google01b5732cb2ec8f39 আর্যবীর आर्यवीर aryaveer

Recent News

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

শঙ্কর আচার্যের অদ্বৈতবাদের খণ্ডন যুক্তি ও শাস্ত্রীয় প্রমাণ দ্বারা

শঙ্কর আচার্যের অদ্বৈতবাদের খণ্ডন যুক্তি ও শাস্ত্রীয় প্রমাণ দ্বারা




 আমি শঙ্কর আচার্য কে এই কারণেই শ্রদ্ধা করি কারণ তিনি জৈন মতবাদ কে ধ্বংস করে দিয়েছিল ভারত থেকে। কিন্তু আমি শঙ্কর জীর তৈরি অদ্বৈতবাদের কারণে তার অবশ্যই বিরোধিতা করি কারণ অদ্বৈতবাদ বৈদিক শাস্ত্র বিরোধী মতবাদ, শঙ্কর আচার্যের বেদান্ত দর্শনের ভাষ্য থেকেই এই অদ্বৈতবাদ বা মায়াবাদের উৎপত্তি। এই অদ্বৈতবাদ অনুযায়ী জগৎ মিথ্যা, একমাত্র ব্রহ্ম অর্থাৎ পরমাত্মাই সত্য। এই মতবাদ অনুযায়ী এই জগৎ হলো স্বপ্নের মতো মিথ্যা, রজ্জুতে সর্প আদির মতো। মানে মায়াবাদ অনুযায়ী একমাত্র পরমাত্মা সত্য বাদবাকি সবকিছুই ভ্রম, যেমন স্বপ্ন তে অনেক কিছুই দেখি তারপর জাগ্রত হওয়ার পর যেমন মনে হয় স্বপ্নের দৃশ্য গুলো মিথ্যা ছিল, তারপর রজ্জুতে সর্প অর্থাৎ দড়ি কে যেমন মাঝে মাঝে ভুল করে সাপ ভেবে ফেলি ঠিক এমনই হলো জগৎ মিথ্যা মায়াবাদ অনুযায়ী। হাজারও বছর পর সর্বপ্রথম এই বেদ বিরোধী অদ্বৈতবাদকে খণ্ডন করেন মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী, সত্যার্থ প্রকাশ, ১১ সমুল্লাস এবং ৮ সমুল্লাস।


এইবার একটু আলোচনা করে দেখি এই মায়াবাদ কতটা যুক্তি তর্ক সঙ্গত এবং শাস্ত্র অনুকূল। বেদান্ত দর্শন বা ব্রহ্মসূত্রের প্রথম দুই সূত্র দ্বারাই অদ্বৈতবাদের ধারণা খণ্ডন হয়ে যায়, দেখুন কি রকম____

ব্রহ্মসূত্র ১/১/১ -অথাতো ব্রহ্মজিজ্ঞাসা = এখন ব্রহ্ম কে জানার ইচ্ছা করি।

অর্থাৎ এখানে ব্রহ্ম কে জানার কথা বলছে সেই ব্রহ্ম কে বা কেমন, এখন পরের ২য় সূত্রে মহর্ষি ব্যাস লিখেছে______

ব্রহ্মসূত্র ১/১/২ -জন্মাদ্যস্য য়তঃ= এই সমস্ত সংসারের জন্ম, স্থিতি তথা প্রলয় যার দ্বারা হয়, তিনিই ব্রহ্ম।

