্কর মোহিনী কে জড়িয়ে ধরেন, অনেক চেষ্টার পর মোহিনী শঙ্করের কাছ থেকে ছাড়া পান তারপর পুণরায় দৌড়াতে শুরু করে, ভগবান শঙ্করও সেই মোহিনী রূপধারী বিষ্ণুর পিছে চলতে থাকে, কামুক পুরুষ হাতির পেছনে মহিলা হাতির সমান সে মোহিনীর পিছে দৌড়াতে থাকে। ইহার পর ভগবান শঙ্করের বীর্য বেরিয়ে আসে।  


জীবনেও কি এমন হাস্যকর অশ্লীল কাহিনী দেখেছেন ? যদি না দেখেন তো দেখেনিন ভাগবত পুরাণের ডেঞ্জারেস কাহিনী,  এইবার এই কাহিনীর মধ্যেই মহা বিজ্ঞানের আবির্ভাব____

ভাগবত পুরাণ ৮/১২/৩৩

ভগবান শঙ্করের সেই বীর্য পৃথিবীতে যেখানে যেখানে পরে সেখানে সেখানে সোনা রুপার গহনা তৈরি হয়ে যায়।


আমাকে কোনো দাদারা বলবেন যে এগুলোকে কোন যুক্তিতে ধর্ম গ্রন্থ বলা হয় ? কি আশ্চর্য্য বিষয়! আর এগুলো যদি ধর্ম গ্রন্থ হয় তাহলে অধর্মের গ্ৰন্থ কেমন হবে ? আর এগুলো কি সাধারণ বিজ্ঞান নাকি মহা বিজ্ঞান ?  অনেক পৌরাণিক ভাই এই সমস্ত কাহিনী দেখে ত্যানা পেঁচানোর জন্য একটা কথা বলে থাকে যে -'এই সমস্ত পুরাণ কে মুঘল কালে বিকৃত করা হইয়াছে'। যারা এমন কথা বলে উক্ত প্রকারের অশ্লীল কাহিনীকে এড়িয়ে যায় আমি তাদের বলছি শুনুন, মুঘল কালে মুসলিমরা আপনাদের পুরাণ কে বিকৃত করলো আর আপনার পূর্ব পুরুষরা তখন কি আঙ্গুল চুষছিল ? আর আপনারা যদি জানেন যে পুরাণ বিকৃত তাহলে আজও কেন এই সমস্ত কাহিনী পুরাণে রেখেই দেওয়া হয়েছে ? বাদ কেন দেওয়া হয়নি ? মুখে বলেন পুরাণ বিকৃত অথচ এমন অশ্লীল কাহিনী রেখেই দিয়েছেন পুরাণের মধ্যে এর দ্বারা প্রমান হয় যে মোল্লারা আপনাদের পুরাণ কে বিকৃত করেনি পূর্বে যেমন ছিল ঠিক তেমনই আছে। নয়তো পুরাণ যদি বিকৃত হতো তাহলে এই সমস্ত বিকৃত পুরাণের বিকৃত অংশকে বাদ দিয়ে শুদ্ধ পুরাণ তৈরি করতো পৌরানিকরা, কিন্তু তা কখনোই করা হয়নি। পৌরানিকগণ যে অশ্লীল ছিল ইহার এক জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো মধ্যপ্রদেশের 'খাজুরাহ মন্দির' যে মন্দির তৈরি হয় মুসলিম নামক প্রাণীরা আমাদের দেশে প্রবেশ করার পূর্বে, এই মন্দিরের গায়ে নানান মূর্তি আছে যেমন- পশুর সাথে মনুষ্যেরন ক্রীড়া করার মূর্তি এবং নারী পুরুষের গুপ্ত অঙ্গ নিয়ে নানান অশ্লীল আকারের মূর্তি আছে এই মন্দিরের গায়ে। কোনো পৌরাণিকরা আবার বলে থাকে যে এই মূর্তি গুলো নাকি শিল্পকলা, তা যারা এই সমস্ত মূর্তিকে শিল্পকলা বলে আমি তাদের বলবো যে, যখন এগুলো শিল্প কলা খারাপের কিছু নয় তাহলে একটা কাজ করুন খাজুরাহ মন্দিরের ওই সমস্ত প্রকারের ছবি(পশুর সাথে মানুষের যৌন ক্রীড়া, নারী পুরুষের গোপনাঙ্গতে মুখ আদি নানান ছবি) গুলো আপনাদের বাড়ির প্রথম দরজার সামনে টাঙ্গিয়ে রাখুন কারণ শিল্প কলা যা আপনাদের গর্ব!




