google01b5732cb2ec8f39 গীতা শাস্ত্র বিরোধী বিবেকানন্দের কথন ~ আর্যবীর आर्यवीर aryaveer

Recent News

গীতা শাস্ত্র বিরোধী বিবেকানন্দের কথন



বিবেকানন্দের সম্পর্কে অজানা কিছু সত্য







বিবেকানন্দের জ্ঞান সম্পর্কে প্রশংসা করতে করতে তো হিন্দু ভাইরা মুখে ফ্যানা তুলে ফেলে! বিবেকানন্দের বিরুদ্ধে কিছু বললেই মুসলিম বলে উপাধি দেওয়া হয়, কারণ আমাদের হিন্দু ভাইদের বিশ্বাস যে বিবেকানন্দ মহাজ্ঞানী ছিল এবং বিবেকানন্দ সনাতন ধর্মকে বিশ্বে ছড়িয়ে দিয়েছে। তা আসুন একটু দেখে নেওয়া যাক যে বিবেকানন্দের কতটা জ্ঞান ছিল বৈদিক শাস্ত্র গীতা সম্পর্কে, ১৮৯৮ সালে বেলুড় মঠে বিবেকানন্দ এবং তার এক শিষ্য ধর্মীয় আলোচনা করেন, তো আসুন দেখি তাদের সেই একটু কথোপকথন____


"শিষ্য :- স্বামীজী মাছ-মাংস খাওয়া উচিত এবং 
আবশ্যক কি ? 

এই প্রশ্নের উত্তরে বিবেকানন্দ বললেন___

বিবেকানন্দ :- খুব খাবি বাবা! তাতে যা পাপ হবে, তা সব আমার।" 

 গ্রন্থ:- বিবেকানন্দ বাণী ও রচনা খণ্ড- ৯

বিবেকানন্দ বলছে যে -খুব খাবি, কিন্তু যা পাপ হবে তা আমার অর্থাৎ যে পাপ হবে তা বিবেকানন্দ গ্রহণ করবে। শোনা যায় যে বিবেকানন্দ নাকি সব সময় গীতা নিয়ে ঘুরতো এবং গীতা পাঠ করতো। কিন্তু আমি বিবেকানন্দের এই জ্ঞান দেখে বলতে পারি যে বিবেকানন্দ যদি গীতাকে কোনোদিন ঠিক করে পড়তো তাহলে এই ধরণের কথা শাস্ত্র বিরোধী কথন কখনোই বলতো না, কারণ গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলছেন যে "ন আদত্তে কস্যচিত্ পাপম্ ন চ এব সুকৃতম্ বিভুঃ" গীতা ৫/১৫= অর্থাৎ পরমাত্মা কারোর পাপকে গ্রহণ করেনা আর না কারোর পূণ্যকে গ্রহণ করে।  সর্বশক্তিমান পরমাত্মাও স্বয়ং কারোর পাপ গ্রহণ করেনা কিন্তু দেখুন আমাদের বিবেকানন্দ কি সুন্দর ভাবে বলে দিলেন যে 'যা পাপ হবে তা আমার'।বিবেকানন্দের উক্ত কথনের তাৎপর্য এই যে সে অন্যের পাপকে গ্রহণ করার ক্ষমতা রাখে, আমাদের হিন্দু ভাইরা বিবেকানন্দের সম্পর্কে যতটা জানে তার থেকে বেশির ভাগ মিথ্যাচার করেই বিবেকানন্দকে শ্রেষ্ঠ বানাতে চায়, কিন্তু এগুলো করার আগে এইটা ভাবা উচিত যে মিথ্যার পরাজয় নিশ্চিত।


নমস্তে 🙏





2 comments:

  1. মূর্খতার কোনো সীমা হয় না। এটাই তার প্রমাণ। যে স্বামী বিবেকানন্দ সমগ্র বিশ্বে ভারতের নাম উজ্জ্বল করেছেন। তাঁর নামকে, তার খ্যাতিকে ভারতীয়রাই ধ্বংস করছে।

    মনে রেখো, কারো অপমান করে বা অপবাদ প্রচার করে কেউ কখনো বড় হয় না। কারণ, গুয়ের ট্যাংকিতে গুয়ের গন্ধই পাওয়া যায়। পোলাও বা ফুলের গন্ধ পাওয়া যায় না। তা ছাড়া সেখানে ভ্রমরও ঘোরে না।

    এভাবেই যদি তুমি আনন্দ উপভোগ করে থাকো করো। কিছুই বলার নেই। তবে তোমার এই নির্বুদ্ধিতার জন্য জেন সনাতন ধর্মের কোনো হানি না হয়। ��

    ReplyDelete
    Replies
    1. আপনি এই ভাবেই আপনার মূর্খতার পরিচয় দিলেন, উক্ত পোষ্ট অনুযায়ী বিবেকানন্দ একজন গীতা জ্ঞান অজ্ঞ এবং মাংসাশী প্রাণী ছিলেন তার প্রমাণ হয়। আপনার বিবেকানন্দের বিদেশে গিয়ে কি ভাষণ দিয়েছিল তা কিছু কি জানার চেষ্টা করেছেন ? এই হলো আপনাদের অজ্ঞতা । আপনারা বিবেকানন্দ কে তেমন অন্ধের মতো মানেন, যেমনটা মোল্লারা মুহাম্মদ কে মানেন। আপনার বিবেকানন্দ বিদেশে গিয়ে প্রচার করেছিল আমাদের বেদের মধ্যে গরু খাওয়া আছে, আমাদের ব্রাহ্মণরা গরু খেতো। আপনার বিবেকানন্দ বিদেশে গিয়ে প্রচার করেছে যীশু হলো সাকার ঈশ্বর এবং যীশুর উপাসনা করা উচিত, বিবেকভন্ড আরও বলেছে যে মুহাম্মদ হলো অবতার, এবং মুহাম্মদ হলো আচার্য। বিদেশে গিয়ে জনপ্রিয়তা পাওয়ার মূল কারণ ছিল এইগুলো। এই পেজ থেকেই সমস্ত ভণ্ডামি পেয়ে যাবেন বিবেকানন্দের ।

      Delete