অর্থাৎ যিনি এই জগতের সৃষ্টি, স্থিতি এবং প্রলয় করেন তিনিই ব্রহ্ম। এইবার একটু বিচার করে দেখি, যে জগতের সৃষ্টি হয় আবার স্থিতিতে থাকে আবার সময় মত ধ্বংস হয় সেই জগৎ কে কেউ যদি মিথ্যা বলে কথন করে তাহলে সেই কথন পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়, অদ্বৈতবাদীরা উদাহরণ দেয় যে জগৎ স্বপ্নের মতো মিথ্যা। আমরা স্বপ্নে যা দেখি তা কি বাস্তবে কখনোই দেখিনি বা সেই সম্পর্কে কি কখনোই কোনো জ্ঞান হয়নি ? আমরা যে বিষয়ে স্বপ্ন দেখি, সে বিষয় অবশ্যই আমাদের জ্ঞাত বিষয়। স্বপ্ন যদিও ভেঙে গেলে মনে হয় যে স্বপ্নের দৃশ্য গুলো মিথ্যা ছিল কিন্তু স্বপ্নে যে বস্তুর বিষয়ে দেখা হয় তা কিন্তু বাস্তবে এক সময় বিদ্যমান ছিল বা এখনো আছে। ধরুন আজ আমি স্বপ্ন দেখলাম আমি আমেরিকায় গেছি, কাশ্মীরেও গেছি ঘুরছি সেখানে মজা করছি , হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল আর আমার জ্ঞান হলো যে আমি বাড়িতেই আছি কোথাও যাইনি, স্বপ্নে দেখা আমেরিকা, কাশ্মীরে যাওয়ার দৃশ্যটি মিথ্যা, ইহার মানে কি এই যে আমেরিকা এবং কাশ্মীর বলে কোনো জায়গাই নেই ? বা এর মানে কি এই যে আমেরিকা, কাশ্মীর বলে কিছুই ছিল না ? তাই স্বপ্নের সাথে ওই জগৎ মিথ্যার উদাহরণটি পুরোই যুক্তিহীন, আবার এরা যুক্তি দেয় যে রজ্জুতে সর্প এর তাৎপর্য এই যে যেমন মাঝে মাঝে আমরা দড়ি কে ভ্রমের কারণে সাপ মনে করি ঠিক তেমনি হলো এই জগৎ মায়াবাদ মতে। এই উদাহরণও অযৌক্তিক! হা এইটা অবশ্যই ঠিক যে দড়িকে আমরা মাঝে মাঝে ভ্রমের কারণে সাপ ভাবি কিন্তু সাপ কি কোনো বস্তু নয় ? দড়ি টি সাপ নয় কিন্তু অন্য কোথাও কি সাপ নেই ? বাস্তবে সাপ আছে এবং সাপের বিষয়ে জ্ঞান হয়েছে বলেই আমরা দড়ি কে ভ্রমের কারণে সাপ ভাবি। এই বিষয়টি সকলের জানা উচিত যে বস্তু বা যে পদার্থের কোনো অস্তিত্বই নেই সেই বিষয়ে কখনোই জ্ঞান হয়না। 