নমস্তে


दैत्यगुरु शुक्राचार्य की शिव के शिश्न से उत्पत्ति

दैत्यगुरु शुक्राचार्य की शिव के शिश्न से उत्पत्ति



दैत्यगुरु शुक्राचार्य की उत्पत्ति का पौराणिक वृत्तांत

दानवराज अंधकासुर और महादेव के मध्य घोर युद्ध चल रहा था | अन्धक के प्रमुख सेनानी युद्ध में मारे गए पर भार्गव ने अपनी संजीवनी विद्या से उन्हें पुनर्जीवित कर दिया | पुनः जीवित हो कर कुजम्भ आदि दैत्य फिर से युद्ध करने लगे | इस पर नंदी आदि गण महादेव से कहने लगे कि जिन दैत्यों को हम मार गिराते हैं उन्हें दैत्य गुरु संजीवनी विद्या से पुनः जीवित कर देते हैं , ऐसे में हमारे बल पौरुष का क्या महत्व है | यह सुन कर महादेव ने दैत्य गुरु को अपने मुख से निगल कर उदरस्थ कर लिया | उदर में जा कर कवि ने शंकर कि स्तुति आरम्भ कर दी जिस से प्रसन्न हो कर शिव ने उन को बाहर निकलने कि अनुमति दे दी | भार्गव श्रेष्ठ एक दिव्य वर्ष तक महादेव के उदर में ही विचरते रहे पर कोई छोर न मिलने पर पुनः शिव स्तुति करने लगे | बार बार प्रार्थना करने पर भगवान शंकर ने हंस कर कहा कि मेरे उदर में होने के कारण तुम मेरे पुत्र हो गए हो अतः मेरे शिश्न से बाहर आ जाओ | आज से समस्त चराचर जगत में तुम शुक्र के नाम से ही जाने जाओगे | शुक्रत्व पा कर भार्गव भगवान शंकर के शिश्न से निकल आये और दैत्य सेना कि और प्रस्थान कर गए | तब से कवि शुक्राचार्य के नाम से विख्यात हुए |
(शिव पुराण, रूद्र संहिता 2, पंचम युद्ध खंड)

अब देखो पौराणिक विज्ञानं की, एक पुरुष ने दूसरे पुरुष को अपने मुह में रख कर पेट में डाल दिया, और वो पेट में (गर्भ) में १ वर्ष तक रहा, बाद में शिश्न (लिंग) से वीर्य की भाँती शिव ने बाहर निकाल दिया।
ये कौन सा विज्ञानं है ? क्या पुरुषो में गर्भ होता है ?
कोई पुरुष कैसे किसी दूसरे पुरुष को खाकर गर्भ में रखता है ?
क्या शिश्न (लिंग) से कोई पुरुष बाहर आ सकता है ?
क्या कोई पुरुष एक पुरुष को खा लेवे तो वो नरभक्षी न हो ?
ये कैसा अंधकार पौराणिकों ने चलाया है ?

अब देखो, पौराणिक शिव की लीला, एक तो कमजोर, असहाय, बताओ वैसे तो पौराणिक कहते हैं शिव इतना शक्तिशाली की सब कुछ कर सकता है, वही दूसरी और साधारण जीवो से लड़ना पड़ता है, ये कैसा ईश्वर है जो साधारण मनुष्यो, राक्षसो, दानवो पर अपना जीत दिखाकर, वीरता की डींगे भरता है ?
क्या ऐसा भी कोई ईश्वर होता है ? अरे वीरता है तो अपने सामान ईश्वर से लड़ो, लेकिन नहीं जीतेंगे कैसे ? इसलिए साधारण मनुष्यो, दानवो पर जीत दर्ज करके अपनी सर्वशक्तिमत्ता प्रकट करो, क्या ये सर्वशक्तिमत्ता है ?
और देखो, दानव कैसे वीर हुए जो शिव को भी लड़ने को मजबूर कर दिया, एक ईश्वर को स्वयं मनुष्यो से लड़ना पड़ा, वाह रे वाह पौराणिकों तुम तो ईसाई और मुसलमानो के लड़क्कड़ खुदा से भी दो कदम आगे अपने इष्ट को ले गए।
ऐसे काम तो कोई ईश्वर न करता, वो तो लड़ना भी नहीं पड़ता, वैसे ही कर देता है, कर्मो के फल देकर, देखो निराकार ईश्वर इतना सर्वशक्तिमान सिद्ध हुआ, और तुम्हारा साकार इष्ट तो तुच्छ मनुष्यो में ही अपनी शक्ति व्यर्थ किया।

इसलिए वेदों की ओर लौटो |

শ্রীকৃষ্ণকে যদি ঈশ্বর ভাবা হয় তাহলে গীতার শ্লোক স্ববিরোধী এবং ভ্রান্তি পূর্ণ

শ্রীকৃষ্ণকে যোগী না ভেবে যদি ঈশ্বর ভাবা হয় তাহলে গীতার শ্লোক স্ববিরোধী এবং গীতা একটি ভ্রান্তি পূর্ণ গ্রন্থ হবে






শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত অর্থাৎ বৈষ্ণব আদিরা গীতার সুবিশাল আকারের মাহাত্ম্য তুলে ধরে বলে যে গীতা শ্রেষ্ঠ, গীতাই সব, বেদের থেকেও নাকি গীতা শ্রেষ্ঠ। এরা এই প্রকারের যারা নিজের বাপকে বাদ দিয়ে কাকুকে শ্রেষ্ঠ বলে, গীতা অনুযায়ীই জানা যায় যে শ্রীকৃষ্ণ একজন যোগী ছিল গীতা ১১/৪,৯ শ্লোক এবং গীতার শেষের দিকে অর্থাৎ ১৮ অধ্যায়ের ৭৫ এবং ৭৮ শ্লোক দেখুন সেখানে সঞ্জয় কৃষ্ণ কে 'যোগেশ্বর' বলে কথন করেছে, আর যোগেশ্বর এর অর্থ যোগেন্দ্র, মহাযোগী, শ্রেষ্ঠযোগী। বেদ, উপনিষদ, দর্শনের জ্ঞান না থাকলে জানা যায়না যে যোগী কিরূপ হয়, এই সমস্ত কৃষ্ণ ভক্তরা বেদানুকূল কোনো শাস্ত্র মানেনা, এরা মানে অশ্লীল পুরাণ কাহিনী আর  গীতার  কয়েকটা শ্লোক পড়ে কৃষ্ণকে ঈশ্বর ঈশ্বর বলে চেল্লায়, গীতায় কৃষ্ণ যে শ্লোক গুলো যোগ যুক্ত মুক্ত আত্মা হিসাবে নিজেকে ঈশ্বর বলেছে সেই শ্লোক ধরে কৃষ্ণভক্তরা কৃষ্ণকে ঈশ্বর বানিয়ে দেয় আর যে শ্লোক গুলোতে কৃষ্ণ নিজেকে ঈশ্বর হতে ভিন্ন মেনেছে সেই সমস্ত শ্লোকের কোনো ব্যাখ্যা দেওয়ার ক্ষমতা তাদের নাই, কারণ তারা পুরাণ কাহিনী ছাড়া কোনো বৈদিক শাস্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান রাখেনা। আজ শ্রীকৃষ্ণের ওই গাঢ় ভক্তদের একটু দেখিয়ে দেই যে কৃষ্ণকে ঈশ্বর ভাবলে গীতা কেমন স্ববিরোধী এবং ভ্রান্ত পূর্ন হয়। আসুন দেখি__________


গীতা ৪ অধ্যায়, ৫-৬ শ্লোক

 ভগবান বললেন -হে পরন্তপ অর্জুন আমার এবং তোমার বহুজনম অতিত হয়েছে, আমি সে সমস্ত জন্মের কথা মনে করতে পারি তুমি তা পার না।৫। 

 যদিও আমি জন্ম রহিত এবং আমার চিন্ময় দেহ অব্যয় এবং যদিও আমি সর্ব ভূতের ঈশ্বর তবুও আমার অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে আমি স্বীয় মায়ার দ্বারা অবতির্ন হই।৬।

ওপরের দুটি শ্লোক স্ববিরোধী কারণ ওপরের শ্লোকে কৃষ্ণ বলেছে তার অনেক বার জন্ম হয়েছে , কিন্তু দেখুন পরের শ্লোকে কৃষ্ণ বলছে যে আমি জন্ম রহিত অর্থাৎ তার জন্ম হয়না।

গীতা ৯ অধ্যায়, ২৯ শ্লোক

আমি সর্বভূতে সমান ভাবে বিরাজ করি, কেউ আমার প্রিয় নয় ও অপ্রিয়ও নয়।২৯।

গীতা ১৮ অধ্যায়, ৬৫-৬৯ শ্লোক

তুমি আমাতে চিত্ত স্থির কর এবং আমার ভক্ত হও। আমার পুজা কর এবং আমাকে নমস্কার কর। তুমি আমার অত্যন্ত প্রিয়। এই জন্য আমি প্রতিজ্ঞা করছি যে এই ভাবে তুমি আমাকে প্রাপ্ত হবে।৬৫। 

 পৃথিবীতে মানুষদের মধ্যে তার থেকে অধিক প্রিয়কারি এবং আমার প্রিয় আর কেউ নেই এবং ভবিষ্যতে কখন হবেও  না।৬৯।

