google01b5732cb2ec8f39 June 2020 ~ আর্যবীর आर्यवीर aryaveer

Recent News

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

বৈদিক সৃষ্টি বিজ্ঞানের সাথে মিথ্যা বিগ ব্যাং তত্ত্বের কোনো মিল নেই

বৈদিক সৃষ্টি বিজ্ঞানের সাথে বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাদৃশ্য যারা খুঁজে পায় সেই সমস্ত কথিত আর্যের জন্য 


আমি অনেক আর্য সমাজের মধ্যেই আবাল দেখছি যারা বিগ ব্যাং থিওরি সাথে বেদে থাকা থিওরির মিল খুঁজে পায়। এমন করে কোন লাভটি পাই এরা ? যারা এমন পাগলামিটি করে তাদের কি আদৌ সংস্কৃত ভাষা সম্পর্কে কোনো যোগ্যতা আছে ? বেদের ৬টি অঙ্গ সম্পর্কে যোগ্যতা কতটা ? বেদের ব্যাখ্যা শাস্ত্র হলো ব্রাহ্মণ, এরা জীবনেও ব্রাহ্মণ শাস্ত্র কি পড়ার ক্ষমতা রেখেছে ? বেদানুকূল ৬টি দর্শনের প্রতিটি সূত্রে কিরূপ কথন আছে তা নিয়ে কখনোই কি চর্চা করেছে ? এগুলো সম্পর্কে কিছুই না জানা সত্ত্বেও এরা আধুনিক বিজ্ঞানের তৈরি বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে বেদের সৃষ্টি বিজ্ঞানের মিল খুঁজতে যায় কোন মূর্খতায় ? মোল্লারা এমনটা করে যে আধুনিক বিজ্ঞান যা কিছু আবিষ্কার করবে তারপর এরা বলে উঠবে যে ১৪০০ বছর আগের থেকেই এই কথাটি কুরআনে লিখাই ছিল। এইটা হাস্যকর ছাড়া অন্য কিছুই নয়, ঠিক এমনই করছে আমাদের আর্য সমাজের কিছু ব্যক্তি! আমাদের আর্যদের একটি পরিষ্কার বিষয় বলে দেই যে বিগ ব্যাং থিওরি বর্তমানে শত শত প্রশ্নের সামনে পড়েছে, ২০০৪ সালে ভারতের  বিজ্ঞানী আভাস মিত্র প্রথম এই বিগ ব্যাং থিওরিকে খণ্ডন করেছে, এখন তো অনেকে বিজ্ঞানীই এই তত্ত্ব কে মিথ্যা কল্পনা ছাড়া অন্য কিছুই মানছে না। আমাদের আর্য সমাজের বর্তমানের সবচেয়ে বড়ো বিদ্বান আমার মতে আচার্য অগ্নিব্রত নৈষ্টিক জী। তিনি ঋগ্বেদের ব্যাখ্যা শাস্ত্র ঐতরেয় ব্রাহ্মণের ভাষ্য করেছেন যার নাম দেওয়া হয়েছে "বেদ বিজ্ঞান আলোক"। এই গ্রন্থে যে সমস্ত পদার্থ বিজ্ঞানের কথন করা হয়েছে সেখানে আজও আধুনিক বিজ্ঞান পৌঁছাতেই পারেনি, নৈষ্টিক জী আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক ভ্রান্তিকে খণ্ডন করেছেন এবং আমাদের শাস্ত্রে থাকা সৃষ্টি বিজ্ঞানটিও তুলে ধরেছেন, তিনি এটাও বলেছেন বিগ ব্যাং তত্ত্বের সাথে আমাদের বৈদিক সৃষ্টি বিদ্যার কোনো মিল নেই। নৈষ্টিক জীর ইউটিউব চ্যালেন vaidic physics 👇👇


