This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
আসুন জানি মহর্ষি নারদ জী কত বড় বৈজ্ঞানিক ছিলেন
৩৩ কোটি দেবতা সম্পর্কে আলোচনা
আমাদের সনাতনীরা বেশির ভাগই জানেনা যে ৩৩ কোটি দেবতা কোন গুলো, অনেকেই মনে করে যে দুর্গা, কালী, মনসা ,গণেশ ,কার্তিক ইত্যাদি এগুলোই হয়তো ৩৩ কোটি দেবতার মধ্যে পরে, কিন্তু ইহা পুরোই ভুল ধারণা, আসুন জানি শাস্ত্র কি বলে এই দেবতা সম্পর্কে_____
দেবতা তাকেই বলা হয় যার দিব্য গুণ আছে এবং যার দিব্য গুণ দ্বারা এই জীব জগতে চলছে তাকেই দেবতা বলা হয়, যেমন -সূর্য, চন্দ্র, পৃথিবী ইত্যাদি। আর এই দেবতা সংখ্যা হলো ৩৩ টি, এখানে 'কোটি' শব্দের অর্থ হলো প্রকার। এই সমস্ত দেবতারও দেব হলো পরমাত্মা তাই তার এক নাম হলো মহাদেব যজুর্বেদ ১৪/৩১ মন্ত্রে বলা আছে যে "ত্রয়স্ত্রিংশৎত্রিশতা" এবং শতপথ ব্রাহ্মণ ১৪/৫ তেও ৩৩ প্রকার দেবতার কথা বলা আছে, আর এই বিষয়টি সকলের জেনে রাখা উচিত যে ৩৩ টি দেবতার মধ্যে ৩২ টি দেবতাই কিন্তু জড় পদার্থ আর একটি মাত্র চেতন দেবতা সেটি হলো 'জীবাত্মা'। ৮ বসু, ১১ রুদ্র, ১২আদিত্য, ইন্দ্র ও প্রজাপতি এই হলো ৩৩ দেবতা। আসুন জেনে নেই ৩৩ টি দেবতার নাম____
৮ টি বসু - পৃথিবী, জল, অগ্নি, বায়ু, আকাশ, চন্দ্রমা, সূর্য এবং নক্ষত্র। সকল সৃষ্টির নিবাস স্থান এই কারণে এ সকলের নাম ৮ বসু।
১১টি রুদ্র- প্রাণ, অপান, ব্যান, উদান, সমান, নাগ, কূর্ম, কৃকল, দেবদত্ত, ধনঞ্জয় ও জীবাত্মা এই ১১টি দেবতা।
১২ টি আদিত্য- সংবৎসরের ১২ মাস সকলের আয়ু হরণ করে বলে এই সকলকে আদিত্য বলে।
পরম ঐশ্বর্য্যের হেতু বলে বিদ্যুতের নাম ইন্দ্র এবং প্রজাপতি অর্থাৎ যজ্ঞ, ইহা দ্বারা বায়ু ও বৃষ্টির জলের শুদ্ধি হয়ে থাকে, এর দ্বারা উত্তম অন্নাদি উৎপন্ন হয়। এই হলো আমাদের ৩৩ দেবতা। কাজেই দেবতা এবং পরমাত্মা বা ঈশ্বর কে গুলিয়ে ফেললে চলবে না। ৩৩ টি দেবতা উপাসনা কিন্তু শাস্ত্রে কোথাও করতে বলা হয়নি, যজুর্বেদ ৪০/৯ মন্ত্রে স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে যে যিনি পরমাত্মার উপাসনা না করে জড় বিকার সহিত পদার্থ অর্থাৎ গাছ-পালা, সূর্য, চন্দ্র, নক্ষত্র আদি পদার্থের উপাসনা করে তিনি গাঢ় অবিদ্যা যুক্ত অন্ধকারে প্রবেশ করে। একমাত্র পরমাত্মার উপাসনা করা উচিত যিনি নিরকার, সর্ব জায়গায় বিরাজমান, যিনি পবিত্র, যিনি সূক্ষ্ম এবং স্থূল কারণ রহিত, যিনি নাড়ি রহিত, পরমাত্মা ভিন্ন অন্য কারোর উপাসনা করা চলবে না।