এই জগৎ অবশ্যই পরমাত্মা বা ব্রহ্মের মতো নিত্য নয় কিন্তু মিথ্যাও নয়। কারণ এই জগৎ তৈরি হয়েছে সত্ত্ব, রজ, তম গুণের প্রকৃতি নামক উপাদান দ্বারা, এই প্রকৃতি পরমাত্মার মতো নিত্য সত্ত্বা। বৈদিক শাস্ত্র অনুযায়ী তিনটি সত্ত্বাকে অনাদি বা সনাতন বা অজন্মা বলা হয়েছে এক হলো পরমাত্মা যিনি এই সংসারের নির্মাণ কর্তা, আর এক হলো প্রকৃতি এই প্রকৃতি হলো জগতের উপাদান কারণ এর এক হলো সাধারণ কারণ জীবাত্মা। শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ ৪/৫ এর মধ্যে বলা হয়েছে যে - 'সত্ত্ব, রজ, তম গুণের প্রকৃতি, জীবাত্মা এবং পরমাত্মা হলো 'অজ' অর্থাৎ অজন্মা, আর এই অজন্মা প্রকৃতি কে জীবাত্মা ভোগ করে'। যেখানে প্রকৃতি এবং জীবাত্মা কে অজ অর্থাৎ জন্ম রহিত বলেছে সেই প্রকৃতি নামক উপাদান দ্বারা তৈরি জগৎ কে যদি কোনো মায়াবাদীরা মিথ্যা বলে দাবি করে তাহলে সেটা তাদের অজ্ঞানতার পরিচয় ছাড়া অন্য কিছুই নয়। এই একই ধরণের বিষয় ভগবান শ্রীকৃষ্ণও গীতায় তুলে ধরেছেন, গীতা ১৩/১৯ তে বলেছেন যে -পুরুষ অর্থাৎ জীবাত্মা এবং প্রকৃতি এই দুই হলো অনাদি। কৃষ্ণজী এখানে আরও বলা হয়েছে যে পরিমাণ, বিকার এবং সত্ত্ব আদি যে গুণ আছে তা প্রকৃতি হতেই উৎপন্ন হয়। কৃষ্ণজী আবার ১৩/২০ শ্লোকে বলেছেন যে-   কার্য- কারণ উৎপন্নের কারণ প্রকৃতি, আর এই প্রকৃতিই জীবের সুখ দুঃখ ভোগের কারণ। মহর্ষি কপিলের লিখা সাংখ্য দর্শনে এই বিষয়কে আরও সুন্দর করে স্থাপন করেছে। সাংখ্যদর্শন ১/৬১, ৬২, ৬৩, ৬৪, ৬৫, ৬৬, ৬৭ সূত্র এবং আরও অন্যান্য সূত্রে আছে যেখানে প্রকৃতি উপাদান হতে জগৎ সৃষ্টির বর্ণনা করা হয়েছে। শুনেছি মায়াবাদীরা নাকি সাংখ্য দর্শনকে মানেনা এই দর্শন কে নাকি নাস্তিক দর্শন বলে, যদি এই কথিত বেদান্তিরা মহর্ষি কপিলের সাংখ্য দর্শনকে নাস্তিক দর্শন বলে  তাহলে তাদের যুক্তি অনুযায়ীই স্পষ্ট ভাবে বলা যায় যে গীতা জ্ঞানের দাতা শ্রীকৃষ্ণও একজন নাস্তিক ছিলেন! কারণ গীতা ১৮/১৯ শ্লোকে শ্রীকৃষ্ণ স্পষ্ট ভাবে বলছে যে তিনি অর্জুনকে সাংখ্য দর্শনের বাণী শোনাবে, গীতায় একবার নয় বহু বার সত্ত্ব, রজ, তম  বিষয়ে কথন আছে এই তিন গুণের কথাও কৃষ্ণজী সাংখ্য দর্শন থেকেই কপি করেছে, কারণ সাংখ্য শাস্ত্র ছাড়া পূর্বের কোনো শাস্ত্রেই প্রকৃতির এই তিন গুণ সত্ত্ব, রজ, তম এর কথন নেই অর্থাৎ উক্ত বিষয়ের তাৎপর্য এই বের হয় যে শ্রীকৃষ্ণ নিজেও মহর্ষি কপিলের সাংখ্য দর্শনকে মানতেন, আজ এখানেই শেষ করা হলো শঙ্কর জীর তৈরি অদ্বৈতবাদ বা মায়াবাদের সামান্য খণ্ডন। 



ওঁ নমস্তে

৬ উপাঙ্গ বা দর্শন শাস্ত্র PDF ডাউনলোড করুন

৬ উপাঙ্গ বা দর্শন শাস্ত্র PDF ডাউনলোড করুন 







   হিন্দি-সংস্কৃত সহিত যোগদর্শন, ভাষ্যকার মহর্ষি ব্যাসদেব
                    👇
   ডাউনলোড যোগদর্শন PDF সাইজ 2.4MB


   হিন্দি সাংখ্যদর্শন, ভাষ্যকার উদয়বীর শাস্ত্রী
                    👇

    ডাউনলোড সাংখ্যদর্শন PDF  সাইজ 14MB
  

   হিন্দি ন্যায়দর্শন, ভাষ্যকার স্বামী দর্শনানন্দজী সরস্বতী
                   👇
   ডাউনলোড ন‍্যায়দর্শন PDF সাইজ 20MB

   হিন্দি ন্যায়দর্শন, ভাষ্যকার উদয়বীর শাস্ত্রী 
                    👇
   ডাউনলোড ন্যায়দর্শন PDF সাইজ 49MB


   হিন্দি বৈশেষিক দর্শন, ভাষ্যকার উদয়বীর শাস্ত্রী 
                     👇
    ডাউনলোড বৈশেষিক দর্শন PDF সাইজ 30MB

    হিন্দি বৈশেষিক দর্শন, ভাষ্যকার পণ্ডিত রাজরাম 
                      👇
    ডাউনলোড বৈশেষিক দর্শন PDF সাইজ 5.2MB



দেখুন ভাগবত পুরাণে কিভাবে আমাদের যোগীরাজ কৃষ্ণকে কামী লুচ্চা বানানো হয়েছে!

দেখুন ভাগবত পুরাণে কিভাবে আমাদের যোগীরাজ কৃষ্ণকে কামী লুচ্চা বানানো হয়েছে! 