এখানে আপনারা বৈদিক সৃষ্টি বিজ্ঞান সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন, নৈষ্টিক জী "বেদ বিজ্ঞান আলোক" থেকে প্রায় 75 টি ক্লাস নিয়েছে, আরও নানান বিষয়ে চর্চা করেছেন। নৈষ্টিক জী এই সমস্ত ক্লাস নেওয়া ফলে এবং আধুনিক বিজ্ঞানের নানান বিষয়কে খণ্ডন করার ফলে তাকে দেশ বিদেশ থেকে নানান প্রকারের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। নৈষ্টিক এখন নিরুক্ত এর ভাষ্য করছেন, তিনি বলেছেন নিরুক্ত ভাষ্য হওয়ার পর আর কোনো বেদ বিরোধীরা বেদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলার ক্ষমতা রাখবে না, ঐতরেয় ব্রাহ্মণে যা বিজ্ঞান আছে তার থেকে বেশি বিজ্ঞান আছে মহর্ষি য়াস্ক এর নিরুক্তের মধ্যে। তাই আমি আমাদের ওই আর্যদের বলছি যারা আধুনিক বিজ্ঞানের তৈরি যে কোনো বিষয়কে বেদে আছে বলে চালিয়ে দেয়, বলছি তোমরা বা আমরা কিন্তু আমাদের আর্য সমাজের বিদ্বানের ব্যাখ্যা করা গ্রন্থ পড়ি, ডাইরেক্ট বৈদিক শাস্ত্র পড়ার কোনো যোগ্যতা আমাদের নাই! তাই আমাদের দেখা উচিত আমাদের আর্য বিদ্বানরা যুক্তি তর্কশীল এবং শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা দিয়ে উক্ত বিষয়ে কি বলছে, আধুনিক বিজ্ঞান কি করছে তার সাথে বেদের মিল খোঁজানোর বিষয় বন্ধ করুন, নয়তো সমাজের কাছে নিজেরা হাস্যকর হয়ে উঠবেন! 

নমস্তে

যোগীরাজ মহাদেবের সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য এবং তার বাণী

যোগীরাজ মহাদেবের সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য এবং তার বাণী


আমরা জানি যে পরমাত্মার এক গৌণ নাম হলো মহাদেব কিন্তু মহাদেব নামের একটি মহাপুরুষও ছিলেন, যার স্ত্রীর নাম ছিল উমা দেবী, যোগীরাজ মহাদেব হিমালয়ে বসবাস করতেন, যিনি একজন মহান বৈজ্ঞানিক ছিলেন, এই বিষয়টি একটু পরিষ্কার করিয়ে দেই যে সমস্ত ঋষি, মহর্ষিরা কিন্তু যোগী আর যিনি যোগী তিনি সবর্দা পরমাত্মার সাথে যুক্ত হতে পারেন এবং যে কোনো সময় পদার্থ বিদ্যা বা আধ্যাত্মিক বিদ্যা সম্পর্কে সমস্ত তত্ত্ব জানতে সক্ষম হন। কাজেই মহাদেব কে বৈজ্ঞানিক বলা যথাযথ কারণ তিনি একজন মহাযোগী ছিলেন, মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী পুনাতে প্রবচন দিয়েছিলেন, সেখানে মহর্ষি দয়ানন্দ যোগীরাজ মহাদেব বা শিবের বিষয়ে আলোচনা করেছেন, কয়েকদিনের মধ্যেই মহর্ষি দয়ানন্দ জীর "পুনা প্রবচন" গ্রন্থ টি pdf রূপে দেবো, সকলে পড়বেন অবশ্যই, বহু শাস্ত্রীয় জ্ঞান এবং বহু ইতিহাস আলোচনা করেছিলেন মহর্ষি দয়ানন্দ জী পুনা শহরের প্রবচনে। যোগীরাজ মহাদেবের বিষয়ে আলোচনা কিছু পাওয়া যায় মহাভারতের মধ্যে পিতামহ ভীষ্ম কুরুক্ষেত্রে মৃত্যু শয্যায় মহাদেবের বহু বাণী প্রকাশ করেছিলেন। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় এই যে  মহা বৈজ্ঞানিক যোগীরাজ শিব কে মাল পুরাণ কাহিনীতে মহা লুচ্চা, কামী বানিয়েছে আর এই পুরাণ গুলোকে মেনে চলে আমাদের হিন্দু সমাজ। আমি পূর্বেও বলেছি আবারও বলছি যে আমাদের মহাপুরুষদের চরিত্র কে কুলষিত করার জন্য  কেউ বা কারা যদি পরিকল্পনা নিয়ে থাকে তাহলে তারা হলো 18+ পর্ণ পুরাণের মহাভণ্ড লেখক গণ। দেখুন পুরাণে যোগী শিব কে নিয়ে কিরূপ অশ্লীল কাহিনী বানিয়েছে____


দারু বনে ঋষিদের সৃষ্টির সাথে যৌন ক্রীড়ার জন্য ঋষিদের অভিশাপে শিবের লিঙ্গ বা গোপনাঙ্গ কেটে পড়ার কাহিনী। শিব পুরাণের এই কাহিনী হতেই শিব লিঙ্গ পূজা শুরু হয়েছে
👇


শিবের গোপনাঙ্গ দিয়ে শুক্রাচার্যের জন্মের কাহিনী 👇👇


ভবিষ্য পুরাণে আর এক কাহিনী আছে যে অত্ৰী মুনির স্ত্রী অনসুয়াকে ধর্ষণের চেষ্টা করার জন্য, তার অভিশাপে  শিবের গোপনাঙ্গ বা লিঙ্গ পূজার কাহিনী
👇👇



যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণের মতো আপ্ত পুরুষ কে ভাগবত পুরাণ, ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ, বিষ্ণু পুরাণ আদিতে মহা লুচ্চা বানিয়েছে, ঋষি ব্রহ্মা কে লুচ্চা বানিয়েছে। এই সমস্ত অশ্লীল পুরাণ কে আজও মেনে চলা হচ্ছে হিন্দু সমাজে ধর্ম গ্রন্থ হিসেবে, তাতে কারোর কোনো মাথা ব্যাথা নেই কিন্তু আমরা যদি পুরাণের অশ্লীলতার বিরুদ্ধে কথা বলি তাহলে আমরা(আর্য) খারাপ, আর আমরাই নাকি সনাতন ধর্মকে বিনাশ করছি! লেও দেহি ঠ্যালা💥 সনাতন ধর্ম কে বিকৃত ভাবে বিনাশের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য পুরাণের ভূমিকা ১০০%, হিন্দুরা সেদিন একতা হবে যেদিন হিন্দুরা পুরাণ কে বাদ দিয়ে বেদ অনুসারে চলবে বৈদিক শাস্ত্র কে মেনে চলবে।


যোগীরাজ শিবের যে সমস্ত বাণী পিতামহ ভীষ্ম মৃত্যু শয্যায় বলেছিল তার মধ্য থেকে কিছু বাণী সম্পর্কে আজ জানুন। জানুন শিব জী কি বলেছে মোক্ষ লাভ বিষয়ে, যে কিরূপ ধার্মিক ব্যক্তিরা মোক্ষ লাভের অধিকারী হয়_______

💢যোগীরাজ শিবের বচনামৃত💢


वीतरागा विमुच्यन्ते पुरुषाः कर्मबन्धनैः।
कर्मणा मनसा वाचा ये न हिंसन्ति किंचन।। ७।।

যিনি মন, বাণী এবং ক্রিয়া দ্বারা কোনো প্রকারের হিংসা করেনা আর যাহার আসক্তি সর্বথা দূর হয়ে গেছে, সেই পুরুষ কর্মবন্ধন হতে মুক্ত হয়।।৭৷।


ये न सज्जन्ति कसि्ंमश्चित् ते न बद्ध्यन्ति कर्मभिः। प्राणातिपाताद् विरताः शीलवन्तो दयान्विताः। तुल्यद्वेष्यप्रिया दान्ता मुच्यन्ते कर्मबन्धनैः।।८।।

যিনি কোথাও আসক্ত হন না, যিনি কোনো প্রাণীকে হত্যা করেনা তথা যিনি সুশীল এবং দয়ালু, যাহার কাছে শত্রু ও প্রিয় মিত্র উভয়ই সমান, সেই জিতেন্দ্রীয় পুরুষ কর্ম হতে মুক্ত হয়।।৮।।


सर्वभूतदयावन्तो विश्वास्याः सर्वजन्तुषु।।
त्यक्तहिंसासमाचारास्ते नराः स्वार्गगामिनः।।९।।

যিনি সকল প্রাণীদের ওপর দয়াশীল, সমস্ত জীবকে বিশ্বাসের পাত্র তথা হিংসাময় আচরণকে ত্যাগ করেন, সেই মনুষ্য স্বর্গ লাভ করে।।৯।।


परस्वे निर्ममा नित्यं परदारविवर्जकाः।
धर्मलब्धान्नभोक्तारस्ते नराः स्वर्गगामिनः।।१०।।

যিনি অন্যের ধন আদিতে মমতা রাখেনা, প্রিয় স্ত্রী হতে সদা দূরে থাকে আর যিনি ধর্মানুসারে প্রাপ্ত করা অন্ন কে ভোজন করে, সেই মনুষ্য স্বর্গ লাভ করে।।১০।।
                                                                

(মহাভারত, অনুশাসন পর্ব, দানধর্ম পর্ব, অধ্যায় 144, গীতা প্রেস ভাষ্য)

বিবর্তনবাদ খণ্ডন সাধারণ জ্ঞান দ্বারা


সাধারণ জ্ঞান দ্বারা বিবর্তনবাদ খণ্ডন বিষয়ক কিছু সামান্য লিখন




1) বিবর্তনবাদ বলে যে পাখিদের ডানা পূর্বে ছিল না কিন্তু যখন পাখিরা নানান জন্তুর থেকে নিজেকে বাঁচার চেষ্টা করেছিল উড়ার চেষ্টা করেছিল তখন তাদের ডানা তৈরি হয়েছে। এই অনুযায়ী বলা যায় যে প্রথমে বনমনুষ্যও তো  জঙ্গলে জন্মেছিল তারাও তো বাঘ, সিংহ, ভাল্লুকদের কাছ থেকে নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করেছিল তো তাদের কেন পাখির মতো ডানার বিবর্তন হয়নি ? মানুষেরও তো ডানা থাকা উচিত ছিল ?

2) বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় নানান উদ্দেশ্যে সাপদের ধরা হয় এবং হত্যাও করা হয় তা সাপ কি নিজেকে রক্ষা করার চেস্টা করেনা ? আর যদি করেও থাকে তাহলে আজও কেন সাপের কোনো হাত পা তৈরি হয়নি, যাতে সাপ নিজেকে রক্ষা করতে পারে ?

2) বিশ্বের প্রায় ৯৮% মানুষ মাংস, মাছ আহার করে।  গরু, শুয়োর, ছাগল, মহিষ, ভেড়া, মাছ আদিকে হত্যা করে ভক্ষণ করে, তা আজও কেন এই সমস্ত জীবের মধ্যে  কোনো বিবর্তন হলো না যাতে তারা আমাদের থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে ? তারাও তো নিজের জীবন কে বাঁচানোর চেষ্টা করে তবুও কেন বিবর্তন হলো না ? এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর বিবর্তনবাদিদের কাছে নেই।


3) বিবর্তনবাদ বলে যে যে জিনিসের ব্যবহার করা হয়না তা লুপ্ত হয়ে যায় যেমন মনুষ্যের লেজ লুপ্ত হয়েছে।। এখানে প্রশ্ন তৈরি হয় যে বাদর তার দিয়ে কি কাজ করে ? যদি বলো যে "বাদর লাফিয়ে বেড়ায় তাই তাদের লেজ আছে"। তো মনুষ্য কি লাফিয়ে বেড়ানো বন্ধ করেছে ? বাঁদরের চেয়েও মনুষ্য বেশি কাজ করে,  তো মনুষ্যের লেজ কেন লুপ্ত হলো ?

4) বিরবর্তনবাদ বলে যে একসময় জিরাফের গলা এই কারণেই লম্বা হয়েছে যে একসময় মাটির ঘাস শুকে গিয়েছিল তখন জিরাফ গাছের পাতা খাওয়ার চেষ্টা করেছিল কাজেই তাদের গলা লম্বা হয়ে গেছে।। বিরবর্তনবাদের ছাগলামী কথনের মধ্যে অন্যতম হল এই কথন টি, এই মূর্খরা জিরাফের গলার কাহিনী কল্পনা করতে গিয়ে এইটা ভুলে যায় যে জঙ্গলে তো শুধু জিরাফ থাকেনা গরু, মহিষ, হরিণ আদি নানান জীব থাকে তারাও ঘাস খায়। তো ঘাস শুকে যাওয়ার জন্য শুধুমাত্র জিরাফের গলা লম্বা হল কেন গরু, মহিষ, হরিণ গণ্ডারের তো জিরাফের মতো গলা লম্বা হওয়া উচিত ছিল, তাহলে এদের গলা কেন লম্বা হয়নি ? আর কত বছর ধরে মাটির ঘাস শুকনো অবস্থায় ছিল ? কত বছর ধরে জিরাফের গলা লম্বা হয়েছিল ? জিরাফের গলা লম্বা না হওয়ার আগে সে কি খেয়ে বেঁচে ছিল ? উত্তর আছে ?

 লক্ষ করে দেখবে যে ছাগলও মাঝে মাঝে সামনের দুটি পা উঁচু করে গাছের পাতা খায় তা আজ পর্যন্ত ছাগলের গলা জিরাফের মতো কেন লম্বা হলো না ?


5) বর্ষাকালে নানান পতঙ্গ আগুনের দিকে ছুটে যায় আর তাদের মৃত্যু হয়। তা আজ পর্যন্ত এই পতঙ্গ সমস্ত পতঙ্গ গুলোর জ্ঞানের বিবর্তন কেন হলো না ? উত্তর আছে ?

6) বিবর্তনবাদের সবচেয়ে হাস্যকর বিষয় হলো এই যে সমস্ত জীবের বিবর্তন হলো কিন্তু মনুষ্যের কাছে এসে থেমে গেল, আর মনুষ্যের আর কোনো ভাবেও বিবর্তন হচ্ছে না, এমন কেন ?