ওপরের শ্লোকে কৃষ্ণ বলছে তার কাছে কেও প্রিয়ও নয় এবং অপ্রিয়ও নয়। কিন্তু নিম্নের শ্লোকে কৃষ্ণজী অর্জুন কে প্রিয় বলছে এমন কেন ? কৃষ্ণ দুই ধরনের স্ববিরোধী কথা কেন বলছে গীতায় ? আবার নিচের শ্লোকে বলছে তার মতো প্রিয় কেও হবেনা, উত্তর আছে কি কোনো কৃষ্ণভক্তদের ? এখানেই শেষ নয় আরও আছে আসুন_____


গীতা ৭ অধ্যায়, ৬ শ্লোক


হে অর্জুন! সর্বভূত(জড় ও চেতন) এই উভয় প্রকৃতি হতেই উৎপন্ন বলে জানবে এবং  আমি সমস্ত জগতের উৎপত্তি এবং প্রলয়রূপ অর্থাৎ সমগ্র জগতের মূল কারণ।৬।


গীতা ১৮ অধ্যায়, ৪৬ শ্লোক

যে পরমেশ্বর হতে সমস্ত প্রাণীর উৎপত্তি হয়েছে, যিনি এই সমগ্র জগৎ পরিব্যাপ্ত আছেন, সেই পরমেশ্বর কে নিজের স্বাভাবিক কর্মের দ্বারা  অর্চনা করে মানুষ সিদ্ধি লাভ করে।৪৬।

ওপরের শ্লোকে কৃষ্ণ বলছে যে কৃষ্ণই সমগ্র জগতের মূল কারণ, কিন্তু পরের শ্লোকে কৃষ্ণ স্বয়ং বলছে যে 'যে পরমেশ্বর হতে সমস্ত প্রাণীর উৎপত্তি হয়েছে, যিনি এই সমগ্র জগৎ পরিব্যাপ্ত আছেন'। বলছি গীতায় ঈশ্বর সংখ্যা কয়টা ? আর কৃষ্ণ একবার নিজেই নিজেকে ঈশ্বর বলছে আবার কৃষ্ণ নিজেই ঈশ্বরকে 'যিনি, সেই' বলে কথন করছে, বলছি গীতার শ্লোক এমন উল্টো পাল্টা স্ববিরোধী কেন ?

 গীতা ৯ অধ্যায়, ২৮ শ্লোক

 এই ভাবে, আমাতে সমস্ত কর্ম অর্পণ দ্বারা সন্ন্যাসযোগে যুক্ত হয়ে তুমি শুভাশুভ ফলরূপ দ্বারা কর্মবন্ধন হতে মুক্ত হবে এবং এ থেকে মুক্ত হয়ে আমাকেই প্রাপ্ত হবে।

 গীতা ১৮ অধ্যায়, ৬২ শ্লোক

হে ভারত! তুমি সর্বত্রভাবে সেই পরমেশ্বরই শরনাগত হও। তার কৃপায় তুমি পরমশক্তি এবং সনাতন পরমধাম প্রাপ্ত হয়।৬২।


ওপরের শ্লোকে কৃষ্ণজী বলছে যে 'আমাকেই প্রাপ্ত হবে'। কিন্তু নিচের শ্লোকটি দেখুন এখানে কৃষ্ণজী বলছে 'তুমি সর্বত্রভাবে সেই পরমেশ্বরই শরনাগত হও। তার কৃপায় তুমি পরমশক্তি এবং সনাতন পরমধাম প্রাপ্ত হয়'। এখানে কৃষ্ণজী 'সেই, তার' বলেছে ঈশ্বরকে অর্থাৎ কৃষ্ণজী এখানে ঈশ্বর কে নিজের থেকে ভিন্ন বলছে, কারণ কি ?  উত্তর আছে কোনো ইসকন পাদ ভক্ত ? গীতার মধ্যে কৃষ্ণ এমন স্ববিরোধী কথন করছে কেন ? আসুন আরও দেখি_____


গীতা ১৩ অধ্যায়, ১৪, ১৫,১৬ শ্লোক

তার সর্বদিকে হস্ত, পদ, চক্ষু, মস্তক, কান ও মুখ, কারণ তিনি সমগ্র জগতকে ব্যাপ্ত করে আবৃত বিরাজিত আছেন।১৪।

তিনি সমস্ত ইন্দ্রিয়ের বিষয় সমূহের জ্ঞাতা হয়েও প্রকৃত পক্ষে ইন্দ্রিয় রহিত এবং অনাসক্ত হয়েও সকলের ধারক ও পোষক, নির্গুণ হয়েও সমস্ত গুণের ভোক্তা।১৫। 

চর, অচর অর্থাৎ জঙ্গম ও স্থাবর সর্বভূতের ভেতর ও বাইরে এবং স্থাবর-জঙ্গম রূপেও তিনি বিরাজিত। অতি সূক্ষ্ম হওয়া সত্ত্বেও অবিজ্ঞেয়, তিনি জ্ঞানীর অতি নিকটে এবং অজ্ঞানীর অত্যন্ত দূরে।১৬। 


