আমি অনেক আর্য সমাজের মধ্যেই আবাল দেখছি যারা বিগ ব্যাং থিওরি সাথে বেদে থাকা থিওরির মিল খুঁজে পায়। এমন করে কোন লাভটি পাই এরা ? যারা এমন পাগলামিটি করে তাদের কি আদৌ সংস্কৃত ভাষা সম্পর্কে কোনো যোগ্যতা আছে ? বেদের ৬টি অঙ্গ সম্পর্কে যোগ্যতা কতটা ? বেদের ব্যাখ্যা শাস্ত্র হলো ব্রাহ্মণ, এরা জীবনেও ব্রাহ্মণ শাস্ত্র কি পড়ার ক্ষমতা রেখেছে ? বেদানুকূল ৬টি দর্শনের প্রতিটি সূত্রে কিরূপ কথন আছে তা নিয়ে কখনোই কি চর্চা করেছে ? এগুলো সম্পর্কে কিছুই না জানা সত্ত্বেও এরা আধুনিক বিজ্ঞানের তৈরি বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে বেদের সৃষ্টি বিজ্ঞানের মিল খুঁজতে যায় কোন মূর্খতায় ? মোল্লারা এমনটা করে যে আধুনিক বিজ্ঞান যা কিছু আবিষ্কার করবে তারপর এরা বলে উঠবে যে ১৪০০ বছর আগের থেকেই এই কথাটি কুরআনে লিখাই ছিল। এইটা হাস্যকর ছাড়া অন্য কিছুই নয়, ঠিক এমনই করছে আমাদের আর্য সমাজের কিছু ব্যক্তি! আমাদের আর্যদের একটি পরিষ্কার বিষয় বলে দেই যে বিগ ব্যাং থিওরি বর্তমানে শত শত প্রশ্নের সামনে পড়েছে, ২০০৪ সালে ভারতের বিজ্ঞানী আভাস মিত্র প্রথম এই বিগ ব্যাং থিওরিকে খণ্ডন করেছে, এখন তো অনেকে বিজ্ঞানীই এই তত্ত্ব কে মিথ্যা কল্পনা ছাড়া অন্য কিছুই মানছে না। আমাদের আর্য সমাজের বর্তমানের সবচেয়ে বড়ো বিদ্বান আমার মতে আচার্য অগ্নিব্রত নৈষ্টিক জী। তিনি ঋগ্বেদের ব্যাখ্যা শাস্ত্র ঐতরেয় ব্রাহ্মণের ভাষ্য করেছেন যার নাম দেওয়া হয়েছে "বেদ বিজ্ঞান আলোক"। এই গ্রন্থে যে সমস্ত পদার্থ বিজ্ঞানের কথন করা হয়েছে সেখানে আজও আধুনিক বিজ্ঞান পৌঁছাতেই পারেনি, নৈষ্টিক জী আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক ভ্রান্তিকে খণ্ডন করেছেন এবং আমাদের শাস্ত্রে থাকা সৃষ্টি বিজ্ঞানটিও তুলে ধরেছেন, তিনি এটাও বলেছেন বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে আমাদের বৈদিক সৃষ্টি বিদ্যার কোনো মিল নেই। নৈষ্টিক জীর ইউটিউব চ্যালেন vaidic physics 👇👇
Home »
» বৈদিক সৃষ্টি বিজ্ঞানের সাথে মিথ্যা বিগ ব্যাং তত্ত্বের কোনো মিল নেই
বৈদিক সৃষ্টি বিজ্ঞানের সাথে মিথ্যা বিগ ব্যাং তত্ত্বের কোনো মিল নেই
বৈদিক সৃষ্টি বিজ্ঞানের সাথে বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাদৃশ্য যারা খুঁজে পায় সেই সমস্ত কথিত আর্যের জন্য