নমস্তে
पौराणिकों के ईश्वर ओर अल्लाह की सदृश्य
ব্যভিচারী পুরুষ ও মহিলার জন্য মনুস্মৃতির কঠোর দণ্ড! এই দণ্ড আজ ভারতে থাকলে ধর্ষণ আদি কোনো ব্যভিচার থাকতো না এই বিশ্বে
আমাদের ভারতে এত পরিমানে ধর্ষণ হচ্ছে শুধু ধর্ষণই নয় ধর্ষণ কে মেরে ফেলা হচ্ছে নৃশংস ভাবে। কিন্তু ভারতের চামার সংবিধানে এর কোনো যথাযথ শাস্তি নেই! ভারতের সংবিধানের মতো বাজে সংবিধান বিশ্বে আর নেই, আজ যদি মহর্ষি মনু মহারাজের তৈরি বেদানুকূল সংবিধান থাকতো তাহলে কোনো প্রকারের ব্যভিচার করার কেউ সাহস পেতো না! কোটি কোটি বছর ধরে এই মনুস্মৃতিই ছিল আমাদের সংবিধান রামায়ণ এবং মহাভারতের সময়েও এই মনুস্মৃতিই ছিল আমাদের সংবিধান। শ্রীরাম বালি কে হত্যা করেছিল মনুস্মৃতিরই আইন অনুযায়ী দেখে নেবেন এই বিষয়ে আমার পোষ্টটি___
শ্রীরামও মনুস্মৃতির আইন কে মেনে চলতেন, জানুন বিস্তারিত
দেখেনিন মনুস্মৃতিতে ব্যভিচারী পুরুষ এবং নারীর বিষয়ে কিরূপ দণ্ডের বিধান আছে_____
পুরুষের ক্ষেত্রে____
মনুস্মৃতি ৮/৩৭২
যে পুরুষ স্ত্রীকে ত্যাগ করে পরস্ত্রী বা বেশ্যাগমন করে, সেই পাপীকে উত্তপ্ত লোহার পালঙ্কে শায়িত করে বহু লোকের সামনে জীবিত জ্বালিয়ে দেওয়া হবে।
আছে এমন আইন আজ শ্রীরাম, শ্রীকৃষ্ণের সেই আর্যবর্ত দেশে ?
এইবার মহিলার ক্ষেত্রে দেখুন____
মনুস্মৃতি ৮/৩৭১
যে স্ত্রী স্বজাতির অহঙ্কারে স্বামীকে ত্যাগ করে পরপুরুষের সাথে ব্যভিচার করে, সেই মহিলাকে বহু লোকের সামনে কুকুর দষ্ট(কুকুরের কামড়ের দ্বারা) করে হত্যা করা হবে।
এমন বিধান যদি ভারতে থাকতো তাহলে কোনো মহিলা বা পুরুষ ব্যভিচার করার সাহস পেতো না! এখন ভারতের এমনই অবস্থা যে এখানে ব্যভিচার করার জন্য আইন তৈরি করা হচ্ছে পরকীয়া, সমকামিতার মতো সুন্দর আইন। এই ভাবে চলতেই থাকলে একসময় এই ভারতেই পর্ণ ফিল্ম করাকেও বৈধ করবে সুপ্রিমকোর্ট আমার ধারনা!