এখানে কৃষ্ণজী নিজেই ঈশ্বরকে 'তার' বলছে কৃষ্ণজী বলছে যে 'তার সর্বদিকে হস্ত, পদ, চক্ষু, মস্তক, কান ও মুখ, কারণ তিনি সমগ্র জগতকে ব্যাপ্ত করে আবৃত বিরাজিত আছেন'
অর্থাৎ ঈশ্বর সমস্ত দিকেই ব্যাপক আছে বলে কৃষ্ণজী এমন বলছে, পৌরানিকরা এই সমস্ত শ্লোক দেখে তো ঈশ্বর যে সাকার বানিয়ে দেবে কিন্তু দেখুন কৃষ্ণ ওপরের শ্লোকে বলেছে যে 'তিনি সমস্ত ইন্দ্রিয়ের বিষয় সমূহের জ্ঞাতা হয়েও প্রকৃত পক্ষে ইন্দ্রিয় রহিত ' এখানে কৃষ্ণজী বলছে যে ঈশ্বর প্রকৃত পক্ষে ইন্দ্রিয় রহিত অর্থাৎ ঈশ্বরের কোনো ইন্দ্রিয় নেই তিনি নিরাকার। তা কৃষ্ণ ভক্তরা উত্তর দিতে পারবে যে কৃষ্ণ যখন নিজেই ঈশ্বর তাহলে এখানে কৃষ্ণ কাকে 'তিনি' বলছে ? গীতা এমন কেন স্ববিরোধী উল্টো পাল্টা ?



পৌরানিকরা গীতার ওই শ্লোক গুলো ধরে টানে যে যেখানে কৃষ্ণ বলেছে যে আমিই ব্যাসদেব, আমিই কপিলমুনি, আমিই নারদ, আমিই সামবেদ, আমিই ওঙ্কার, আমিই ইন্দ্র আদি আমিই জগতের ঈশ্বর। গীতার এই সমস্ত বাণী গুলোকে প্রয়োগ করে কৃষ্ণভক্তরা কৃষ্ণকেই ঈশ্বর বানিয়ে দেয়। 
 কৃষ্ণজী 'আমি' শব্দ দ্বারা বলেছে যে 'আমিই ঈশ্বর, আমিই জগতের মূল কারণ' অর্থাৎ কৃষ্ণই ঈশ্বর, এমন যুক্তি দ্বারা যদি কৃষ্ণকে ঈশ্বর ভাবা হয় তাহলে আমি এদেরই এই যুক্তিতেই ফেঁসে দেবো, দেখুন গীতা ১০/৩৭ শ্লোকে কৃষ্ণ বলেছে যে 'বৃঞ্চীনাম্‌ বাসুদেব অস্মি পাণ্ডবানাম্‌ ধনঞ্জয়ঃ' কৃষ্ণ বলেছেন যে 'পাণ্ডবের মধ্যে আমিই ধনঞ্জয়'। এই শ্লোকে কৃষ্ণ স্পষ্ট ভাবে বলেছে যে কৃষ্ণ নিজেই ধনঞ্জয় অর্থাৎ অর্জুন, তাহলে কৃষ্ণ যদি নিজেই অর্জুন হয় তাহলে ফালতু ফালতু যুদ্ধে  সময় নষ্ট করে গীতার এতগুলো বাণী অর্জুন বলার কি দরকার  কি ছিল ? এখানে তো অবশ্যই বলা যায় যে কৃষ্ণ নিজেই অর্জুন হওয়া সত্ত্বেও গীতার জ্ঞান দেওয়ার নাটক কেন করলো যুদ্ধের মাঠে ? যদি কেউ বলে যে 'কৃষ্ণ মানব জাতিকে জ্ঞান দেওয়ার জন্য এমন করেছিল'। এই কথা বলাও ভুল হবে কারণ কৃষ্ণ যখন নিজেই অর্জুন তাহলে যুদ্ধের মাঠে গীতার জ্ঞান দিয়ে যুদ্ধের সময় নষ্ট করার কোনো মানেই ছিলনা, এই জ্ঞান তো কৃষ্ণজী তাদের বাড়িতে এসেই দিতে পারতো, আর এই (গীতা ১০/৩৭) শ্লোক অনুযায়ী গীতার ওই বিশ্বরূপ দর্শন অধ্যায়টি পুরোই একটা নাটকের অধ্যায় তা  প্রমাণ হয় কারণ কৃষ্ণ যখন নিজেই অর্জুন তাহলে ফালতু কেন কৃষ্ণজী অর্জুন কে বিশ্বরূপ দেখাতে গেল ? বলুন কৃষ্ণভক্তরা কৃষ্ণকে ঈশ্বর ভাবলে তো গীতা একটা স্ববিরোধী এবং নাটক পূর্ণ গ্রন্থ হবে তাই না ? আবার দেখুন কৃষ্ণই যখন  অর্জুন তাহলে গীতা ২/২ শ্লোকে কৃষ্ণ নিজেই অর্জুনকে অনার্য অর্থাৎ অসভ্য, মূর্খ বলেছে। তাহলে যুক্তিটি তো এই দাঁড়ায় যে কৃষ্ণ নিজেই নিজেকে অনার্য অর্থাৎ মূর্খ, অসভ্য বলেছে ? এমন উল্টো পাল্টা কেন গীতা ? এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর কি ১০০০০ বছরে খুঁজে পাবেন কৃষ্ণভক্তরা ? বৈদিক শাস্ত্র সম্পর্কে যতদিন অজ্ঞ থাকবে কৃষ্ণভক্তরা ততদিন এই সমস্ত গীতার শ্লোকের যুক্তিপূর্ণ ব্যাখ্যা দেওয়ার ক্ষমতা হবেনা।