#বিবর্তনবাদ একটি মহান মিথ্যার তত্ত্ব যা পুরোই যুক্তিহীন, বিবর্তনবাদ কে বহু বিজ্ঞানী খণ্ডন করেছে তাদের মধ্যে একজন অন্যতম হল "স্যার রিচার্ড ওয়েন" যিনি এক বিখ্যাত জীবাশ্ম বিষয়ক বিজ্ঞানী ছিলেন। ইনি বিবর্তনবাদের ঘোর বিরোধী ছিলেন, আজ আধুনিক বিজ্ঞানের মধ্যে এই মূর্খতা পূর্ণ বিবর্তনবাদ কে ছোট থেকে বড় ছাত্র ছাত্রীদের পড়ানো হয়, কিন্তু কোথাও পড়ানো হয়না যে এই বিবর্তনবাদ কে অনেক বিজ্ঞানী খণ্ডনও করেছে, এমন কেন ? অর্থাৎ বলা যায় মিথ্যার ওপরেও এখন বিজ্ঞান চলছে!এই সমস্ত নাস্তিক কথিত বিজ্ঞানীরা বুক ফুলে বলে যে ধার্মিক রা অন্ধবিশ্বাসী, যুক্তিহীন বিষয়কে বিশ্বাস করে, তা আজ বিবর্তনবাদের মতো মিথ্যা বিষয় কে মেনে চলা বিজ্ঞানী আর একটি অন্ধবিশ্বাসী কথিত ধর্মীকের পার্থক্য থাকলো কোথায় ? একই অবস্থা ।