পদার্থ বিদ্যা এবং আধ্যাত্মিক বিদ্যা সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান না থাকলে কখনোই জীবের মুক্তি হয়না জানুন শাস্ত্র হতে
আমাদের সমাজে যে সমস্ত যোগী বা মোক্ষ লাভ করা ব্যক্তির নাম শোনেন সেগুলো ১০০% ভণ্ড এইটা নিশ্চিত রূপে খেয়াল রাখবেন। হিন্দু সমাজ ধর্ম সম্পর্কে মহামূর্খ হওয়ার কারণে হিন্দু সমাজে যোগী ব্যক্তি, সিদ্ধি লাভ করা ব্যক্তির শেষ নাই, যে কোনো অশিক্ষিত ব্যক্তিও নিজেকে সিদ্ধিলাভ কারী বলে প্রচার করে এবং নানান বাবা সাজে। কিন্তু আর্যদের কাছে এদের কোনো ছাড় নেই হিন্দু সমাজ যদি আর্যসমাজ কে সহযোগীতা করে তাহলে ভারত বা বাংলাদেশের সমস্ত ভণ্ড বাবাদের জেলে ঢোকাবে! এমন কয়েকটি বাবা এখন ভারতের জেলে আছে! যে ভণ্ডরা ফিজিক্স সম্পর্কে কিছুই জানেনা, যারা ভূত, পরমাণু, অনু, রশ্মি, আলোককণা, মহতত্ব, অহংকার আদি নানান পদার্থ কিরূপ ভাবে কাজ করে তা সম্পর্কে কিছুই জানেনা, এই সমস্ত পদার্থ কে পরমাত্মা কিভাবে বানিয়েছে সেই সম্পর্কে কিছুই জানেনা সেই সমস্ত মহামূর্খ প্রাণীরা আজ হিন্দু সমাজে নিজেকে যোগী মনে করে, নিজেকে মোক্ষ লাভকারী ব্যক্তি মনে, আর আমাদের গান্ডু হিন্দু সমাজ তাদের কাছে গিয়ে বহু স্বঅর্থ ধ্বংস করে। এই বিষয়টি সকলে জেনে নিন যে ব্যক্তি ভৌতিক বিদ্যা অর্থাৎ পদার্থ বিদ্যা অর্থাৎ অপরা বিদ্যা সম্পর্কে কিছুই ঠিক ভাবে জানেনা তিনি কখনোই আধ্যাত্মিক বিদ্যা অর্থাৎ পরা বিদ্যাকে জানতে পারবে না যথাযথ ভাবে! পরমাত্মা কে জানতে গেলে আগে জানতে হবে পরমাত্মা করা সৃষ্টি সম্পর্কে, পরমাত্মা সৃষ্টি হলো এই জগৎ, এই জগৎ তৈরি নানান পদার্থ দ্বারা আর এই সমস্ত স্থূল বা সূক্ষ্ম পদার্থ তৈরি হয়েছে মূল উপাদান কারণ প্রকৃতি। তাই পরমাত্মা সৃষ্টি বিদ্যা সম্পর্কে না জানতে পরমাত্মা কর্ম স্বভাব গুণ সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানা সম্ভব নয়! এর একটি সামান্য উদাহরণ মহর্ষি ব্যাস দিয়েছে ব্রহ্মসূত্রে___
ব্রহ্মসূত্র ১/১/১ -অথাতো ব্রহ্মজিজ্ঞাসা = এখন ব্রহ্ম কে জানার ইচ্ছা করি।
অর্থাৎ এখানে ব্রহ্ম কে জানার কথা বলছে সেই ব্রহ্ম কে বা কেমন, এখন পরের ২য় সূত্রে মহর্ষি ব্যাস লিখেছে______
ব্রহ্মসূত্র ১/১/২ -জন্মাদ্যস্য য়তঃ= এই সমস্ত সংসারের জন্ম, স্থিতি তথা প্রলয় যার দ্বারা হয়, তিনিই ব্রহ্ম।
পরমাত্মা কে জানার প্রথম পথই হল তার কার্যরূপ সৃষ্টিকে জানা, আর এই সৃষ্টি কে জানলেই পরমাত্মাকে জানা যায়, অর্থাৎ এইটাই বলা যায় যে শুধু মাত্র আধ্যাত্মিক বিদ্যা দ্বারা মুক্তি লাভ হবে আর না শুধু মাত্র পদার্থ বিদ্যা দ্বারা মুক্তি লাভ হয়, এই দুই বিদ্যা সম্পর্কে যখন মনুষ্যের যথাযথ জ্ঞান হবে একমাত্র তখনই জীবাত্মার মুক্তি হবে। আমাদের হিন্দু সমাজে তো কথিত আধ্যাত্মিক গুরুর শেষ নেই শত শত গুরু(গরু) তাদের জ্ঞান শুনে আমাদের আবাল হিন্দুরা বিশাল প্রশংসিত