নমস্তে



भगवान शंकर ने किया भगवान विष्णु का बलात्कार, प्रचार में भागवत पुराण


पौराणिक भगवान शंकर ने किया भगवान विष्णु का बलात्कार, प्रचार में भागवत पुराण






भाइयो आपको पोस्ट थोड़ा अश्लील लगेगा, मगर क्या करे जो पुराण में सत्य है, लिखा है, वो तो पौराणिकों को मानना पड़ेगा न, सत्य तो यही है की पौराणिकों के देवी देवता कामुक और अश्लील कार्य करने में कभी हिचकते नहीं, शायद यही वजह है की पौराणिक बंधू भी गाली गलौच जैसे असभ्य कार्यो से कभी दूर नहीं रहते, क्योंकि जैसे इनके देवी देवता के कुकर्म पुराणो में भरे हैं, वैसी ही शिक्षा तो पौराणिक ग्रहण करेंगे।

देखिये श्रीमद्भगवतम् पुराण में भगवान शिव ने कैसे दूसरे भगवान विष्णु का बलात्कार कर डाला :

भगवान शंकर ने विष्णु से कहा की हमें वो मोहिनी रूप दिखाए जिसने असुरो से अमृत कलश छीन लिया, तब विष्णु जी ने कहा वो रूप बहुत ही काम उत्पन्न करने वाला है, लेकिन शंकर जी के हठ करने पर विष्णु जी मान गए। (स्कंध ८ अध्याय १२ श्लोक १३-१६)

एक सुंदर उपवन में शंकर जी अपनी पत्नी सती देवी के साथ बैठे थे, इतने में उपवन के चारो और शंकर जी ने निगाहे दौड़ाई तो पता चला एक सुंदरी गेंद को उछाल उछाल कर खेल रही थी,

वो इतनी सुंदरी थी और उसने सुन्दर साडी पहन रखी थी उसकी कमर में करधनी की लड़िया लटक रही हैं (१८)

गेंद के उछलने और लपककर पकड़ने से उसके स्तन और उनपर पड़े हुए हार हिल रहे हैं ऐसा जान पड़ता था मानो इनके भार से उसकी पतली कमर पग पग पर टूटते टूटते बच जाती है वह अपने लाल लाल पल्ल्वो के सामान सुकुमार चरणो से बड़ी कला के साथ ठुमुक ठुमुक कर चल रही थी (१९)

आगे और अश्लीलता है वो मैं नहीं लिख सकता आप स्वयं पढ़ लेवे।

इसके बाद शंकर जी सुद बुद्ध खो बैठे और सती को छोड़ उस स्त्री की और भागे मोहिनी अपनी गेंद के पीछे भागी तो हवा ने उसकी साडी उड़ा दी, मोहिनी निर्वस्त्र हो गयी (२३)

मोहिनी का एक एक अंग बड़ा ही रुचिकर और मनोरम था, जहाँ आँख लग जाती वहीँ रमण करने लगता ऐसे दशा में भगवान शंकर जी उस मोहिनी पर आकृष्ट हो गए, उन्हें लगा मोहिनी भी उनके प्रति आसक्त है (२४)

मोहिनी वस्त्रहीन तो पहले ही हो चुकी थी, शंकर जी को अपनी और आते देख बहुत लज्जित हो गयी वह एक वृक्ष से दूसरे वृक्ष की आड़ में जाकर छिप जाती और हंसने लगती। परन्तु कहीं ठहरती न थी (२६)

भगवान शंकर की इन्द्रियां अपने वश में नहीं रही, वे कामवश हो गए थे, अतः हथिनी के पीछे हाथी की तरह उसके पीछे पीछे दौड़ने लगे (२७)

उन्होंने अत्यंत वेग से उसका पीछा करके पीछे से उका जूड़ा पकड़ लिया और उसकी (मोहिनी) की इच्छा न होने पर भी उसे दोनों भुजाओ में भरकर ह्रदय से लगा लिया (२८)