আর্য সমাজ প্রকাশিত বাংলা শাস্ত্রীয় গ্রন্থ আদি pdf


আর্য সমাজ প্রকাশিত বাংলা শাস্ত্রীয় গ্রন্থ আদি pdf ডাউনলোড করুন 




সত্যার্থ প্রকাশ 
ডাউনলোড PDF

ঋগ্বেদাদীভাষ্য ভূমিকা 
 ডাউনলোড প্রথম খণ্ড PDF
 ডাউনলোড দ্বিতীয় খণ্ড PDF

সংস্কারবিধি
ডাউনলোড PDF


আর্যোদ্দেশ্য রত্নমালা 
ডাউনলোড PDF

ব্যবহার ভানু 
ডাউনলোড PDF

আর্য্যাভিবিনয়
ডাউনলোড PDF

অথ গোকরুণানিধিঃ  
ডাউনলোড PDF

পুনা প্রবচন

ডাউনলোড PDF


 না আছে বাইবেলে, না আছে কোরানে, জীবন পেলাম বেদের কল্যাণে
 ডাউনলোড PDF

সৃষ্টি বিদ্যা বিষয়
ডাউনলোড PDF
   
বঙ্গে দয়ানন্দ
ডাউনলোড PDF

বিবাহ সংস্কার বিধি   
ডাউনলোড PDF

শিখা-সূত্র
ডাউনলোড PDF

আর্যত্বের অভিমুখে 

দয়ানন্দ প্রসঙ্গ
ডাউনলোড PDF

পুরাণের কৃষ্ণ
ডাউনলোড PDF

বৈদিক ধর্মধারা
ডাউনলোড PDF

মৃত্যুর পরপারে 
ডাউনলোড PDF

রামায়ণ দর্পণ 
ডাউনলোড PDF

সত্যার্থ প্রকাশ এক মূল্যাঙ্কণ 
ডাউনলোড PDF

ভক্তের দুর্গতি  
ডাউনলোড PDF

বৈদিক উপাসনা ও অগ্নিহোত্র পদ্ধতি
ডাউনলোড PDF

 সাংখ্য দর্শন 


মোক্ষ লাভ করা খুবই সহজ নাকি কঠিন ? আসুন জানি





অর্থাৎ সমাজে যে সমস্ত যোগী বা মোক্ষ লাভ করা ব্যক্তির নাম শোনেন সেগুলো ১০০% ভণ্ড এইটা নিশ্চিত রূপে খেয়াল রাখবেন। হিন্দু সমাজ ধর্ম সম্পর্কে মহামূর্খ হওয়ার কারণে হিন্দু সমাজে যোগী ব্যক্তি, সিদ্ধি লাভ করা ব্যক্তির শেষ নাই, যে কোনো অশিক্ষিত ব্যক্তিও নিজেকে সিদ্ধিলাভ কারী বলে প্রচার করে এবং নানান বাবা সাজে। কিন্তু আর্যদের কাছে এদের কোনো ছাড় নেই হিন্দু সমাজ যদি আর্যসমাজ কে সহযোগীতা করে তাহলে ভারত বা বাংলাদেশের সমস্ত ভণ্ড বাবাদের জেলে ঢোকাবে! এমন কয়েকটি বাবা এখন ভারতের জেলে আছে! যে ভণ্ডরা ফিজিক্স সম্পর্কে কিছুই জানেনা, যারা ভূত, পরমাণু, অনু, রশ্মি, আলোককণা, মহতত্ব, অহংকার আদি  নানান পদার্থ কিরূপ ভাবে কাজ করে তা সম্পর্কে কিছুই জানেনা, এই সমস্ত পদার্থ কে পরমাত্মা কিভাবে বানিয়েছে সেই সম্পর্কে কিছুই জানেনা সেই সমস্ত মহামূর্খ প্রাণীরা আজ হিন্দু সমাজে নিজেকে যোগী মনে করে, নিজেকে মোক্ষ লাভকারী ব্যক্তি মনে, আর আমাদের গান্ডু হিন্দু সমাজ তাদের কাছে গিয়ে বহু স্বঅর্থ ধ্বংস করে। এই বিষয়টি সকলে জেনে নিন যে ব্যক্তি ভৌতিক বিদ্যা অর্থাৎ পদার্থ বিদ্যা অর্থাৎ অপরা বিদ্যা সম্পর্কে কিছুই ঠিক ভাবে জানেনা তিনি কখনোই আধ্যাত্মিক বিদ্যা অর্থাৎ পরা বিদ্যাকে জানতে পারবে না যথাযথ ভাবে! পরমাত্মা কে জানতে গেলে আগে জানতে হবে পরমাত্মা করা সৃষ্টি সম্পর্কে, পরমাত্মা সৃষ্টি হলো এই জগৎ, এই জগৎ তৈরি নানান পদার্থ দ্বারা আর এই সমস্ত স্থূল বা সূক্ষ্ম পদার্থ তৈরি হয়েছে মূল উপাদান কারণ প্রকৃতি। তাই পরমাত্মা সৃষ্টি বিদ্যা সম্পর্কে না জানতে পরমাত্মা কর্ম স্বভাব গুণ সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানা সম্ভব নয়! এর একটি সামান্য উদাহরণ মহর্ষি ব্যাস দিয়েছে ব্রহ্মসূত্রে___

ব্রহ্মসূত্র ১/১/১ -অথাতো ব্রহ্মজিজ্ঞাসা = এখন ব্রহ্ম কে জানার ইচ্ছা করি। 

অর্থাৎ এখানে ব্রহ্ম কে জানার কথা বলছে সেই ব্রহ্ম কে বা কেমন, এখন পরের ২য় সূত্রে মহর্ষি ব্যাস লিখেছে______

ব্রহ্মসূত্র ১/১/২ -জন্মাদ্যস্য য়তঃ= এই সমস্ত সংসারের জন্ম, স্থিতি তথা প্রলয় যার দ্বারা হয়, তিনিই ব্রহ্ম।



পরমাত্মা কে জানার প্রথম পথই হল তার কার্যরূপ সৃষ্টিকে জানা, আর এই সৃষ্টি কে জানলেই পরমাত্মাকে জানা যায়, অর্থাৎ এইটাই বলা যায় যে শুধু মাত্র আধ্যাত্মিক বিদ্যা দ্বারা মুক্তি লাভ হবে আর না শুধু মাত্র পদার্থ বিদ্যা দ্বারা মুক্তি লাভ হয়, এই দুই বিদ্যা সম্পর্কে যখন মনুষ্যের যথাযথ জ্ঞান হবে একমাত্র তখনই জীবাত্মার মুক্তি হবে। আমাদের হিন্দু সমাজে তো কথিত আধ্যাত্মিক গুরুর শেষ নেই শত শত গুরু(গরু) তাদের জ্ঞান শুনে আমাদের আবাল হিন্দুরা বিশাল প্রশংসিত হয়, আর হবারই কথা কারণ কুয়ার ব্যাং কুয়া কেই জগৎ ভাবে আর কুয়ার সবচেয়ে বড়ো ব্যাং কে শ্রেষ্ঠ মনে করে ঠিক এমনই অবস্থা হিন্দুদের, এই ভারত বা বাংলাদেশের যত কথিত সিদ্ধ পুরুষ বা যোগী আছে তাদের গিয়ে যদি সাধারণ একটি প্রশ্ন করা হয় যে অনু বা মলিকিউল কিভাবে কাজ করে, কিভাবে সৃষ্টি হয় এবং কিভাবে ধ্বংস হয় ? এই একটি সামান্য প্রশ্ন করলে এদের উত্তর দেওয়ার ক্ষমতা নাই কারণ তারা সকলেই মহাভণ্ড কিন্তু নিজেকে আবার মহাযোগী পুরুষ এবং সিদ্ধ পুরুষ মনে করে! যারা পরমাত্মাকে প্রাপ্ত হয় তার কাছে কিছু বিদ্যাই জানার বাকি থাকেনা। আমাদের সকল ধর্ম অজ্ঞ হিন্দু ভাইদের উচিত এই সমস্ত নানান কথিত যোগী এবং সিদ্ধ পুরুষদের হতে দূরে থাকুন, এরা ধর্মের নামে ব্যবসা ছাড়া কিছুই জানেনা, বৈদিক শাস্ত্র কে জানার চেষ্টা করুন, বিচার করে কর্ম করুন, অন্ধবিশ্বাস কে বাদ দিন, যারা বিচার করে কর্ম করে তাদেরই মানুষ বলা হয়েছে শাস্ত্রে ,নিরুক্ত ৩/৭। 