হয়, আর হবারই কথা কারণ কুয়ার ব্যাং কুয়া কেই জগৎ ভাবে আর কুয়ার সবচেয়ে বড়ো ব্যাং কে শ্রেষ্ঠ মনে করে ঠিক এমনই অবস্থা হিন্দুদের, এই ভারত বা বাংলাদেশের যত কথিত সিদ্ধ পুরুষ বা যোগী আছে তাদের গিয়ে যদি সাধারণ একটি প্রশ্ন করা হয় যে অনু বা মলিকিউল কিভাবে কাজ করে, কিভাবে সৃষ্টি হয় এবং কিভাবে ধ্বংস হয় ? এই একটি সামান্য প্রশ্ন করলে এদের উত্তর দেওয়ার ক্ষমতা নাই কারণ তারা সকলেই মহাভণ্ড কিন্তু নিজেকে আবার মহাযোগী পুরুষ এবং সিদ্ধ পুরুষ মনে করে! যারা পরমাত্মাকে প্রাপ্ত হয় তার কাছে কিছু বিদ্যাই জানার বাকি থাকেনা। আমাদের সকল ধর্ম অজ্ঞ হিন্দু ভাইদের উচিত এই সমস্ত নানান কথিত যোগী এবং সিদ্ধ পুরুষদের হতে দূরে থাকুন, এরা ধর্মের নামে ব্যবসা ছাড়া কিছুই জানেনা, বৈদিক শাস্ত্র কে জানার চেষ্টা করুন, বিচার করে কর্ম করুন, অন্ধবিশ্বাস কে বাদ দিন, যারা বিচার করে কর্ম করে তাদেরই মানুষ বলা হয়েছে শাস্ত্রে ,নিরুক্ত ৩/৭।
নমস্তে ।।
দেখুন মহর্ষি মনু মহারাজ মনুস্মৃতিতে ৪ বর্ণের করা কোনো পাপের শাস্তির কিরূপ বিধান করেছে, মনুস্মৃতি যে যারা শুদ্র বিরোধী বলে তারা যেন অবস্যই দেখে এই লিখা
সকলে এইটি অবশ্যই জানে যে ডক্টর আম্বেদকর মনুস্মৃতিকে জ্বালিয়ে দিয়েছিল! যা খুবই দুঃখজনক, অনেকেই বলতে পারে যে আম্বেদকর মোল্লার দালাল ছিল বলেই হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থ জ্বালিয়ে দিয়েছিল। এই ভাবনা যদি কেউ ভেবে থাকে তাহলে তার ভাবনা ভুল, আম্বেদকরের জন্ম শুদ্র বর্ণের ঘরে ছোটো বেলায় তার ওপর অনেক অত্যাচার হয়েছে শুদ্র শুদ্র হওয়ার কারণে আর এই অত্যাচার করেছে পুতুল পূজারী নামধারী ব্রাহ্মণরা। আমি এদের নামধারী ব্রাহ্মণ এজন্যই বললাম যে ব্রাহ্মণ তাকেই বলে যিনি ব্রহ্মজ্ঞানী(বেদজ্ঞ) আর এই প্রকৃত ব্রাহ্মণ কখনোই শুদ্রদের ওপর অত্যাচার করবেনা, যিনি বেদ কে জেনেছে তিনি প্রতিটি জীব কে সমান চোখে দেখেছে। মহর্ষি দয়ানন্দই আধুনিকে এই প্রকার ব্যক্তি যিনি দলিত বা শুদ্রদের বুকে জড়িয়ে নিয়েছিল এবং তাদের আর্য বলে ডেকেছিল। মধ্যকালে শুদ্রদের ওপর যারা অত্যাচার করেছে তারা সবাই এই নামধারী মূর্তি পূজারী ব্রাহ্মণ! আম্বেদকর বড়ো হয়ে মনুস্মৃতিকে পড়েছিল মোটামুটি ভাবে আর মনুস্মৃতির ওপর তার খুবই রাগ ছিল কারণ মনুস্মৃতির মধ্যে বহু শ্লোক আছে যেখানে নারীদের ঘৃণা, শুদ্রদের ঘৃণা করা আদি নানান বিধান আছে । এগুলো দেখেই আম্বেদকর মনুস্মৃতি জ্বালিয়েছিল, এখন অবশ্যই প্রশ্ন এক প্রশ্ন জাগতে পারে যে মনুস্মৃতি কি পূর্বেও এমন ছিল ? মনুস্মৃতি পূর্বে কখনোই এমন ছিলোনা, মহর্ষি দয়ানন্দ জী সর্বপ্রথম বলেছেন যে মনুস্মৃতি প্রক্ষিপ্ত অর্থাৎ মনুস্মৃতির মধ্যে অনেক শ্লোক ঢোকানো হয়েছে যা পুরোই বেদ বিরোধী, এবং দয়ানন্দ জী এই বেদ বিরোধী শ্লোক গুলোকে বাদ দিতে বলেছে। আমাদের আর্যসমাজের বিদ্বান