 আমি পূর্বেও বলেছি এবং এখনো বলছি যে যোগীরাজ শ্রীকৃষ্ণের চরিত্রকে খারাপ করার যদি কেউ সংকল্প নিয়ে থাকে তাহলে তারা হলেন পুরাণের ভণ্ড অসভ্য লেখকগণ, শুধু শ্রীকৃষ্ণ নয় যোগীরাজ শিব, মহর্ষি ব্রহ্মা আদি নানান মহাপুরুষদের চরিত্রকে লুচ্চা বানিয়েছে এই সমস্ত পুরাণ কাহিনী, বিশেষ করে শ্রীকৃষ্ণের উজ্জ্বল চরিত্রকে দুশ্চরিত্র করেছে দুটি পুরাণ একটি হলো ভাগবত পুরাণ এবং ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, আজ জানুন এই ভাগবত পুরাণ কাহিনী কৃষ্ণ কে কিরূপ লুচ্চা বানিয়েছে_______

ভাগবত পুরাণ ১০স্কন্ধ, ২৯ অধ্যায়, ৪৩-৪৮ শ্লোক


এখানে বলা হয়েছে যে- কৃষ্ণজী বৃন্দাবনে বিচরণ করতে লাগলেন, গোপীরা কখনো প্রিয়তম কৃষ্ণের গুণের এবং লীলার গান করছেন আর কখনো কৃষ্ণ গোপীদের প্রেম এবং সৌন্দর্যের গান করছেন, ইহার পর কৃষ্ণজী যমুনা নদীর চড়ায় গোপীদের সাথে ক্রীড়া শুরু করতে করলেন, কখনো গোপীদের গায়ের ওপর হাত ছড়িয়ে দিচ্ছেন, আলিঙ্গন করছেন, কখনো গোপীদের হাত টিপে দিচ্ছেন, কখনো গোপীদের স্তন কে স্পর্শ করছেন। এই রূপে বিনোদ করেই চলছেন কৃষ্ণজী এই সমস্ত ক্রিয়ার দ্বারা গোপীদের কামরস, পরম উজ্জ্বল প্রেম ভাব কে উত্তজিত করে ভগবান কৃষ্ণ গোপীদের ক্রীড়ার দ্বারা আনন্দ দিতে থাকেন।


এখানেই শেষ নয় আরও আছে দেখুন___

ভাগবত পুরাণ ১০ স্কন্ধ, ৩৩ অধ্যায়,১৭-১৯ শ্লোক


এখানে বলা হয়েছে যে যেমন ছোটো শিশু তার নিজের ছায়ার সাথে খেলা করে ঠিক এই রূপে রমণকারী ভগবান কৃষ্ণজী কখনো গোপীদের কে জড়িয়ে ধরলেন, কখনো হাত দিয়ে গোপীদের অঙ্গ স্পর্শ করছেন। এইভাবে ব্রজসুন্দরীদের সাথে ক্রীড়া, বিহার করছেন কৃষ্ণজী। কৃষ্ণের এই রাসক্রীড়া দেখে স্বর্গের দেবতারাও মিলনের কামনা হতে মোহিত হয়ে যান।

যে শ্রীকৃষ্ণ গীতার মতো জ্ঞান দিলেন, যে কৃষ্ণ সারাজীবন অধর্মের বিরুদ্ধে লড়ে গেলেন তার বিরুদ্ধে এমন কাহিনী লিখতে কি ওই ভণ্ড লেখকের একটুও লজ্জা করলো না ?
মহর্ষি দয়ানন্দ বলেছিলেন যে কৃষ্ণ একজন আপ্ত পুরুষ অর্থাৎ যে পুরুষ কখনোই কোনো ভুল কাজ করেনি। সেই যোগীরাজ কৃষ্ণের চরিত্র কে দুশ্চরিত্রের ব্যক্তি করেছে যে ভাগবত আদি পুরাণ, সেই সমস্ত পুরাণ কে আজ ধর্ম গ্রন্থ বলা হচ্ছে!

অনেক পৌরাণিক ভাই এই সমস্ত কাহানি দেখে ত্যানা পেঁচানোর জন্য বলেন -'এই সমস্ত পুরাণ কে মুঘল কালে বিকৃত করা হইয়াছে'। যাহারা এই কথা বলে আমি তাদের বলছি যে -মুঘল কালে মুসলিমরা আপনাদের পুরাণ কে বিকৃত করলো আর আপনার পৌরাণিক সমাজ কি তখন কি আঙ্গুল চুষছিল ? আর আপনারা যদি জানেনই যে পুরাণকে  বিকৃত করা হয়েছে তো আজও কেন এই সমস্ত অশ্লীল কথন কে পুরাণ থেকে বাদ দেননি ? মুখে বলেন পুরান বিকৃত অথচ রেখেই দিয়েছেন সেই সমস্ত অশ্লীল কাহিনীর ইহার দ্বারা স্পষ্ট প্রমান হয় যে মুসলিমরা আপনাদের পুরান বিকৃত করেনি, পূর্বে যেমন পুরাণ কাহিনী লিখিত ছিল ঠিক তেমন ই আছে। পৌরানিকরা যে অশ্লীল ছিল ইহার এক জলজ্যান্ত প্রমাণ হলো মধ্যপ্রদেশের 'খাজুরাহ মন্দির'।




 আজও যে মন্দির কে রেখে দেওয়া হয়েছে নিরাপত্তায়,  যে মন্দিরের গায়ে পশুর সাথে মনুষ্যের যৌন ক্রিয়ার মূর্তি, নারী পুরুষের যৌন ক্রিয়া, নারী পুরুষের যৌনাঙ্গ নিয়ে নানান অশ্লীল মূর্তি দ্বারা এই মন্দির তৈরি। পৌরাণিক রা যে কতটা অশ্লীল ছিল তার প্রমাণ পাওয়া যায় ইহার দ্বারা , অনেক পৌরাণিক হিন্দু ভাই এই মন্দিরের মূর্তির বিষয়ে ত্যানা পেঁচানোর জন্য বলে থাকেন যে 'এগুলো হলো শিল্প কলা, আর যৌন ক্রিয়া কি খারাপ নাকি! আমাদের পৌরানিকরা আমাদের যৌন বিষয়ে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য এমন মূর্তি তৈরি করে গেছে এগুলোতে খারাপের কিছু নেই' । আমি এই সমস্ত ভাইদের বলতে চাই যে পশুর সাথে যৌনক্রিয়া শিল্প কলা নাকি ? এই সমস্ত মূর্তি যখন আপনাদের কাছে শিল্প কলা মনে হয় খারাপের কিছু নয় তাহলে একটা কাজ করুন খাজুরাহ মন্দিরের ওই সমস্ত ছবি আপনাদের বাড়ির প্রথম দরজার সামনে টাঙ্গিয়ে রাখুন কারণ শিল্প কলা যা আপনাদের গর্ব!







গাছের তো জীবাত্মা আছে তবুও আমরা তাকে কেন ভোজন করি ? আসুন জানি এই বিষয়ে

গাছের তো জীবাত্মা আছে তবুও আমরা তাকে কেন ভোজন করি ? আসুন জানি এই বিষয়ে



মুসলিম, শৈব, খ্রিস্টান, নাস্তিক আদি মাংসাশী প্রাণীরা শাকাহারিদের বিরুদ্ধে এই কথন ব্যবহার করে থাকে যে "গাছেরও তো আত্মা, প্রাণ আছে তবুও কেন এগুলোকে হত্যা করে খাওয়া হবে গাছেরও তো দুঃখ কষ্ট হয়"। ওদের কথার তাৎপর্য এই দাঁড়ায় যে গরু, ছাগল আদিকে হত্যা করলে যেমন দুঃখ কষ্ট হয় ঠিক তেমনি গাছেরও হয় তাই গরু, ছাগল, উট, মুরগি আদিকে হত্যা করে খাওয়া আর গাছ কে হত্যা করে খাওয়া একই।

গাছের যে প্রাণ, আত্মা আছে ইহা আধুনিকে সর্বপ্রথম তুলে ধরেন আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু, কিন্তু  আমাদের শাস্ত্রতে এই বিষয়টি কোটি কোটি বছর আগের থেকেই বর্ণিত ছিল, তা লিখে গেছেন মহর্ষি মনু মহারাজ, মনুস্মৃতি ১২/৯ তে লিখা আছে যে মনুষ্য যখন চুরি, পরস্ত্রীগমন আদি নানান পাপ আচরণ করে, তখন তার বৃক্ষ আদি স্থাবর জন্ম প্রাপ্ত হয়।