নমস্তে ।।




আসুন জানি মহর্ষি নারদ জী কত বড় বৈজ্ঞানিক ছিলেন

আসুন জানি মহর্ষি নারদ জী কত বড় বৈজ্ঞানিক ছিলেন




আমাদের প্রায়ই টিভির সিরিয়ালে বা পৌরাণিক কাহিনীতে মহর্ষি নারদ কে দেখি, তার চরিত্র টি পৌরাণিক কাহিনীতে এই রূপ পাওয়া যায় যে তিনি শুধু মাত্র চুগলি করে বেড়াত, আর "নারায়ণ নারায়ণ" বলে। তিনিই কি সত্যি এমন ছিল ? যে নারদ জীকে দেবর্ষী, ঋষি, মহর্ষি বলে কথন করা এই সে ব্যক্তি কি এমন করতে পারে ? ঋষি মহর্ষিরা এমনি চুগলি করে বেড়াতো ? আমি পূর্বেও বহুবার বলেছি যে আমাদের ঋষি মহর্ষি এবং নানান বীরপুরুষদের চরিত্র কে কুলষিত করার পরিকল্পনা যদি কেউ বা কারা নিয়ে তাহলে তারা হলো পুরাণের লেখক গণ! বর্তমানে বৈদিক সনাতন ধর্মের লোপ পাওয়ার মূল কারণ হলো মালপুরাণ, যে পুরাণে শিব কে কামী বানিয়েছে, শ্রীকৃষ্ণকে লুচ্চা-ব্যভিচারী বানিয়েছে, ঋষি ব্রহ্মা কে তো নিজের মেয়ের সাথেও কাম কর্মে লিপ্ত করিয়েছে এই পুরাণ কাহিনী, আর আজ এই পৌরাণিক সমাজ অন্ধের মতো মেনে চলে সেই সমস্ত ১৮+ পুরাণ, কাজেই পৌরাণিক সমাজের আজ অবস্থা খুবই খারাপ, এই পৌরণিকরা এতটাই অন্ধবিশ্বাসী! নাস্তিকরা ভাগবত পুরাণ, ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ অনুযায়ী শ্রীকৃষ্ণ কে মহা লুচ্চা বলে কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের সেই উজ্জ্বল চরিত্র সম্পর্কে আমাদের(আর্য) জানা থাকা সত্ত্বেও আমাদের চুপ থাকতে হয় কারণ সকল পৌরাণিক সমাজ এই পুরাণ গুলোকে মেনে চলে। যোগীরাজ শ্রীকৃষ্ণের আপ্ত চরিত্র মহাভারতের মধ্যে পাওয়া যায় যে শ্রীকৃষ্ণ আজীবন অধর্মের বিরুদ্ধে লড়েছে এবং ধর্মের প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেছে, তার একটি মাত্র স্ত্রী ছিল যার নাম রুক্মিণী, যে শ্রীকৃষ্ণ এক মহান বৈজ্ঞানিক ছিলেন, মহর্ষি দয়ানন্দ বলেছেন শ্রীকৃষ্ণ জীবনেও কোনো অধার্মিক কোনো কাজ করেনি। আমি সেই শ্রীকৃষ্ণ কে কোটি কোটি নমন জানায়, তিনি আমাদের আদর্শ, সেই যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণের ১ ভাগ গুণও যদি আমরা ধারণ করার ক্ষমতা রাখি সেটিই আমাদের কাছে অনেক! মহাভারতের মধ্যে  শ্রীকৃষ্ণ একজন আপ্তপুরুষ মহযোদ্ধা, আর পৌরাণিক কাহিনী শ্রীকৃষ্ণ কে নৃত্যকারী বানিয়ে দিয়েছে! নানান গোপীদের সাথে কাম, ক্রীড়া আদি কর্মে লিপ্ত করেছে! নিষ্কলঙ্ক যোগীরাজ শ্রীকৃষ্ণ কে পৌরণিকরা কলঙ্কিত বানিয়েছে এই পাপের ফল আবাল পৌরাণিকরা বহু দিন ধরে পাচ্ছে আর আগামী দিনেও পাবে এমন বলছে থাকলে! 