ডক্টর সুরেন্দ্রকুমার মনুস্মৃতি নিয়ে গবেষণা করার পর তিনি মনুস্মৃতি থেকে বেদানুকূল শ্লোক ১২১৪ টি পেয়েছে এবং বেদ বিরোধী প্রক্ষিপ্ত শ্লোক ১৪৭১ টি পেয়েছে, মনুস্মৃতি মোট শ্লোক ২৬৮৫ টি অর্থাৎ বেশির ভাগ শ্লোকই প্রক্ষিপ্ত। আপনারা কেউ যদি মনুস্মৃতি সম্পূৰ্ণ ভাবে পড়েন কিনা তাহলে স্পষ্ট ভাবে বুঝতে পারবেন যে মনুস্মৃতিতে ১২১৪ শ্লোকের সাথে ১৪৭১ শ্লোক পুরোই স্ববিরোধী, ইহার দ্বারা স্পষ্ট বোঝা যায় যে মনুস্মৃতির মধ্যে এই বেদ বিরোধী শ্লোক গুলো ঢুকানো হয়েছে আর এই শ্লোক গুলোতে আছে মাংস খাওয়া, পশুবলি, শুদ্রদের ঘৃণা করা, নারীদের ঘৃণা করা এবং কিছু অশ্লীলতা আর অপর বেদানুকূল শ্লোক গুলোতে নারীদের এবং পুরুষ কে সম সম্মান, শুদ্রদের কোনো প্রকারের ঘৃণা করে হয়নি, জীব হত্যাকারীকে মহাপাপি বলেছে, গুণ ও কর্ম অনুযায়ী ৪ বর্ণ হয় জন্ম অনুযায়ী নয় আদি নানান বেদানুকূল বিষয়। স্বার্থবাদী নামধারী ব্রাহ্মণরা নিজেদের ভালোর জন্য এই শ্লোক গুলো ঢুকিয়েছিল। মহর্ষি দয়ানন্দের অনুসারে মহর্ষি মনু মহারাজ ছিল জগতের প্রথম রাজা এবং তিনি মনুস্মৃতি রচনা করেছিলেন মানব জাতির জন্য, এই মনুস্মৃতির আইন রামায়ণের সময়েও, মহাভারতের সময়েও ছিল, কোটি কোটি বছর ধরে এই মনুস্মৃতিই ছিল আমাদের সংবিধান, এখন হিন্দু সমাজ মনুস্মৃতিকে গুরুত্ব না দিলেও আমাদের(আর্য) সংবিধান কিন্তু এই মনুস্মৃতিই। আসুন এইবার আসল বিষয়টি দেখি যে মনু মহারাজ ৪ বর্ণের কোনো পাপের জন্য কিরূপ শাস্তির বিধান করেছে মনুস্মৃতিতে, আসুন দেখি_______
মনুস্মৃতি ৮ অধ্যায়, ৩৩৭-৩৩৮ শ্লোক
এখানে বলা হয়েছে যে- কোনো শুদ্র যদি নিজের কিঞ্চিৎ বিবেক দ্বারা চুরি করে তাহলে তাকে আট গুণ শাস্তি দেওয়া হবে, এই একই চুরি যদি কোনো বৈশ্য করে তাহলে তাকে ষোলো গুণ শাস্তি বেশি দেওয়া হবে, এই একই চুরি যদি কোনো ক্ষত্রিয় করে তাহলে তাকে বত্রিশ গুণ শাস্তি বেশি দেওয়া হবে, আবার এই একই চুরি যদি কোনো ব্রাহ্মণ করে তাহলে তাকে চৌষট্টি গুণ অথবা একশ গুণ অথবা একশ আঠাশ গুণ শাস্তি বেশি দেওয়া হবে। অর্থাৎ এর তাৎপর্য এই যে শুদ্ররা (যারা শাস্ত্রীয় কোনো জ্ঞান রাখেনা, এবং সকল বর্ণের সেবা করে) মূর্খ হয় কাজেই তাদের জ্ঞান কম হয় সে ভুল কাজ করে ফেলে অজ্ঞানতায় যার তাই শুদ্র যদি চুরি করে তাহলে তাকে শাস্তি ৪ গুণ দেওয়া হবে। শুদ্রদের থেকে একটু বেশি জ্ঞানী হয় বৈশ্য (যারা ব্যাবসা-বাণিজ্য, কৃষিকাজ আদি করে) তাই বৈশ্য কে ৮ গুণ বেশি শাস্তি দেওয়া হবে, আর বৈশ্যের চেয়ে ক্ষত্রিয় বেশি জ্ঞানী হয়, কারণ ক্ষত্রিয়ের কাজ হলো দেশ কে শাসন করা, দেশ কে রক্ষা করে তো এই ক্ষত্রিয়ই যদি চুরি করে তাহলে তো দেশের পতন ঘটবে কাজেই ক্ষত্রিয় কে ৩২ গুণ শাস্তি দেওয়া হবে। আর ব্রাহ্মণ হলো সর্বশ্রেষ্ঠ জ্ঞানী যিনি বেদজ্ঞ হয়, তো যিনি সকল বৰ্ণকে শিক্ষা দেয় যিনি ধর্মকে সম্পূর্ণ রূপে জানে সেই ব্রাহ্মণই যদি চুরি করে তাহলে ৬৪ গুণ বা ১০০ গুণ বা ১২৮ গুণ শাস্তি দেওয়া হবে।