 আমাদের আর্য সমাজের এক মহান বিদ্বান আচার্য় অগ্নিব্রত নৈষ্টিক জী একটি গ্রন্থ লিখেছেন যার নাম "মাংসাহার" এই গ্রন্থে তিনি শাস্ত্রীয় প্রমাণ এবং নানান বৈজ্ঞানিক কথন - যুক্তি তুলে ধরেছেন প্রমাণ হিসেবে মাংস আহারের বিরুদ্ধে এবং শাক আহারের স্বপক্ষে। তিনি লিখেছেন যে "বৃক্ষের অবশ্যই জীবাত্মা আছে কিন্তু বৃক্ষ মহাসুষুপ্তি( মহান গভীর নিন্দ্রা) অবস্থায় থাকে, ইহার কারণে তার সুখ-দুঃখ অনুভব হয়না, বৈজ্ঞানিক জগদীশ চন্দ্র বসুর প্রয়োগের ফল অনুযায়ী এরূপ বলা যায় যে বৃক্ষকে কাঁটার ফলে উহাতে এক প্রকারের ক্রিয়া হয়, কিন্তু আমাদের মতো সুখ দুঃখের অনুভব হয় না।" গ্রন্থঃ মাংসাহার, পৃষ্ঠা ১৯ । উক্ত বিচার দ্বারা বলা যায় যে ছাগল, গরু আদিকে হত্যা করে খাওয়া আর গাছকে হত্যা করে খাওয়া দুইয়ের বিশাল পার্থক্য। সবচেয়ে জ্ঞানী জীব মনুষ্যের আহারের জন্যই পরমাত্মা গাছ কে অন্যান্য জীব কে ভিন্ন প্রকারের বানিয়েছে।

যোগদর্শন, সমাধিপাদের ২৭ সূত্রের ব্যাখ্যা মহর্ষি ব্যাসদেব কৃত

যোগদর্শন, সমাধিপাদের ২৭ সূত্রের ব্যাখ্যা মহর্ষি ব্যাসদেব কৃত






সূত্রঃ তস্য বাচকঃ প্রণবঃ  য়োগ দর্শন/ সমাধিপাদ / সূত্র ২৭

সূত্রার্থঃ ওই ঈশ্বরের বোধক= নাম হলো ওঁ ।

ভাষ্যঃ 'প্রণব' এর বাচ্য হলো ঈশ্বর । প্রণব এবং ঈশ্বরের বাচ্য-বাচক সম্বন্ধ সঙ্কেতকৃত অথবা প্রদীপ এবং তার প্রকাশের সমান অবস্থিত। এই বাচ্য ঈশ্বরের বাচক প্রণবের সাথে সম্বন্ধ প্রথম থেকেই বিদ্যমান। এই সঙ্কেত ঈশ্বরের সাথে বিদ্যমান সম্বন্ধকে কথন করে। যেরূপ পিতা-পুত্রের সম্বন্ধ প্রথম থেকেই বিদ্যমান সঙ্কেত দ্বারা কথন করা হয় যে ইনি হলেন ওনার পিতা, আর ইনি হলেন ওনার পুত্র। ঠিক এই প্রকার ঈশ্বরের দ্বারা অন্য সর্গেও বাচ্যবাচকত্বের শক্তির অপেক্ষায় সঙ্কেত
করা হয়। সদৃশ ব্যবহার পরম্পরার প্রবাহরূপে নিত্য হওয়ার ফলে শব্দ তথা অর্থের বাচ্যবাচক সম্বন্ধ নিত্য, এরূপ আগম (বেদ শাস্ত্র) কে মান্যকারী বিদ্বানগণ কথন করেন।।

ভাষ্যকার মহর্ষি ব্যাসদেব 

নানান উপনিষদ ভাষ্য PDF ডাউনলোড করুন

উপনিষদ ভাষ্য PDF সংগ্রহ করুন 






  একাদশ উপনিষদ ভাষ্যকার সত‍্যব্রত সিদ্ধান্তলংকার 
  হিন্দি
  डाउनलोड एकादश उपनिषद PDF