जैसे हाथी हथनी का आलिंगन करता है, वैसे ही भगवन शंकर ने उसका आलिंगन किया। वह इधर उधर खिसककर छुड़ाने की चेष्टा करने लगी, इस छिना झपटी में उसके सर के बाल बिखर गए (२९)

आगे और भी अश्लीलता है, संकोच वश नहीं लिख सकता, स्वयं पढ़े।

कामुक हथनी के पीछे दौड़ने वाले मंदोमत्त हाथी के सामान वे मोहिनी के पीछे पीछे दौड़ रहे थे, यद्यपि भगवान शंकर का वीर्य अमोघ है, फिर भी मोहिनी की माया से वह स्वखलित हो गया। (३२)

तो भाइयो इस तरह पौराणिक भगवन शंकर ने - दूसरे भगवान विष्णु का बलात्कार अंजाम दिया, अब वीर्य जो स्वखलित हुआ उसका चमत्कार देखिये :

भगवन शंकर का वीर्य पृथ्वी पर जहाँ जहाँ गिरा, वहां वहां सोने चांदी की खाने बन गयी (३३)

मेरे पौराणिक मित्रो, इन झूठी कपोल कल्पित कथाओ के द्वारा हमारे ऋषि मुनियो, महपुरषो का बड़ा अपमान होता है, देखो शंकर जी जैसा महापुरुष कैसा कुकर्म किया की अपनी पत्नी सती को छोड़ एक पुरुष (विष्णु) मोहिनी के साथ बलात्कार किया।

और भी सोचो की वीर्य से सोने चांदी की खाने बन गयी। क्या ऐसा हो सकता है ?

कृपया इन व्यर्थ के पुराणो को त्यागो, अश्लीलता के शिव इनमे कुछ नहीं, आओ महर्षि दयानंद के बताये ऋषि मार्ग पर चलकर पुनः वेद की और लौटे।

इस राष्ट्र को पुनः वास्तविक स्वरुप में लाये, इसलिए लौटो वेदो की और।

यज्ञ विध्वंसक पुराणिक शंकर और लिंगपति अश्लील!


यज्ञ विध्वंसक पुराणिक शंकर और लिंगपति अश्लील !







यज्ञ को वैदिक वांग्मय में श्रेष्ट कर्म कहा है | लेकिन कोई यज्ञ में निंदनीय अश्लील कर्म करे उसे क्या कहेंगे -

पद्मपुराण सृष्टि खंड अध्याय १७ में एक कथा आती है - " एक समय ब्रह्मा
जी यज्ञ कर रहे थे | शंकर जी यज्ञ शाला में एक हाथ में मानव खोपड़ी ले कर रित्विज्यो के पास आ कर बेठ गये | उनके इस प्रकार निंदनीय वेश को देख वेद पाठी ब्राह्मणों ने उन्हें यज्ञ से जाने को कहा लेकिन वे नही गये तब उन्हें यज्ञ शाला में भोजन करा कर संतुष्ट किया गया |तब कही यह कह कर कि पुष्कर स्नान के लिए जा रहे है वे वहा से चले गये लेकिन कपाल को यज्ञ शाळा में ही छोड़ गये | जब ब्राह्मणों ने कपाल को फेका तो वहा उसकी जगह दूसरा कपाल आ गया इस तरह यह सब १००० बार हुआ और १००० बार नया कपाल आ जाता | फिर ब्रह्मा ने शंकर की स्तुति की तब वहा से सारे कपाल गायब हुए | इसके बाद १ मन्वन्तर के बाद पुन ब्रह्मा ने यज्ञ किया लेकिन इस बार शंकर जी नग्न हो कर हाथ में उपस्थेन्द्रीय (लिंग ) लेकर यज्ञ मंडप में आ गये | वहा उपस्थित लोगो ने उन्हें धिक्कारा घसीटकर बाहर किया और कहा कि स्त्रियों की उपस्थति में तुम्हारा इस प्रकार प्रवेश करना निंदनीय है | इस बात से गुस्सा हो कर शंकर ने ब्राह्मणों को अनेक शाप दिए |

समीक्षा-  देखो पोरानिको क्या कोई बतायेगा ये तुम्हारे शंकर जी जहा जाते थे लिंग हाथ में ले कर क्यूँ जाते थे ? मोहिनी के पीछे लिंग ले कर, अनसूया के पास लिंग ले कर और ब्रह्मा के यज्ञ में लिंग ले कर | यदि वे लेकर घूमते हैं
तो तुम लोग उनका अनुपालन किस भय से नही करते हो? इस पौराणिक
विज्ञान का रहस्य दुनिया को भी पता चलने दो | चलो बताओ उपरोक्त दोनों कर्मो से शंकर जी ने यज्ञ का मान बढाया या यज्ञ का नाश किया उसका अपमान किया ? यह सब विचार कर पुराणों को अवश्य त्यागे |

स्वामी विवेकानंद ३१ बीमारियों से पीड़ित थे

विवेकानंद ३१ बीमारीयों से पीड़ित थे, ये एक नंबर का मांसाहारी प्राणी थे!