যে মনুস্মৃতিতে এমন বিধান আছে সেই মনুস্মৃতিকে আজ ভারতের বহু সম্প্রদায় শুদ্র বা দলিত বিরোধী বলেই চেনে! যারা মনু বিরোধী তাদের চোখে এই সমস্ত শ্লোক গুলো পড়েনা, কারণ তাদের কাজই হলো অপপ্রচার করা। আজ যদি এই মনুস্মৃতিই আমাদের সংবিধান হতো তাহলে এতো জাতিভেদ হিন্দু সমাজে কখনোই থাকতো না।
কুরআন কি আল্লাহর সৃষ্টি ? আসুন জানি
![]() |
মালকুরআন |
■ কোরআন কী আল্লাহর সৃষ্টি?
- ইসলামের প্রথম যুগের বেশ পরে তৎকালীন আলেমদের মধ্যে একটি প্রশ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যে, কোরআন কি অনাদি অনন্ত, নাকি আল্লাহ পাকের সৃষ্ট? মু‘তাযিলী দার্শনিকগণ কোরআন মজীদকে আল্লাহর সৃষ্ট বলে দাবী করেন এবং অদৃষ্টবাদী (জাবারী) আলেমগণ কোরআনকে অনাদি বলে দাবী করেন। এ বিষয়টিকে কেন্দ্র করে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে কাফের ও মুরতাদ এবং হত্যাযোগ্য বলে ফতোয়া দিতে শুরু করে। পরবর্তীতে আব্বাসীয় খিলাফতে শাসকরা বহু আলেমকে এই দ্বন্দ্বে হত্যা করে। বর্তমানে শিয়া-সুন্নী নির্বিশেষে মুসলমানদের মধ্যে মোটামুটিভাবে এ ধারণা বিরাজ করে যে, যেহেতু আল্লাহ্ তা‘আলা ছাড়া আর কোনো কিছুই অনাদি নয়, সুতরাং কোরআন মজীদও অনাদি নয়, তথা আল্লাহ্ কর্তৃক সৃষ্ট। কিন্তু পরবর্তীকালে ইবনে তাইমীয়াহ্ ও ‘আবদুল ওয়াহ্হাব্ নজদীর মাধ্যমে ইসলামে যে গোঁড়া ইফরাত্বী ধারা গড়ে ওঠে তারা এ বিষয়টিকে নতুন করে গুরুত্ব প্রদান করে এবং যারা কোরআনকে অনাদি বলে স্বীকার করে না তাদেরকে কাফের বলে অভিহিত করে।
ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রা. বলেন,
“কোরআন আল্লাহ কালাম (বাণী); মাখলুক বা সৃষ্ট নয়। যে ব্যক্তি মনে করে যে, কোরআন আল্লাহর মাখলুক (সৃষ্ট) সে জাহমী-কাফির। আর যে ব্যক্তি কোরআন আল্লাহর কালাম বলে চুপ থাকে- মাখলুক না কি মাখলুক নয় সে ব্যাপারে কোন মন্তব্য করে না-সে ১ম ব্যক্তির থেকেও নিকৃষ্ট।
ইমাম ইবনে আব্দুল ইয আল হানাফি (তাহাবীয়া গ্রন্থের ভাষ্যকার), বলেন:
“চার মাযহাব সহ পূর্বসূরি ও পরবর্তী মনিষীদের সকলেই একমত যে, আল্লাহর কালাম মাখলুক নয়।
ইমাম ইবনে তাইয়িমা রাহ .এর ব্যাপারে অত্যন্ত দৃঢ়তা সূলভ বক্তব্য আছে। তিনি ‘কোরআন আল্লাহর সৃষ্টি’ মতবাদে বিশ্বাসীদেরকে অত্যন্ত শক্তিশালীভাবে জবাব দিয়েছেন।
শায়খ হাফেয আল হাকামী রহ. বলেন:
“কোরআন প্রকৃত অর্থেই আল্লাহর কালাম বা বাণী। অক্ষর-সমূহ এবং তার অর্থ উভয়ই আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছে। এ নয় যে, আল্লাহর কালাম বলতে শুধু কুরআনের শব্দগুলোকে বুযায়। এমনিভাবে শব্দ ছাড়া শুধু অর্থগুলোর নাম আল্লাহর কালাম নয়। আল্লাহ তা’আলা কুরআনের মাধ্যমে কথা বলেছেন এবং তাঁর নবির উপর অহি আকারে তা নাযিল করেছেন। মুমিনগণ তা বিশ্বাস করেছে।