যোগী অরবিন্দ ঘোষের উপনিষদ ভাষ্য 
ইংরেজি  
DOWNLOAD UPANISHAD PDF

ডাউনলোড করুন নানান বেদ ভাষ্যকারের বেদ ভাষ্য PDF






ডাউনলোড করুন নানান বেদ ভাষ্যকারের বেদ ভাষ্য PDF

                               ঋগ্বেদ ভাষ্যঃ 

 ভাষ্যকার মহর্ষি দয়ানন্দ ও আর্যমুনি ও ব্রহ্মমুনি 
         डाउनलोड ऋग्वेद प्रथम मण्डल PDF (महर्षि दयानंद भाष्य)
         डाउनलोड ऋग्वेद द्वितीय मण्डल PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद तृतीय मण्डल PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद चतुर्थ मण्डल PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद पंचम मण्डल PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद षष्ठ मण्डल PDF 
         डाउनलोड ऋग्वेद सप्तम मण्डल PDF ( १-६० सूः समाप्त) 
       डाउनलोड ऋग्वेद ७ मंडल PDF (६१-१०४ सुः आर्यमुनी भाः)
       ८ मंडल नहीं है ❌❌❌❌
       डाउनलोड ऋग्वेद ९ मंडल PDF
       डाउनलोड ऋग्वेद १० मंडल (१ भाग) PDF (व्रह्ममुनि भाष्य)

ভাষ্যকার পণ্ডিত হরিশরণ সিদ্ধান্তলঙ্কার 
হিন্দিতে ঋগ্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
             डाउनलोड ऋग्वेद भाग १ PDF
             डाउनलोड ऋग्वेद भाग २ PDF
             डाउनलोड ऋग्वेद भाग ३ PDF
             डाउनलोड ऋग्वेद भाग ४ PDF
             डाउनलोड ऋग्वेद भाग ५ PDF
             डाउनलोड ऋग्वेद भाग ६ PDF
             डाउनलोड ऋग्वेद भाग ७ PDF

ভাষ্যকার পণ্ডিত জয়দেব শর্মা 
হিন্দিতে ঋগ্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
         डाउनलोड ऋग्वेद भाग १ PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद भाग २ PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद भाग ३ PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद भाग ४ PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद भाग ५ PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद भाग ६ PDF
         डाउनलोड ऋग्वेद भाग ७ PDF

ভাষ্যকার ধর্মদেব বিদ‍্যামর্তণ্ডঃ
ইংরেজিতে ঋগ্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
      Download Rigved part 1 PDF
      Download rigved part 2 PDF
      Download rigved part 3 PDF
      Download rigved part 4 PDF
      Download rigved part 5 PDF



                           
 য়জুর্বেদ ভাষ্যঃ 
                            
 ভাষ্যকার মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী 
 হিন্দিতে য়জুর্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
          डाउनलोड यजुर्वेद(अखंड) PDF

ভাষ্যকার পণ্ডিত হরিশরণ সিদ্ধান্তলঙ্কার 
হিন্দিতে য়জুর্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
           डाउनलोड यजुर्वेद भाग १ PDF
           डाउनलोड यजुर्वेद भाग २ PDF

ভাষ্যকার তুলসী রাম শর্মা 
ইংরেজিতে য়জুর্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
      DOWNLOAD YAJURVED PDF       
                      
ভাষ্যকার দেবী চাঁদ M.A
ইংরেজিতে য়জুর্বেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য     
      DOWNLOAD YAJURVED PDF
           


                    সামবেদ ভাষ্যঃ 

ভাষ্যকার তুলসী রাম শর্মা
ইংরেজিতে সামবেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
DOWNLOAD SAMVED PDF

ভাষ্যকার পণ্ডিত হরিশরণ সিদ্ধান্তলঙ্কার 
হিন্দিতে সামবেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
डाउनलोड सामवेद प्रथम भाग PDF
डाउनलोड सामवेद द्वितीय भाग PDF  


       

                   অথর্ববেদ ভাষ্য

ভাষ্যকার পণ্ডিত হরিশরণ সিদ্ধান্তলঙ্কার 
 হিন্দিতে অথর্ববেদ সম্পূর্ণ ভাষ্য
          डाउनलोड अथर्ववेद भाग १ PDF
          डाउनलोड अथर्ववेद भाग २ PDF
          डाउनलोड अथर्ववेद भाग ३ PDF