এইবার আসি আসল কথায়, আজ জানুন যে মহর্ষি নারদ কে পৌরাণিক কাহিনীর জানোয়ার লেখক রা চুগলি চরিত্রের ব্যক্তি বানিয়েছে সেই মহর্ষি নারদ করো বড়ো বৈজ্ঞানিক ছিল তা জানুন বৈদিক শাস্ত্র হতে______

ছান্দোগ‍্য উপনিষদের মধ্যে একটি কথন পাওয়া যায়, মহর্ষি নারদ এবং মহর্ষি সনৎকুমারের। একসময় নারদ জী সনৎকুমার জীর কাছে গিয়ে বলেন যে হে ভগবান! আপনি আমাকে জ্ঞান দিন, আমি শোক সাগরে ডুবে আছি, তখন সনৎকুমার জী তাকে বললেন যে তুমি কি কি তা আগে আমাকে জানাও তারপর তোমায় আমি শিক্ষা দেবো, তারপর মহর্ষি নারদ নিজের জ্ঞাত শিক্ষা সম্পর্কে বলতে থাকেন- তিনি ঋগবেদ- য়জুর্বেদ- সামবেদ-অথর্ববেদ পড়েছে, পুরাণ অর্থাৎ ব্রাহ্মণ শাস্ত্র পড়েছে, অর্থশাস্ত্র পড়েছে, গণিত শাস্ত্র পড়েছে, জ্যোতিষশাস্ত্র পড়েছে, জগৎ উৎপত্তি বিজ্ঞান পড়েছে, প্রাণী আদির সম্পর্কে নানান বিদ্যা পড়েছে, নীতি শাস্ত্র পড়েছে, ধনুর্বেদ পড়েছে, ভূত বিদ্যা অর্থাৎ জল, বায়ু, ভূমি আদির বিদ্যা সম্পর্কে পড়েছে, তর্ক শাস্ত্র পড়েছে। ছান্দোগ‍্য উপনিষদ ৭/১/১-২//// মহর্ষি নারদ এই সমস্ত বিদ্যা সম্পর্কে পড়েছিল ভাবতে পারছেন তিনি কত বড়ো মাপের বৈজ্ঞানিক ছিলেন ? এত কিছুর জ্ঞান থাকা সত্ত্বেও মহর্ষি নারদ দুঃখ থেকে পরিত্রাণ পাইনি কারণ তিনি সমস্ত পদার্থ বিদ্যা সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞান রাখলেও আধ্যাত্মিক বিদ্যা সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞান রাখেনি। এই ছিল মহর্ষি নারদ যাকে পৌরাণিকরা চুগলি সম্পন্ন ব্যক্তি বানিয়েছে! আমাদের পৌরাণিক সমাজে তো মোক্ষ লাভের যে যে উপায় গুলো কথিত আছে তা শুনলে খুবই হাসি পায় যেমন গঙ্গা স্নান করলেই মুক্তি, হরে কৃষ্ণ গান করলেই মুক্তি, হর হর মহাদেব বললেও মুক্তি, ওঁ নাম জপ করলেই মুক্তি, কেউ আবার মূর্তি পূজার মাধ্যমে মুক্তি খোঁজে!  যারা এই সমস্ত কথনকে মুক্তি লাভের উপায় মনে করেন আমি তাদের বলছি, যে মহর্ষি নারদ এত বড় বৈজ্ঞানিক হওয়া সত্ত্বেও তিনি শোক সাগরে ছিলেন এক সময়, তা ভাবুন মহর্ষি নারদ জীর যে সমস্ত মহান বিদ্যা সম্পর্কে জ্ঞান ছিল তার ১০০ ভাগের ১ ভাগেরও অর্ধেক জ্ঞান কি আপনাদের হয়েছে আজও ? হয়নি এখনো আর আপনারা ডাইরেক্ট মোক্ষ লাভের জন্য লাফালাফি করেন এইটা কি ঠিক বলুন তো ? য়জুর্বেদে ৪০/১১ মন্ত্রের তাৎপর্য এই যে যিনি জগৎ সৃষ্টির নানান পদার্থ সম্পর্কে জ্ঞান রাখে তিনিই অমৃতম্ অর্থাৎ মোক্ষ সুখ লাভ করে।। তাই সবার আগে পদার্থ বিদ্যা এবং আধ্যাত্মিক বিদ্যা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে  তারপর মোক্ষ লাভের চিন্তা করা উচিত আমাদের।।




নমস্তে