সুতরাং আঙ্গুলের মাধ্যমে কোরআন লিখা, জবানের মাধ্যমে তা তেলাওয়াত করা, অন্তরের মাধ্যমে তা মুখস্থ করা, কান দিয়ে শুনা এবং চোখ দিয়ে দেখলেই তা আল্লাহর কালাম থেকে বের হয়ে যায় না। আঙ্গুল, কালি, কলম এবং কাগজ এগুলোর সবই আল্লাহর সৃষ্টি । কিন্তু এ সব দিয়ে যা লেখা হয়েছে তা সৃষ্টি নয়। ঠিক তেমনি জবান এবং আওয়াজ আল্লাহর সৃষ্টি। কিন্তু জবান দিয়ে তা তেলাওয়াত করা হচ্ছে তা মাখলুক তথা সৃষ্টি নয়। বক্ষসুমহ আল্লাহর সৃষ্টি, কিন্তু তাতে যে কোরআন সংরক্ষিত আছে, তা মাখলুক নয়। কান-সমূহ আল্লাহর সৃষ্টি কিন্তু কান দিয়ে কোরআন আমরা শুনছি, তা মাখলুক নয়।
■ কোরআন কী সরাসরি আল্লাহর বাণী?
এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর।
এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর।
এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ।
সে যদি আমার নামে কোন কথা রচনা করত,
তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম,
অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা।
তোমাদের কেউ তাকে রক্ষা করতে পারতে না।
কোরআন ৬৯ আয়াত ৪১ – ৪৭
- পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে (শুরু করছি)।
- আল্লাহরই জন্য সমস্ত প্রশংসা, যিনি বিশ্বজগতের রাব্ব।
- যিনি পরম দয়ালু, অতিশয় করুণাময়।
- যিনি বিচার দিনের মালিক।
- আমরা আপনারই ইবাদাত করছি এবং আপনারই নিকট সাহায্য চাচ্ছি।
- আমাদেরকে সরল সঠিক পথ প্রদর্শন করুন।
- তাদের পথ, যাদের আপনি অনুগ্রহ করেছেন। তাদের পথে নয়, যাদের প্রতি আপনার গযব বর্ষিত হয়েছে, তাদের পথও নয় যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। ( সূরা ফাতিহা )
হে রহিম, বেশি করে পুষ্টিকর খাবার খাও, যা তোমার শরীরের জন্য ভাল।
হে রহিম, বেশি করে পুষ্টিকর খাবার খাও, যা আমি তোমার জন্য নিয়ে আসি। নিশ্চয়ই আমি উত্তম খাবার বাজার থেকে কিনে আনি।
- শুরু করছি বাজার থেকে উত্তম খাবার নিয়ে আসা পিতা করিমের নামে
- সম্মানীত পিতা করিমই উত্তম খাবার বাজার করে আনেন
- যিনি অত্যন্ত দয়ালু, খুবই উদার
- বাজারের তাজা সবজি আর মাছ উনিই সবচেয়ে ভাল চেনেন
- আমরা আপনার কাছ থেকেই স্কুল টিফিনের টাকা পাই
- আমরা আপনার কাছ থেকেই স্কুলের বেতনের টাকা চাই
- হে পিতা, আমাদেরকে বিকাল বেলা ফুটবল খেলতে দিন
- আর যারা আপনার খাবার খেয়ে আপনার তোষামোদি করে না,
- আপনার মাথা আর পিঠ টিপে দেয় না,
- তাদের ওপর গযব নাজিল করুন
- হে মানবসমাজ, তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন ও যিনি তার থেকে তার সঙ্গিনীকে সৃষ্টি করেছেন। [ কোরআন ৪ঃ১ ]
- যে কেউ আল্লাহ ও রাসুলের অবাধ্যতা করে ও তার সীমা অতিক্রম করে তিনি তাকে আগুনে প্রবেশ করাবেন । [ কোরআন ৪ঃ১৪ ]