আমি অনেক আর্য সমাজের মধ্যেই আবাল দেখছি যারা বিগ ব্যাং থিওরি সাথে বেদে থাকা থিওরির মিল খুঁজে পায়। এমন করে কোন লাভটি পাই এরা ? যারা এমন পাগলামিটি করে তাদের কি আদৌ সংস্কৃত ভাষা সম্পর্কে কোনো যোগ্যতা আছে ? বেদের ৬টি অঙ্গ সম্পর্কে যোগ্যতা কতটা ? বেদের ব্যাখ্যা শাস্ত্র হলো ব্রাহ্মণ, এরা জীবনেও ব্রাহ্মণ শাস্ত্র কি পড়ার ক্ষমতা রেখেছে ? বেদানুকূল ৬টি দর্শনের প্রতিটি সূত্রে কিরূপ কথন আছে তা নিয়ে কখনোই কি চর্চা করেছে ? এগুলো সম্পর্কে কিছুই না জানা সত্ত্বেও এরা আধুনিক বিজ্ঞানের তৈরি বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে বেদের সৃষ্টি বিজ্ঞানের মিল খুঁজতে যায় কোন মূর্খতায় ? মোল্লারা এমনটা করে যে আধুনিক বিজ্ঞান যা কিছু আবিষ্কার করবে তারপর এরা বলে উঠবে যে ১৪০০ বছর আগের থেকেই এই কথাটি কুরআনে লিখাই ছিল। এইটা হাস্যকর ছাড়া অন্য কিছুই নয়, ঠিক এমনই করছে আমাদের আর্য সমাজের কিছু ব্যক্তি! আমাদের আর্যদের একটি পরিষ্কার বিষয় বলে দেই যে বিগ ব্যাং থিওরি বর্তমানে শত শত প্রশ্নের সামনে পড়েছে, ২০০৪ সালে ভারতের বিজ্ঞানী আভাস মিত্র প্রথম এই বিগ ব্যাং থিওরিকে খণ্ডন করেছে, এখন তো অনেকে বিজ্ঞানীই এই তত্ত্ব কে মিথ্যা কল্পনা ছাড়া অন্য কিছুই মানছে না। আমাদের আর্য সমাজের বর্তমানের সবচেয়ে বড়ো বিদ্বান আমার মতে আচার্য অগ্নিব্রত নৈষ্টিক জী। তিনি ঋগ্বেদের ব্যাখ্যা শাস্ত্র ঐতরেয় ব্রাহ্মণের ভাষ্য করেছেন যার নাম দেওয়া হয়েছে "বেদ বিজ্ঞান আলোক"। এই গ্রন্থে যে সমস্ত পদার্থ বিজ্ঞানের কথন করা হয়েছে সেখানে আজও আধুনিক বিজ্ঞান পৌঁছাতেই পারেনি, নৈষ্টিক জী আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক ভ্রান্তিকে খণ্ডন করেছেন এবং আমাদের শাস্ত্রে থাকা সৃষ্টি বিজ্ঞানটিও তুলে ধরেছেন, তিনি এটাও বলেছেন বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে আমাদের বৈদিক সৃষ্টি বিদ্যার কোনো মিল নেই। নৈষ্টিক জীর ইউটিউব চ্যালেন vaidic physics 👇👇
আমি অনেক আর্য সমাজের মধ্যেই আবাল দেখছি যারা বিগ ব্যাং থিওরি সাথে বেদে থাকা থিওরির মিল খুঁজে পায়। এমন করে কোন লাভটি পাই এরা ? যারা এমন পাগলামিটি করে তাদের কি আদৌ সংস্কৃত ভাষা সম্পর্কে কোনো যোগ্যতা আছে ? বেদের ৬টি অঙ্গ সম্পর্কে যোগ্যতা কতটা ? বেদের ব্যাখ্যা শাস্ত্র হলো ব্রাহ্মণ, এরা জীবনেও ব্রাহ্মণ শাস্ত্র কি পড়ার ক্ষমতা রেখেছে ? বেদানুকূল ৬টি দর্শনের প্রতিটি সূত্রে কিরূপ কথন আছে তা নিয়ে কখনোই কি চর্চা করেছে ? এগুলো সম্পর্কে কিছুই না জানা সত্ত্বেও এরা আধুনিক বিজ্ঞানের তৈরি বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে বেদের সৃষ্টি বিজ্ঞানের মিল খুঁজতে যায় কোন মূর্খতায় ? মোল্লারা এমনটা করে যে আধুনিক বিজ্ঞান যা কিছু আবিষ্কার করবে তারপর এরা বলে উঠবে যে ১৪০০ বছর আগের থেকেই এই কথাটি