स्वामी विवेकानंद ३१ बीमारियों से पीड़ित थे। शायद यही वजह रही कि इस नकली संन्यासी का महज ३९ साल की उम्र में ही कामतमाम हो गया।

मशहूर बांग्ला लेखक शंकर की पुस्तक ‘द मॉन्क एस मैन’ में कहा गया है कि निद्रा, यकृत, गुर्दे, मलेरिया, माइग्रेन, मधुमेह व दिल सहित ३१ बीमारियों से स्वामी विवेकानंद को जूझना पड़ा था। शंकर ने स्वामी विवेकानंद की बीमारियों का उल्लेख संस्कृत के एक श्लोक ‘शरियाम ब्याधिकमंदिरम’ से किया है।
इसका मतलब है कि ‘शरीर बीमारियों का मंदिर होता है।’
इतनी बीमारियों का सामना करने वाले विवेकानंद ने शारीरिक मजबूती पर
जोर दिया था। उन्होंने कहा था कि गीता पढ़ने से अच्छा फुटबॉल खेलना है। विवेकानंद की एक बीमारी उनका निद्रा रोग से ग्रसित होना था। उन्होंने २९
मई, १८९७] को शशिभूषण घोष के नाम लिखे पत्र में कहा था कि मैं अपनी जिंदगी में कभी बिस्तर पर लेटते ही नहीं सो सका।

यह भी पता चला है कि विवेकानंद मधुमेह से भी पीड़ित थे और उस वक्त इस बीमारी की कारगर दवा उपलब्ध नहीं थी। शंकर लिखते हैं कि विवेकानंद ने बीमारियों से निजात पाने के लिए उपचार के कई माध्यमों का सहारा लिया। इसमें एलोपैथिक, होम्योपैथिक और आयुर्वेद की विधाएं शामिल थीं।
लेखक के अनुसार स्वामी विवेकानंद १८९७ में अधिक तनाव और भोजन की कमी के कारण काफी बीमार हो गए थे। उसी दौरान वह पित्त में पथरी और दस्त से भी पीड़ित हुए। कई बीमारियों से लड़ते हुए चार जुलाई १९०२ को विवेकानंद का ३९ साल की उम्र में निधन हो गया। उनके निधन की वजह तीसरी बार दिल का दौरा पड़ना था।

शंकर ने इस बात का भी खुलासा किया कि स्वामी विवेकानंद ने भारत लौटने के लिए अपनी मिस्र की यात्रा में कटौती क्यों की थी। दरअसल विवेकानंद ने मिस्र में घोषणा की थी कि ४ जुलाई को उनका देहांत हो जाएगा। उनका कहना था कि मृत्यु के समय वे भारत में अपने गुरुभाइयों के समीप रहना चाहते हैं।
बहुत लोगों का मानना है कि अधिक मांस मछली खाने से उनकी अतंडियां भी गल गई थीं ज्स कारण इतनी अल्प आयु में उनकी मृत्यु हो गई |

ये एक का नंबर ढोंगी मक्कार और मांसाहारी था|

पौराणिक काहानी मे पुरखे कन्या का रज पीने का विधान है


पौराणिक काहानी मे पुरखे कन्या का रज पीने का विधान है







प्राप्ते तु द्वादशे वर्षे यः कन्यां न प्रयच्छति ।
मासि मासि रजस्तस्याः पिबन्ति पितरः स्वयम्‌ |
(पराशर स्मृति अध्याय ७ श्लोक ७)

अर्थात- बारह वर्ष होने के बाद भी जो कन्या का विवाह नही करता उस कन्या का ‘रज’ उसके पुरखे अर्थात पितर प्रत्येक मास स्वयं पीते हैं |

समीक्षा- पौराणिको के घर के भी विधान बड़े अजीब हैं, भला ये स्वधारस पौराणिक पितरों को क्यूँ पिलाया जा रहा है ? अब किसी पौराणिक कन्या विवाह १२ वर्ष नही होता तो क्या ये माना जाये कि उसका ‘रज’ उसके पुरखे गटकते होंगे ?? पौराणिको होश में आओ ! अपने पितरों को बचाओ, और अपनी कन्यायों का विवाह हर हाल में १२ वर्ष के पहले करो |

आर्य समाजियों की नक़ल छोड़ो | करके दिखाओ अपनी कन्यायों का विवाह १२ वर्ष के पहले |