- আর তোমরা আকাংক্ষা করো না এমন বিষয়ে যাতে আল্লাহ তায়ালা তোমাদের একের ওপর অন্যের শ্রেষ্টত্ব দান করেছেন। পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার অংশ, নারী যা অর্জন করে সেটা তার অংশ। আর আল্লাহর কাছে অনুগ্রহ প্রার্থনা কর। নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা সর্ব বিষয়ে জ্ঞাত। [ কোরআন ৪ঃ৩২ ]
- হে মানবসমাজ, তোমরা তোমাদের পালনকর্তা অর্থাৎ আমাকে ভয় কর, আমি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছি ও আমি তার থেকে তার সঙ্গিনীকে সৃষ্টি করেছি।
- যে কেউ আমার এবং আমার রাসুলের অবাধ্যতা করে ও তার সীমা অতিক্রম করে, আমি তাকে আগুনে প্রবেশ করাবো।
- আর তোমরা আকাংক্ষা করো না এমন বিষয়ে যাতে আমি তোমাদের একের ওপর অন্যের শ্রেষ্টত্ব দান করেছি। পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার অংশ, নারী যা অর্জন করে সেটা তার অংশ। আর আমার কাছে অনুগ্রহ প্রার্থনা কর। নিশ্চয়ই আমি সর্ব বিষয়ে জ্ঞাত।
তিনি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। তারা তথায় চিরকাল থাকবে। আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তারাই আল্লাহর দল। জেনে রাখ, আল্লাহর দলই সফলকাম হবে।
কোরআন ৫৮ঃ২২
আমি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবো, যার তলদেশে নদী প্রবাহিত। তারা তথায় চিরকাল থাকবে। আমি(আল্লাহ) তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা আমার (আল্লাহর) প্রতি সন্তুষ্ট। তারাই আমার (আল্লাহর) দল। জেনে রাখ, আমার (আল্লাহর) দলই সফলকাম হবে।
তিনিই আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন অতঃপর আমি এর দ্বারা সর্বপ্রকার উদ্ভিদ উৎপন্ন করেছি, অতঃপর আমি এ থেকে সবুজ ফসল নির্গত করেছি, যা থেকে যুগ্ম বীজ উৎপন্ন করি। খেজুরের কাঁদি থেকে গুচ্ছ বের করি, যা নুয়ে থাকে এবং আঙ্গুরের বাগান, যয়তুন, আনার পরস্পর সাদৃশ্যযুক্ত এবং সাদৃশ্যহীন। বিভিন্ন গাছের ফলের প্রতি লক্ষ্য কর যখন সেুগুলো ফলন্ত হয় এবং তার পরিপক্কতার প্রতি লক্ষ্য কর। নিশ্চয় এ গুলোতে নিদর্শন রয়েছে ঈমানদারদের জন্যে।
কোরআন ৬ঃ৯৯
তিনিই তোমাদের জন্য নক্ষত্রপুঞ্জ সৃজন করেছেন যাতে তোমরা স্থল ও জলের অন্ধকারে পথ প্রাপ্ত হও। নিশ্চয় যারা জ্ঞানী তাদের জন্যে আমি নির্দেশনাবলী বিস্তারিত বর্ণনা করে দিয়েছি।
কোরআন ৬ঃ৯৭
তিনিই তোমাদের কে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন। অনন্তর একটি হচ্ছে তোমাদের স্থায়ী ঠিকানা ও একটি হচ্ছে গচ্ছিত স্থল। নিশ্চয় আমি প্রমাণাদি বিস্তারিত ভাবে বর্ণনা করে দিয়েছি তাদের জন্যে, যারা চিন্তা করে।
কোরআন ৬ঃ৯৮
আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোন কাজের ভার দেন না, সে তাই পায় যা সে উপার্জন করে এবং তাই তার উপর বর্তায় যা সে করে। হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর।
কোরআন ২ঃ ২৮৬