কুরআনে লিখাই ছিল। এইটা হাস্যকর ছাড়া অন্য কিছুই নয়, ঠিক এমনই করছে আমাদের আর্য সমাজের কিছু ব্যক্তি! আমাদের আর্যদের একটি পরিষ্কার বিষয় বলে দেই যে বিগ ব্যাং থিওরি বর্তমানে শত শত প্রশ্নের সামনে পড়েছে, ২০০৪ সালে ভারতের বিজ্ঞানী আভাস মিত্র প্রথম এই বিগ ব্যাং থিওরিকে খণ্ডন করেছে, এখন তো অনেকে বিজ্ঞানীই এই তত্ত্ব কে মিথ্যা কল্পনা ছাড়া অন্য কিছুই মানছে না। আমাদের আর্য সমাজের বর্তমানের সবচেয়ে বড়ো বিদ্বান আমার মতে আচার্য অগ্নিব্রত নৈষ্টিক জী। তিনি ঋগ্বেদের ব্যাখ্যা শাস্ত্র ঐতরেয় ব্রাহ্মণের ভাষ্য করেছেন যার নাম দেওয়া হয়েছে "বেদ বিজ্ঞান আলোক"। এই গ্রন্থে যে সমস্ত পদার্থ বিজ্ঞানের কথন করা হয়েছে সেখানে আজও আধুনিক বিজ্ঞান পৌঁছাতেই পারেনি, নৈষ্টিক জী আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক ভ্রান্তিকে খণ্ডন করেছেন এবং আমাদের শাস্ত্রে থাকা সৃষ্টি বিজ্ঞানটিও তুলে ধরেছেন, তিনি এটাও বলেছেন বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে আমাদের বৈদিক সৃষ্টি বিদ্যার কোনো মিল নেই। নৈষ্টিক জীর ইউটিউব চ্যালেন vaidic physics 👇👇
এখানে আপনারা বৈদিক সৃষ্টি বিজ্ঞান সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন, নৈষ্টিক জী "বেদ বিজ্ঞান আলোক" থেকে প্রায় 75 টি ক্লাস নিয়েছে, আরও নানান বিষয়ে চর্চা করেছেন। নৈষ্টিক জী এই সমস্ত ক্লাস নেওয়া ফলে এবং আধুনিক বিজ্ঞানের নানান বিষয়কে খণ্ডন করার ফলে তাকে দেশ বিদেশ থেকে নানান প্রকারের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। নৈষ্টিক এখন নিরুক্ত এর ভাষ্য করছেন, তিনি বলেছেন নিরুক্ত ভাষ্য হওয়ার পর আর কোনো বেদ বিরোধীরা বেদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলার ক্ষমতা রাখবে না, ঐতরেয় ব্রাহ্মণে যা বিজ্ঞান আছে তার থেকে বেশি বিজ্ঞান আছে মহর্ষি য়াস্ক এর নিরুক্তের মধ্যে। তাই আমি আমাদের ওই আর্যদের বলছি যারা আধুনিক বিজ্ঞানের তৈরি যে কোনো বিষয়কে বেদে আছে বলে চালিয়ে দেয়, বলছি তোমরা বা আমরা কিন্তু আমাদের আর্য সমাজের বিদ্বানের ব্যাখ্যা করা গ্রন্থ পড়ি, ডাইরেক্ট বৈদিক শাস্ত্র পড়ার কোনো যোগ্যতা আমাদের নাই! তাই আমাদের দেখা উচিত আমাদের আর্য বিদ্বানরা যুক্তি তর্কশীল এবং শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা দিয়ে উক্ত বিষয়ে কি বলছে, আধুনিক বিজ্ঞান কি করছে তার সাথে বেদের মিল খোঁজানোর বিষয় বন্ধ করুন, নয়তো সমাজের কাছে নিজেরা হাস্যকর হয়ে উঠবেন!
নমস্তে
This comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDelete